"মে তুমহারা। ... মে তুমহারা.... মে তুমহারা"
এ গান শুনে, সকলের চোখে নামছিল অশ্রুধারা
"কাইপোচে" তে প্রথম সূচনা" দিল বেচারা" তে সমাপ্তী
তোমার কাছ থেকে ছিলো আমাদের অনেক কিছু প্রাপ্তি..!!
"ছিছোরে"তে শেখালে তুমি জীবনের কাছে লড়তে
ডিপ্রেশনের কারনে আজ নিজেই পারলে না মৃত্যুকে হারাতে..!!
খ্যাতি, প্রতিপত্তি, সম্পদ সবই করেছিলে অর্জন
জানিনা কিসের খামতিতে করলে আত্মহনন..!!
আজ তুমি যতই হয়ে যাও না ওই দুর আকাশের তারা
তোমার সৃষ্টির মাধ্যমে,না থেকেও তুমি থাকবে সকলের কাছে সেরা..!!
-
কন্যাভ্রূণ হত্যা করো,
রাতের অন্ধকারে আবার
নারীরই শরীর খোঁজো৷
ভুলেছো আজ গর্বে
জন্মেছিলে তুমিও নারীগর্ভে৷-
তখনো সারা শরীরে স্ট্রীট লাইট ,
আমি ভিজতে ভালোবাসি...।
হঠাৎ এলে ব্যস্ততা নিয়ে..
আমার ওপরে..
পায়ে...! না না একটু ওপরে ।
রক্ত , চিৎকার..আঃ লাগছে ।
আঙুলে তাড়াহুড়ো..মুখ বন্ধ..ঘামছো ।
অস্থি চুরমার..নাকি নেই !
চেষ্টা - সরাতে পারছি না....
তোমার ওজন..নাকি নিজেকে হালকা লাগছে !
ফিরে যেতে দেখা হয়নি.... শুনেছি ।
জ্ঞান হারিয়েছিলাম....
দেহটাও হারিয়ে ফেললাম...।
আলো ফুটলো..আমার আর সকাল হয়নি...।
খুব ভিড়..লক্ষ্য আমি..
কটা বেলচা-র শব্দ.. সাদা কাপড়..
ভিডিও ভাইরাল ।
কিছুটা রক্ত মাংস এখনো ছুটছে তোমার চাকায়....।-
ছন্দহীন হাস্যকথা😅
আমি একটা চলন্ত ট্রেন
ক্ষতিগ্রস্ত, মরচে পড়া চলন্ত ট্রেন...
কিন্তু কে করল ক্ষতিগ্রস্ত?
করল আমারই চালক,কোন
বদ্ধ রাস্তায়, নির্মম জলবায়ুতে
আমাকে বাধ্য করেছে চলতে
কখনো হঠাৎ এই দমিয়েছে কঠোর হাতে
রুদ্ধ হয়েছে গতিপথ,আরো শতগুন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি আমি....
আজ ভাবতে বসেছি সত্যিই কী পাওনা ছিল এসব
নাকি সবই ভগবান এর উপহাস ...🤔
কিন্তু এখানে ভগবান এর কী দোষ?
দোষ করল চালক আর আমি দোহাই দিচ্ছি ভগবান এর?জীর্ণ,ক্ষতিগ্রস্ত ট্রেন আর কীই করতে পারে?
Someone -পারলে চালক কে বদলাও ,পারলে নিজেকে মেরামত কর,নিজেরই parts কেটে.....
Train-কিন্তু তাতে লাগে যে ব্যথা,
Someone-হাসালে,তুমি তো যন্ত্র.যন্ত্রের ব্যথা?😂
Train-আমি কী শুধুই যন্ত্র?তাহলে আত্মকথা কবিতা হচ্ছে কী করে?
Someone-যদি তুমি ভাবতে পারো,তাহলে তুমি গড়তেও পার,কিন্তু গড়নি কক্ষনো,চেষ্টা করোনি কেনো?তোমার কী এখানেই শেষ হবে?জীর্ণ টুকরো হয়ে পৃথিবী নষ্ট করবে?একটি বার ভাবো....
তুমিই, ভাবলে গড়তে পারো....
