কি চোখে তাকিয়েছিলে, ও বোরখা পরা কন্যা
হঠাৎ বাতাসে উড়ে গেল মুখের কালো পর্দা—
ঝরে পড়ল আলো, গোধূলির মতো সোনালী চুলে।
নিঃশ্বাস থেমে গেল, আকাশ যেন এক মুহূর্ত
নম্র হয়ে দাঁড়াল তোমার নরম কমলা গালের পাশে !!
আমি হেঁটেছি বহু ভিড়, বহু মুখের ভিড়ে,
খুঁজেছি এতকাল তোমারি মতন এক অশান্ত, দূরন্ত বন্য লালিমা—
যার চোখের আগুনে মুহূর্তে পুড়ে ছাই হয়
কত উন্মাদ পতঙ্গ, হাসিমুখে আত্মাহুতি দিয়ে।
ঢেউ খেলানো কেশ রাশি—
পৌষের সোনালী ধানের আহ্বান বয়ে আনে।
সে আহ্বানে মুগ্ধ চাষীর মতো
অপলক চেয়ে থেকে জীবনের সব ক্লান্তি
মুছে ফেলা যায় এক নিমেষেই।
তুমি তখন কেবল বাতাসে ঝাড়ছিলে চুল—
একগোছা সোনালী কেশ চুঁইয়ে পড়ছিল কপাল ছুঁয়ে।
নিঃশব্দে থেমে গেল শহরের সব কোলাহল,
শুধু তোমার চুলের ঢেউ ছুঁয়ে গেল
আরও একবার তোমার কপোল।।
-
हर अँधेरा थोड़ा रोशन लगता है,
टूटे ख्वाबों में भी उम्मीद जगता है।
तेरे बातों में जैसे सुबह की रौशनी हो,
हर हार भी अब जीत सा लगती है।
तुम्हारे होते
मुझे खुद से फिर मोहब्बत होती है,
हर डर के आगे हिम्मत होती है।
तुम साथ हो तो रास्ते आसान लगते हैं,
और मेरी वजूद पूरा सा लगती है।।-
I held a memory in my hand,
It caught fire—like dreams that never land.
Some truths burn brighter than lies we keep,
And ashes whisper secrets we fail to weep !!-
हमको अंदाज़ा नहीं था तन्हाई यूँ रुला देगी,
तेरी खामोशी भी एक दिन सज़ा देगी।
जो लम्हें थे कभी चुपचाप हँसी के,
अब याद बनके सीने में सिला देगी।-
কথার কথা সবাই তো দেয়, রাখতে জানে ক'জন !
বন্ধু বলে দেয় পরিচয়, আদৌ তারা সুজন ??
প্রয়োজনে যাদের খুঁজি, যাদের তরে দুচোখ মুছি,
সেই তারা সব হারিয়ে যে যায় কালের স্রোতে ভেসে ,
হঠাৎ আমি সাগর পাড়ে,তাকিয়ে দেখি চারিধারে,
একলা হয়ে দাঁড়িয়ে আছি, ক্লান্ত অবশেষে !!-
অবহেলা নয় প্রিয়,
দূরত্বই তবে শ্রেয়। 🤝
মন যদি না খোঁজে এ মন,
কিসের ভালোবাসা ?
মিথ্যে স্বপ্ন দেখেনা দুচোখ,
করেনা মিথ্যে আশা।🤗-
নীল সাগরের বুকের ভিতর লুকিয়ে আছে সাগরতারা ,
ঢেউয়ের ভেলায় ভেসে ভেসে আছড়ে তীরে পড়ছে যারা,
জানি না সেসব তারাগুলো যাচ্ছে কিনা আবার ফিরে,
নাকি জীবন শেষ হয়ে যায় আছড়ে পড়ে সাগর তীরে !
-
সে মেয়েটির হাত ধরে বললো,
"ভালোবেসেছি এই রাজবন্দীনীকেই ,
আর ভালোবাসা কি কখনো
নিয়ম মেনে হয়েছে রাজামশাই ?"
রাজা হুকুম দিলো মৃত্যুদণ্ড,
কিন্তু আকাশের নক্ষত্ররা জানতো—
এই প্রেম, এই বিদ্রোহ,
এ এক নতুন ইতিহাসের জন্ম দিয়ে গেলো !
রাত্রি গভীর হলো,
তারপর পেরিয়েছে কত যুগ !
তবুও পুরোনো রাজবাড়ির অলিন্দে অলিন্দে
আজও বাতাস বলে যায়,
কুমার আর মেয়েটি পালিয়েছিলো —
প্রেমের এক অচেনা রাজ্যে,
যেখানে শিকল নেই, নিষিদ্ধতা নেই,
শুধু ভালোবাসার মুক্ত বাতাস বইছে চিরকাল !!-
একটু একটু করে অন্ধকার নেমে আসে ;
ঠিক যেন রাজবাড়ির পুরোনো দেওয়ালে
জমে থাকা ইতিহাসের গল্পগুলো ,
যেগুলো একদিন বাঁচতে চেয়েছিলো ভীষণভাবে !
চোখ বন্ধ করলেই ভেসে আসে
প্রাচীন অলিন্দের কোণে এক কিশোরী,
শিকলবন্দী নিঃশব্দ প্রহর কাটাচ্ছে,
তার চোখের জল শুকিয়ে গেছে বহুদিন,
হৃদয়ের গভীরে জমে আছে অব্যক্ত ব্যথার স্তূপ।
রাজসভা বলেছিলো,
"এই মেয়ের জন্মই অভিশাপ !
জন্মলগ্নেই মাকে খেয়েছে রাক্ষসী !"
কিন্তু কুমারের চোখে সে ছিলো
অরণ্যের নিঝুম জলধারা
কিম্বা কোনো শান্তশীতল
পদ্ম দিঘীর ঘন কালো জল !
কোনো এক নিঃশব্দ রাতে ধীর পায়ে
কুমার এলেন বন্দীশালার দুয়ারের কাছে ;
ভাঙলেন বন্দীশালার সেই অচলায়তন দরজাখানা !
তার সাহসে কেঁপে উঠলো প্রাসাদের প্রতিটা পাথর !
নিজের তরবারি দিয়ে শিকল কেটে
মেয়েটিকে ছাড়িয়ে আনলো সেই অন্ধকারের গভীরতা থেকে !
রাজপ্রাসাদ চিৎকার করে উঠলো !
রাজার রক্ত ফুটে উঠলো ক্রোধে—
"তুমি রাজবংশের কলঙ্ক!"
কুমার হাসলেন, তার চোখে ছিলো বিদ্রোহ ।-
রঙ মেখে জোকার সাজি আমরা রোজ;
হাসি , হাসাতে থাকি, 🙂
কিন্তু কে রাখে এই মনের খোঁজ !!! 🙂-