সেইদিন বাতাসের স্রোতে গা ভাসিয়ে দেওয়া গুটি গুটি মেঘগুলোও
গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হয়ে এঁকে দিয়েছিল সুদূর পথের শান্তি, চলার ওই শুষ্ক পথে।-
-: যা_হারিয়েছে :-
---------
মনে হবে ভেঙেছে শব্দের সাঁকো
ছন্দরা, ছন্নছাড়া
কবিতার অন্ত্যমিলও নেইকো!
এ তোমার, ভাবনার
সময়বিশেষে মনোহারিত্বের ক্ষয়।
কবির মালা, কাব্যকলা;
যা হারিয়েছে তা তো কবিত্ব নয়!!— % &-
যার বিন্দু বিন্দু রক্ত'তে সৃষ্ট, মাতৃসত্তার কোমল ছোঁয়া ওই জঠরে,
সে মাথা রাখতে দেয় পৃথ্বীতে, আমার ঈশ্বর, দশ মাস দশ দিন পরে।— % &-
কিছু লিখিতব্য স্তবক সুগন্ধ ছড়ায় পুষ্পস্তবকের ন্যায়..।— % &
-
আঁধারের রূপমাধুরী
ফোটানো প্রদীপ'টাও বোঝে,
বিরহজনিত গভীর মনঃকষ্ট
অন্ধকার তলের ওই পিলসুজে।— % &-
সৌন্দর্য খোঁজে সবে
ফুল ফলের বিটপী পানে,
বিরহী গাঁথা গল্পের মূল্য
মৃত্তিকায় চাপা মূল জানে।— % &-
এক মেরুদণ্ডের ভারতমাতার বক্ষে
একটি দণ্ডে উড়ে তেরঙা পতাকা,
সাদার মাঝে উন্নতি-প্রগতির লক্ষ্যে
২৪টি দণ্ডযুক্ত ঘননীল অশোকচক্র আঁকা,
জাতীয় ঐক্যে এরূপে প্রাণকেন্দ্র তৈরি।
প্রতিটা দিন ওড়ে এই মহান প্রতীক
সকল ভারতবাসীর হৃদয় আকাশে,
একেকটি মর্মার্থ একেকটি রং-কেন্দ্রিক,
তবু বিশেষতের ছোঁয়ায় মনে ভাসে
১৫ই আগস্ট, ২৩ কিংবা ২৬শে জানুয়ারি।।-