Train-চেষ্টা করি,পারবো আমি
চালক বদলে এগিয়ে যাবো,
যন্ত্রণাতে Parts হারাবে,নতুন partsবসবে তবে..
জীবন নয় যন্ত্রী হব,বিনা দ্বিধায় এগিয়ে যাবো-
বছরের শেষ আর শুরুর ক্ষণে
কাছের মানুষের সাথে ...
কাটানো সময়ের অনুভূতিটাই আলাদা।
-
উঠোনে মাটির উনুনে হোগলার জ্বালে হাঁড়িটায় চাল..জল টগবগ করে ফুটছে , পাশেই বসে বসে কলমিশাক কোঁচাতে কোঁচাতে হাঁড়িটায় একটু খুন্তি বুলিয়ে দিচ্ছে....চোখটা তার এদিকে থাকলেও..দালানে খেলতে থাকা বছর দুয়েক ফারাকের দুটো ছেলেকে চেঁচিয়ে সতর্ক করছে বার বার, উনুনের সামনেই রয়েছে কালকের লাইন দিয়ে নিয়ে আসা ক্লাব থেকে ত্রাণের চারটে ডিম , অনেক দিন পর আজ ডিম রান্না হবে..স্বামীটা কল্মিশাক খেতে বড়ো ভালোবাসে, তাই সকাল সকাল পুকুরে স্নান করতে গিয়ে তুলে নিয়ে এসেছে....আজ বলে গেছে দুপুরে কারখানা থেকে টিফিনে এসে ভাত খেয়ে যাবে,তাই রান্নাটা তাড়াতাড়ি সেরে ফেলতে হবে। ওই যে বললাম..কারখানা হ্যাঁ দুধের কারখানা তো তাই খোলা, সকাল ৭টা থেকে ডিউটি কিন্তু যখন প্রায় ৯:৩০ বাজে তখন দেখি বাইরে শোরগোল, জানার জন্য যখন বেরোলাম তখন শুনলাম ওই কারখানায় কাজ করা "লোকটা" ধোঁয়া-পাইপে কাজ করতে গিয়ে নীচে টিনের চালে ধাপে ধাপে পড়ে শেষে গিয়ে আঁটকেছে কারখানার দেওয়ালের সিমেন্ট ঢালা স্ল্যাপে ,অনেকক্ষণ পর্যন্ত তোলা হবে কি করে বোঝাই যাচ্ছিলো না , তোলা হয়েছে অবশেষে, নিয়ে গেছে হাসপাতালে..সবাই বলছিলো বাঁচার আশা বড়োই কম , এরপর যখন খবর পাবে উনুনের পাশে রাঁধতে থাকা বউটা..জানিনা তাকে সামলাবে কে....!!!!
-
স্বপ্ন দেখা,
কাজল কালো চোখে চশমা
পরনে লাল হলুদ শাড়ি
কপালে হলকা ছোট্ট টিপ..............
হৃদয়ের কম্পন বাড়িয়ে দিয়ে যাবে-
দুখবোৰ দুটোপাল লোটকৰ লগত
লীন যোৱাব বিছাৰো
সেয়ে কান্দো হয়তো।
কিন্তু যেতিয়া বেছি আঘাত লাগে
তেতিয়া দেখোন চকুতো চকুপানী নাথাকে,
মন যায় চিঞৰি চিঞৰি কান্দিম
আৰু শেষ কৰিম এই অধ্যায় ইয়াতে।
কিন্তু এতিয়াতো সেই
দেউতাৰ কণমানি পৰি নহয় ,
কান্দিলেই সকলো ঘূৰাই পাম
সকলোবোৰ নতখট মৰ
আউসীত ডুব যায়।
বেলি লহিওৱাৰ দৰে
জীৱনৰ গতিত খোজ পেলাওঁ
নিতৌ নতুন অন্বেষণত
সকলো জানিও নাজানো যেন মই এতিয়া।
-
বাঙালি রক্ত দিলো
বাংলা ভাষার জন্য....।
চাকরি পায় না ইংরেজি
না জানার জন্য....।
এটা কি বাংলার সংস্কৃতি....??
🤔🤔🤔🤔🤔
-