সুখের গোরস্থানে ছাই উড়িয়ে,
জীবন বাঁচাই আমি স্বপ্ন পুড়িয়ে..-
*** প্রাক্তন ***
বুকের মাঝে ছটফটিয়ে হাজার ব্যাথা জাগে,
নিকোটিনে মলম খুঁজি,ক্ষত বাড়তে থাকে,
প্রাক্তন তকমায় জীবিত আছি-আতীত অধ্যায়ে,
তোর সুথে আড়াল থাকি-নিরাপদ দূরত্বে।।
রাতের আকাশ বড্ড প্রিয়-সঙ্গী একাকীত্বে,
গল্প জমায় তারার সাথে শূণ্যতা ঢাকতে,
খসলে তারা আর্তি জানায়-সুখে রেখো তাকে,
অ-সুখ গুলো গলার কাছে দলা পাকিয়ে ওঠে।।
গল্পের প্রয়োজনে চরিত্র বদল উপন্যাসে,
কিছু চরিত্র গৌন্য হয় প্রধানের আধিপত্যে,
অতীত ও বেঁচে থাকে ধূসর ধ্বংসস্তূপে,
অবসরে খুঁজিস তারে মনের কবর খুঁড়ে।।-
আপুনি হয়তো নাজানে,
আপোনাৰ হত্যাকাৰী চাঁৱনিত এতিয়া আহত নহয় মোৰ অক্লান্ত কলিজা ।
আৰে, আৱেগৰ ধ্বংসস্তূপেৰে গোট মাৰি শিল হোৱা কলিজাক জানো কাহানিবা গলি গলি নিয়ৰ হৈ যোৱা দেখিছে ।
হয় যদি মাথোঁ, ভাঙি থান-বান হৈ মিলি যায়
বোৱতী নদীৰ গাভৰু বুকুত প্ৰতিদিনেই........ নিঃশব্দে-
যুদ্ধ চলে শহর জুড়ে
প্রাণ হারায় মানুষ
ধ্বংস হয় অতীতের সারক স্তম্ভ
সেই শহরে বিলুপ্ত আজ বেঁচে থাকার ইচ্ছে ফানুস।-
তোমার দু-চোখে দেখেছি বালিয়াড়ি ঝড়, ধ্বংসের স্তূপ.....,
তোমার দু-চোখেই খুঁজে পেয়েছি প্রেম, পেয়েছি সুখের আস্থানা খুব।
-
এখনও হয়তো থাকতে পারে কেউ
ধ্বংসের মাঝেও কোথাও হয়তো আছে জীবনের স্পন্দন,বুকের ধুকপুকুনি।
হয়তো আছে কোথাও কোনো আশা
কংক্রিটের স্তূপের নীচে চাপা পড়ে,সাহায্যের অপেক্ষায়।
যা তাকে হ্যাঁচকা টানে আসন্ন মত্যুর দোরগোড়া থেকে ফিরিয়ে আনবে আবার জীবনের মাঝে।
হয়তো আছে কোনো এক অর্ধমৃত প্রায়
আর সাহায্যের কোনো হাতও।।
-
মৃতজীবী আগারিকাস এর মতই
তোমার আমার মৃত ভালোবাসায় বেড়ে উঠি আমি
অভিমান আর অনুযোগের বদ্ধ কলসপত্রির মধ্যে যখন আটকে যাই
রক্তপিপাসু কলসপত্রি শেষ জীবনীরস শুষে নেয় ...
তখন আমায় মুক্ত করো তুমি !
ধূসর ছাই তেই পূর্ণতা পাই আমি ।।
আর তুমি আরও একটি নতুন "আমি" র অপেক্ষায় থাকো !-
তলানিতে যোগাযোগ,দূরত্ব আলোকবর্ষ
তবু আঁকড়ে থেকেছি শুকনো জুঁইএর মালা-
কী বললি?বুঝবো না তোর চাকরি খোঁজার জালা!
ব্যস্ততা নাকি সে শুধু আমায় এড়ানোর অছিলা॥-