কয়েকটা শীতের বিনিময়ে
একটা বসন্ত কিনেছিলাম
তোমায় উপহারে
দেবো বলে।-
ভাবছিলাম!
আকাশ,মেঘ, ভোর আর প্রহর,
বাকি স্বপ্নের শহর
দেবো তোকে,
উপহার!
(বাকি লাইনগুলো ক্যাপশনে)-
দেওয়ালের চুন খসে গেলেও শব্দ হয়, কোনোদিন শুনেছ!
তোমার মনপথে আমার নিঃশব্দে আনাগোনার শব্দ, কোনোদিন শুনেছ!
ভেবোনা আমি অভিযোগ করছি...
এগুলো শুধু কিছু শব্দের অনুরোধ মাত্র....হ্যাঁ শুধু শব্দের
না কোনো গল্পের নয়, শব্দের...মাত্র দু-চারটে শব্দ।
তুমিও আমায় একদম নিঃস্ব করোনি,
মুখ বুজে মেনে নিয়েছিলে আমার আবদার।
দিয়েছিলে সেই উপহারী শব্দ,
যে শব্দে মন ভাঙার শব্দ চাপা পরে যায়...
জানো, আজ এটুকুই সম্বল আমার।-
ভুলগুলো শুধরে দেওয়ার নামে বুঝি বড় ভুল করে বসি!
এবার তবে একটা শেষ নিঃশ্বাসের রক্তঝরা উপহার দেবো,
যেখানে শিরদাঁড়া বিক্রির ভয় নেই,
নেই কোনো দিব্যি দেওয়া ভবিষ্যতের স্বপ্ন,
আর নেই কোনো আবদার,নেই কোনো চাহিদা।
খুব বেশি হলে থাকবে একটা শূন্যতা....-
মানুষটা যে দিল-দরদী,গানকে বাসে ভালো,
অন্ধকারে থমকে গেলে,আনতে পারে আলো।
শব্দ নিয়ে খেলতে পারে,সমাজ আঁকে ভীষণ,
কর্পোরেটের স্নিগ্ধ মানুষ,সুরের ছন্দে জীবন!
মজার মানুষ,গানের মানুষ,আবৃত্তিও আছে,
একলা নদী,প্রতিবাদী,কলম হাজার সাজে।
প্রয়োজনে বকতে পারে,হালকা শাসন দামী,
দাদাভাই-এর জন্মদিনে,শুভেচ্ছাতে আমি।।-
স্বপ্নদের ছড়িয়ে দিলাম মেঘের আশে-পাশে,
ইচ্ছেগুলো আলতো করে রেখে এলাম ঘাসে।
এক-পা দু-পা গুনতে গেলেই বান্ধবী নদী,
শেষের থেকেই লিখব শুরু বন্ধু হোস যদি।
মনখারাপি চাইলে ডানা উড়ান দিস তাদের,
আলোকবর্ষ বেঁধে রাখিস আপন হোস যাদের।
কবিত্ব থাক রক্তে মিশে ডাক্তারি হোক প্রাণ,
জন্মদিনে উদি তোকে ভালোবাসার গান।।-
আনমনেও গচ্ছিত হৃদয় ঘরে-
ভালোবাসার পরিপূর্ণ উপহার,
দেওয়া নেওয়াটায় নেই হিসেব-
বেহিসেবি ছোঁয় আনন্দ বাহার।-
উপহারের পাওয়া ফুল এনে দেয়
মনেতে স্মৃতির ঝুলি ,
অনেক উপহারের সাথে থাকে ফুল
সেই ফুলটিই নিই তুলি ।
উপহারে পাওয়া ফুলের গন্ধে তাই
মেতে ওঠে মোর প্রানটা ,
সবার দেওয়া উপহারের ফুলেতেই
ভরে দিলাম ফুল দানিটা ।
তোমার দেওয়া উপহারের ফুলেতেই
কাঁটাটাও ছিলো মিশে ,
সেটাও তোমার দেওয়া উপহার ভেবে
তুলে নিলাম আমি হেসে ।-