আবেগ হলো কয়লাখনির মত,
অন্ধকার, কালো!
তার থেকে হীরা পেতে হলে,
শ্রমিকের ন্যায়,
মাথার ঘাম পায়ে ফেলতে হয়,
তবেই না আসবে জয়!
ক্ষীণ আলোতে; দম বন্ধ করে,
ঝুঁকি নিয়ে!
এগিয়ে যাওয়া অনিশ্চয়তা নিয়ে।
তারপর,
একটু একটু করে,
নিজেকে অনুরক্ত করা,
অনুভূতি তে সিক্ত করা।
তবেই না আবিষ্কার,
সকল পরাজয়ে,
জেতার অঙ্গীকার!-
আবেগের কল্পনা,
তোমার ছবি সদা উঁকি দিয়ে যায়
বন্ধন মনের দুয়ারেতে
হঠাৎ আলোর ঝলকানি সম
যেন পদ্ম পাতায় জলের আল্পনা.-
ভাবনার তরী বেয়ে
পৌঁছে গেলাম আবেগের দেশে....
কতো ভালোবাসার মেঘ-
ভেসে বেড়ায় সেখানে....
কতো বিরহের ঝর্ণা-
ঝরে যায় আপন মনে.....
কতো অভিমানের পাহাড়-
উঁচু হয়ে দাঁড়িয়ে আছে মাথা তুলে....
কতো কষ্টের বেড়াজাল-
চারিদিকে ছড়ানো....
তবুও কিছু চেনা স্পর্শ-
মিটিয়ে দেয় মনের সব কালো দাগ....
মন বোঝে.....
"আবেগের এই দেশে,
তার সঙ্গী হয়ে আছে-
আজও তার কিছু আপনজন".....
-
সাময়িক আবেগ জন্ম দেয় ক্ষণস্থায়ী ভালোলাগার,যা মনের বাঁধন আলগা করে...
স্বভাবতই সেই আলগা মনোভূমি থেকে ভালোলাগা ক্ষয়ে যেতে থাকে সময়ের উপহাসে🙃-
ফাটল পড়া মাটিতে পুঁতে ফেলেছি, ভাঙা আবেগের চারা;
অজস্র বৃষ্টি চোখ ঘিরে ঝরেছে, তবুও সাড়া শব্দ দেয়নি "হতচ্ছাড়া"।
"শেষমেষ এই বেজন্মা ফুটলো" তখন সমাজের ভাষায়,
আলতো হাঁসি বেজায় জুটলো, সুখ বাধলো শরতের কৃত্রিম ভালোবাসায়।-
শহর আমার তিলোত্তমা,
সব আবেগ দিয়ে ভরা।
অভিযোগ কেউ করেনি কখনো,
এইখানেতে প্রেমের খরা।।-
ভ্রান্তি ভেঙেছে শেষে, তোমার তরে নয়,
ধেয়েছি অশ্বের মতো আবেগের তাড়নায়।
আজ দমিত আবেগ, স্থিমিত প্রদীপের শিখার মতো
জ্বলতে জ্বলতে একসময় আপনা হতেই নিভে গেলো।
-
আমার লেখা গুলো,প্রাক্তন প্রেম নিয়ে সত্যি।
কারন এ ভাবনার বাইরে পৃথিবী যে মিথ্যে দিয়ে ভর্তির।-
তোমার কিশোরী মনে, জায়গা ছিল আমার জন্য। অনেকদিন পরে বুঝতে পেরেছি?
সেটা ছিল আবেগের ভালোবাসা নয়।-
আত্মসমর্পণের আবেগের ভাষা তুমি জানো না,
তাই বারংবার শব্দহীন অনুভুতি তেই বেঁচে থাকতে হয় তোমায়,
তোমার পৃথিবী তে আবেগ হাস্যময়, আবেগ ছেলেমানুষী।
কিন্তু আমার পৃথিবী এখনও আবেগময়,
আবেগ বুনে আমি প্রণয়ের কবিতা বানাই..-