6 আর 9
দেখার দৃষ্টিভঙ্গিতেই বিচ্ছিন্নতার-
বীজ বপন
হয়...-
সমাজের সবচেয়ে বড় সমস্যা দৃষ্টিভঙ্গির, কেননা যার যেমন দৃষ্টিভঙ্গি! সে সেমন দৃষ্টি ভঙ্গি দিয়েই- তোমায় আমায় ও তাকে বিচার করে.....
-
মানলাম, নারী পুরুষ কোনো দিন সমান হতে পারে না....
এ তো অসম্ভব....
যখন হয় কোনো যোগ,
পুরুষেরা পূজো করে, নারী রাঁধে ভোগ।
মেয়েরা নাকি পুরূষের ভোগ্য...!!
না পুরুষ, ভালোবাসতে পারলে তবেই হবে তুমি, সে নারীর যোগ্য।
নারী তুমি মহামায়া, লক্ষ কোটি প্রাণ তোমারই গর্ভে ,
পুরুষ তোমার কঠোর মন আর শক্তি দিয়ে, সংসার কাঁধে তুলে নাও সগর্বে।
তর্কাতর্কি দূরে রেখে
সবাই নিশ্চিন্ত হোক...
নারী পুরুষ সমান নয়,
একে অপরের পরিপূরক।।-
মাথার ভিতর আওয়াজটা মুখে বাজলে ঠোঁটকাটা ,
মনের কথাটা খাতায় উগরালে কবি।।-
পৃথিবীটা আসলেই সুন্দর। তার জন্য চোখ নয়, অন্তর্দৃষ্টির প্রয়োজন।
-
আমার আমিকে আয়নায় দেখি।
প্রতিভাত করার চেষ্টা করি ,
কতটা সতেজ কতটা বিমর্ষ দেখাচ্ছে।
কেননা সারাদিনের নামে
এই আমার সাথেই তো নিজের লড়াই !-
পৃথিবীতে কোন কিছুই দেখতে খারাপ নয়,
খারাপ হচ্ছে আমাদের দেখার দৃষ্টিভঙ্গি।
আলো – অন্ধকারের তফাৎ খুঁজা।-
বাবুমশাই, এ সমাজ বড়ই মায়াবী!!
কালির দোয়াতে কিনতে গেলে এখন রক্ত ভরাতে হয়।
আলিঙ্গন তো পণ্যমাত্র।
জিহ্বার তিক্ততা এখন সবেতেই পাওয়া যায়।
পেটের ইঁদুরদের এখন সন্তুষ্ট করলে বড়ই বিপদ।
মণিমুক্তা থেকে এখন বিচারের গন্ধ আসে।
পরিবারের কাপড়টা ছেঁড়া দেখা যায়।
পুরো যেন মায়ার জালে জড়ানো একটা ঘুটঘুটে মায়ার সমাজ।।
-
অনুভুতিরা মৃতপ্রায়, ভিড় করেছে সারে সারে
বহ্যি প্রকাশের চেষ্টা করি,আসে না কারোর দৃষ্টিগোচরে-