মেঘের অভিমানী জলীয়বাষ্পে সিক্ত হয় শরীর -
কবিতার প্রতি পাতায় আজও সেই চেনা নামের ভিড়.....
শরীরের আনমনা বর্ষণে খুঁজি না আজ আর অতীত -
বানভাসি এই মনে আজ কেবলই আমিত্বের জয়গীত....-
মেঘের ভেলায় দেবো পাড়ি
যাবে নাকি আমার সাথে?
অবাস্তবের রং-মিছিল
নীলাভ সাদায় মিশিয়ে দিতে।।-
ঘুম আসেনা চোখের পাতায়,
রাত্রিগুলো নিদ্রাহীন,
অজানা অসুখ বেঁধেছে বাসা,
কাজল হয়েছে মলিন।
দুরের আসমানে টিমটিমে তারা,
দেয় অসীমের হাতছানি,
বোহেমিয়ান মন থাকেনা তো ঘরে,
স্বপ্ন আঁকে চোখে রকমারি।
জানলা খোলা দেখে এক দলছুট মেঘ,
উঁকি দিয়ে দেখে মনের ঘরে,
বলে তাকে মেঘ, চল পালাবি?
ভীষণ আবেগে সে জড়িয়ে তাকে ধরে।
মেঘের ভেলায় চেপে অজানার পথে,
দিয়েছে অসীমে পাড়ি,
বহু আকাঙ্ক্ষিত মুক্তির আস্বাদে,
ভুলেছে নিজের ঘরবাড়ি।-
কেউ কি জানে,ওই ঘন কালো মেঘেদেরও অভিমান হয়,
যেমন,আমার অভিমান হলে,আমি মেঘেদের ছুঁতে চাই,
মনে হয়,ওরাই বুঝবে আমায়,আমি যেন ,
ওই ঘন কালো মেঘেদের দেশে একেবারে হারিয়ে যাই,,,
আমার সব মন খারাপি কথা,আমার ব্যাকুলতা,
ভেসে যায় ওদের সাথে,,,-
মেঘের দেশে কি এখনও তুমি হারাও আনমনে?
কবিতা কি লেখ এখনও আমায় ভেবে?
বৃষ্টি নামে যখন তোমার এই শরীরে
আমার ছোঁয়া কি পাও বৃষ্টির সাথে আনমনে?
#আনমনে-
বৃষ্টি আমায় খোঁজে ফেরে
মন যাতনার বিশেষ ক্ষণে,
হিজিবিজি আঁচড় কাটি
হাজার খানেক শব্দ গুনে।-
যখন পাহাড়ের খাঁজে খাঁজে
পা রেখে উঠে যাই..
দূরে ঝাপসা হয়ে আসে
কুয়াশা মাখা আলোছায়ার মাঝে
ঘরবাড়ি.. গাছপালা..পাহাড় চূড়া
ইচ্ছে করে.. ঐ মেঘেদের মাঝে
পাহাড়ি ফুল ছুঁয়ে যেতে...
এত ভালো লাগার মাঝেও
কেন তোর জন্য অভাব বোধ করি...!!!-
যে নাম সকলের সামনে থেকে ও
রবে আড়ালে...
যেদিন তোকে প্রথম দেখেছিলাম..
ঐ তারাটি আকাশের গায়ে
জ্বলজ্বল করে উঠেছিল..
কত মূল্যবান মুহূর্তে র সাক্ষী হয়ে
উঠে ছিল ঐ দূরের নক্ষত্র..
-
খামখেয়ালী মনটাকে ভাসিয়ে দিলাম মেঘের ডানায়
যা উড়ে যায় ইচ্ছে রে তুই ভুলিস না আর মিছে বাহানায়।-
তোর উড়ান ভরা ডানায়, ইচ্ছেপাখি উড়ে যায়
মনটাকে ছড়িয়ে দিলাম আকাশের দূর সীমানায়...-