জানা…নৱমল্লিকা…!!
সেই যে,বিলখনৰ পানীৰ ওপৰত নাচি থকা
শত পত্ৰ ফুল পাহি দেখিছা,,,
গোন্ধহীন যদিও,,পবিত্ৰ ,নিৰ্মল ই ,মন্দিৰৰ সৌন্দৰ্য,,,
ঠিক,,,মোৰ প্ৰেমও তোমাৰ প্ৰতি সেই শত পত্ৰ প্রতিটো পাহিৰ দৰেই নিৰ্মল মনৰ,এখন পবিত্ৰ হৃদয়ৰ,
যেনেকৈ,,শিপা দালে বোকাবোৰক খামুচি
আন্ধাৰৰ পৰা ধৰি পানীৰ ওপৰত তুলি
বিল খনক আকৰ্ষিত কৰিছে,
ঠিক,,,,সেইদৰে মোৰ প্ৰেম ,ভালপোৱাবোৰ আৰু বিশ্বাসৰ এডাল অদৃশ্য
শিপাই জীৱনৰ সকলো অন্ধকাৰ নেওচি
তোমাৰ মোৰ হৃদয়ক একেলগ কৰি ৰাখিব জীৱনযুৰি,
শতপত্ৰৰ শিপা ডাল আৰু বোকাবোৰৰ
সেই বান্ধোনৰ দৰে
তোমাক মোৰ জীৱনত বান্ধি ৰাখিব
গোটেই জীৱনৰ সংগী কৰি-
শিউলি, ছাতিম, কাশের সৌন্দর্য্যেকে সাক্ষী করে চলে যাও তুমিও;
শরতের আত্মকথায় তোমায় নিয়ে রাখা থাকুক দু- একটা অধ্যায়।
শীতের গা ছুঁয়ে বসে থাকা কুয়াশারা সফেন আলোয় খুঁজুক তোমায়...
আগামী বর্ষার বৃষ্টিধারায় আমার অশ্রু মিশে গেলে, জন্ম নিও আবার !-
তুমি পঙ্কিলের অহঙ্কার।
কখনো করোকমলে
কখনো শ্রীচরণে হয় স্থান তোমার।
তুমি, ভক্তের শ্রদ্ধাঞ্জলি
বিদুষীর প্রেমাঞ্জলী
প্রকৃতি মায়াজাল,
তোমার ছোঁয়ায় জলাশয় সমৃদ্ধ
শ্যাম নাচে তোমার মাথায়।-
পদ্ম
সূর্যকিরণে পদ্ম ঢলোঢলো ,
মধু তাহে করিতেছে টলোমলো ।
ভ্রমর আসিয়াছে উৎফুল্লে ,
পদ্ম তাই যেন দোদুল দোলে ।
পবন সুবাসিত করে পদ্মমঞ্জুরী,
ভ্রমর গাহিছে গান গুনগুন গুঞ্জরী।
মিষ্টি ফুলের গন্ধ যেথা,
মন যে আমার পাগল সেথা ।
তুমিই ভারতের জাতীয় ফুল,
আমার কাছে তুমি স্বর্গতুল ।।-
যদি তুমি বলো,
হাত রাখবো তোমার হাতে।
দিঘি থেকে এনে দেবো
গুনে গুনে একশো একটা নীল পদ্ম
শুধু তুমি বললে।-
মায়ের পায়ে পদ্ম হবো হৃদয় অনুরাগে
উল্লাস আকাশ আনন্দ মাখে যখন শরৎ আসে।
সুপ্রভাত-
জনৈক মিত্রবরের একশো আট পদ্মের
অঙ্কনের বিরুদ্ধে ..... .......
কণ্টকাকীর্ণ
-----------------
এক পদ্ম বাসন মাজে
এক পদ্ম আয়া ,
এক পদ্ম পতিতালয়ে
নিম্নাঙ্গে শায়া ;
দশ পদ্ম , বিশ পদ্ম
পদ্ম পঞ্চাশ
বিধাতার সৃষ্টি হলেও
শ্বাসনলীতে ফাঁস ।
এমনি করেই শতাধিক আট
পদ্ম পায় চিতার কাঠ ,
রামের ছিল অকাল বোধন
এই সমাজে পদ্ম নিধন
আকছার দিনরাত ।।
---সঞ্জয় ভট্টাচার্য্য : অক্টোবর ১৪ , '২০ //-