#এক_অদ্ভুত_ভালোলাগা
"শেষ বিকেলের আলোয় কিছু স্মৃতি ঠোঁটের কোণে মৃদু হাসি এনে দেয় এখনো ঈপ্সিতার...... কিছু পাওনা ভীষণ অল্প বাইরে থেকে দেখতে লাগলেও তার ভেতরের ভার যে অসীম,এই ছুঁচো দৌড়ের দুনিয়ায় কিছু ভালো লাগা হঠাৎই পাওনা হয়ে ভীষণ দামী হয়ে বুকের এক কোণে রয়ে যায় স্মৃতির পাতায়.....!"
(পুরো গল্পটা ক্যাপশনে।একটু বড় লেখা ধৈর্য্য ধরে পড়বেন প্লিজ।জনিনা কেমন লাগবে,তবে নিজের অভিজ্ঞতায় সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা।😊😊😊💓💓💓💓💓💓💓🖤🖤🙏🌺🌺)-
বিষাদিত হৃদয়ক
একাষৰীয়া কৰিব পৰা
হ'লো বাৰু ....
তাহানিৰ অকৃত্ৰিম হাঁহিটিৰে
মোৰ শেঁতা গাল দুখনিত
আলপনা আঁকি।
কিন্ত,
মোৰ তপ্ত নয়নজুৰিক কি কৰো...?
যি অনবৰতে কৃষ্ণৰ্চিৰ দৰে
অৰুণিম হৈ থাকে।
-
*বধির মাস্টারমশাই ও ছাত্রের সাক্ষাৎকার*
------------------------------------------------------
#মাস্টারমশাই হাতে এক ডাবর তেল নিয়ে নিবাসের উদ্দেশ্যে রওনা দিচ্ছেন, হঠাৎ রাস্তায় ছাত্রের সহিত সাক্ষাৎ ---
ছাত্র - স্যার এত তেল নিয়ে কোথায় যাচ্ছেন?
মাস্টারমশাই - এত বেলগাছ থাকতে থাকতে তুই বেল খুঁজছিস, যা না যা স্কুলের পিছনে কত পাবি l
#স্কুল ক্যাম্পাসে অনেক নারকেলগাছ আবাসিকরা যথারীতি ডাপ চুরি করে খায় ও পাশের একটা জঙ্গলে সেগুলি গোপন করে রাখে, শিক্ষক ঘনিষ্ট এক ছাত্র বিকেলে খেলার বল খুঁজতে গিয়ে সেগুলো তার দৃষ্টিগোচর হয় l
তৎক্ষণাৎ -----
ছাত্র - স্যার জানেন ওই জঙ্গলে কত ডাপ !
মাস্টারমশাই - দ্রুত এক মস্ত লাঠি নিয়ে, অনেক সাপ, চল দেখি l
#এক তাপসীলি ছাত্রকে স্টাইফেন পাইয়ে দেওয়ার ব্যাপারে শিক্ষকমহাশয় যথেষ্ট সাহায্য করেছিলেন l তাই উক্ত ছাত্রটি কৃতজ্ঞতা জানাতে শিক্ষকমহাশয়ের নিটক উপস্থিত, ঠিক সেই সময় মাস্টারমশাই পরনে ভিজে গামছা পুকুর থেকে স্নান সেরে উঠছেন ----
ছাত্র --- স্যার আপনার মনটা ভীষণ বড়ো,
আপনাকে আমার শতকোটি প্রণাম l
মাস্টারমশাই --- তার পর থেকে পুকুরে স্নান করা বন্ধ করে দিয়েছেন l😜😜
-
উন্মুক্ত করো অগোচরে থাকা সেই প্রতিবাদী হুঙ্কার;
যা কারারুদ্ধ ছিলো এতদিন ধরে প্রেয়সী মনের অন্তরালে..
ভয়-ভীতি, আশঙ্কা সবকিছুকে ভুলে একটিবার এগিয়েই দেখো;
চারিদিকের সব অরাজকতা হয়তো দূর হয়ে যাবে এভাবে হাত বাড়ালে..
-
শীতকালের বৃষ্টি ,
হলো এক অনাসৃষ্টি
যদি পাই গরম এক কাপকফি
আর সাথে থাকিস তুই ,
মজায় জমবে আসর খানি তাই
তোর পানে চেয়ে রই ।
শীতকালের এই বৃষ্টিতে সবাই
পায় নিদারুণ কষ্ট ,
সইতে পারিনা শীত যন্ত্রণা জানি
শরীর হয় গো নষ্ট ।-
সেতুর ওপারে ফেলে আসা স্মৃতিগুলোর আর পুনর্জন্ম হবে না !
কথার ওপর কথা জমলেও হয়তো আর ফেরা হবে না...।-
স্টোররুম থেকে পাওয়া কিছু স্যাঁতসেঁতে হলদে চিঠি
এতদিন যারা অনাদরে খাচ্ছিল লুটোপুটি,
আজকে হাতে তুলে নিতেই জানলার কাঁচ হতে ঠিকরে আসা এক টুকরো রোদ যেই না ওদের ছুঁলো,
অমনি একেবারে আদুরে চিঠি সব আমাকে হাতছানি দিলো ...
না চাইতেও অজান্তেই খুললাম স্মৃতিময় প্রতিটা পরত,
চোখের সামনে ভিড় করে এলো অনেক উটকো আব্দার ;
বারণ কত শত,
সাদা পায়রার পায়ে বেঁধে ওরা নীল আকাশ ছুঁতে পারেনি রোজ!
সেই কারণেই ওরা পায়নি তোমার ডাক বাক্সের খোঁজ।।-
"এক বুঁদ"
আমি মেঘ,
যার বুকের মাঝে শত বারিকনা,
তবুও তৃষ্ণার্ত এক বুঁদ জলের জন্য।
আমি নীল সমুদ্র,
যার চোখে হাজারো জলরাশি,
তবুও তৃষ্ণার্ত এক বুঁদ বরফের স্পর্শতার জন্য।
আমি বৃক্ষ,
যার মূলে সঞ্চিত জলকণা,
তবুও তৃষ্ণার্ত সে এক ফোঁটা বৃষ্টির জন্য।
আমি প্রেমিক,
ওই প্রেমাঙ্ক নগরে আমার বাস,
তবুও তৃষ্ণার্ত প্রিয়তমার এক বুঁদ ভালোবাসার জন্য।
এক বুঁদ,
তোমায় ভালোবেসে মৃত্যু হোক,
জীবনে অবশিষ্ট থাক নিশার গভীরতা-
দিক্ভ্ৰান্ত প্ৰেমক
সন্তুষ্টিৰ বাট দেখুৱালো বাৰু,
চন্দ্ৰমাৰ অাৱেশ সনা
হাঁহিৰ পোছাকযোৰেৰে...!!
কিন্তু,
মোৰ মনৰ বননিখনক
কেনেকৈ বুজাও....?
যি অনবৰতে বিতুষ্টিৰ তীব্ৰ কালিমা লগা,
বেদনাৰ নিবিড় চাদৰেৰে ঢাকি ৰাখে.....!
-