কলসপত্রী গাছের ফাঁদে পাক খেয়ে যায় আস্ত জীবন
ছন্নছাড়া বোহেমিয়ান আদিখ্যেতা ভাল্লাগেনা আর
সময় আমার রঙ্গীন-পাথর দেওয়ালে দাঁড়িয়ে পড়ে
জলছবি সব দূর করে যায় অনাবশ্যক রক্তক্ষরণ
এক পেয়ালায় অনেক টা রাত পেরিয়েছে তবু অনেক বাকি
এক পাখিতে ঘুমভাঙ্গা গান শুনিয়ে গেছে তখন যেমন
ছাড়তে গিয়েও তল খুঁজেছি আবার পুনর্জন্ম নেবার
এবার নতুন সূর্য উঠবে - নিতান্ত সব ওপরচালাকি
এসব কথা শুনতে গিয়ে মরা বাঁচার হিসেব হারায়
একটা আকাশ আস্ত ছিল এখন সেটার টুকরো গুনি
ঘনিষ্ঠ রাত এগিয়ে এসে চাপড়ায় পিঠ পিতার মত গর্বভরে
ভুল করা সব অঙ্ক যত , যত্ন করে সাজাই খাতায়
তবুও তোমার দিন হল না শেষ , তবুও আমার হয় নি শেষ গোনা
পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে গিয়ে জীবন বোধ হয় এখনো আনমনা।।-
শুধু একটা 'কেমন আছো' দিয়ে জানতে চাওয়া অনুশোচনার মানে,
অনেকদিন পর মানুষ না ফিরলেও প্রত্যাশারা ফিরে আসতে জানে...
-
একা থেকে একা থাকা অনেক সোজা ,,
কখনো হাজার লোকের ভিড়ে অনেক চেনা মানুষের হাসির পাশে ,নিজেকে একা অনুভব করেছেন কি???-
ভালোবাসাটা তোমার মরে গেছে তাই,
হয়েছি চক্ষু শূল।।
স্বার্থ হয়ত গিয়েছে ফুরিয়ে,
তাই শুধরে নিচ্ছ ভুল।।-
অতঃপরে বুঝেই যাই,সবটা ছলনা আর মিথ্যে আশ্বাস
নিজের বলতে আমিই শুধু,আর বাকিটা তোমার নামের দীর্ঘশ্বাস।-
ফিরতি বছরে মনে রেখো খানিক সামান্যতম অনুশোচনার বাতিক;
নইলে দেখো সম্পর্কটা সেদিনও আজকের মতোই ব্যস্তানুপাতিক।-
ধরো বহুবছর পরে বুঝলে ভুলগুলো, লিখবে কি স্বীকারোক্তি ?
নয়তো সেদিনও দেখা হলে হাসবো মৃদু, ভেতরে নিয়ে বিরক্তি !-
পড়তে বসলে মনে পড়ে,
যত রাজ্যের কথা।
পড়ার কথা শুনতে গেলে,
যত মাথা ব্যথা।
করতে বসলে অঙ্ক মিলেনা,
মুখস্ত হয়না ছড়া...
বই খুললে ই কণ্ঠ বলে
"এ কি সব পড়া..?"!!-
আমার চোখে ছিল ভালোবাসা...
তোমার চোখে ভীষন বিরক্তি...।
সেদিনের তোমার সেই অবহেলা...
আজ আমার ঘুরে দাড়ানোর শক্তি.।-