-
তোমার গা শিউরে উঠবে একদিন,
তুমি নরম তুলতুলে একটা বিছানায় গা এলিয়ে শুয়ে থাকবে,
গোছানো একটা সংসার,
আর ভাববে,
গল্পটা এটা ত চাইনি!
আমি ত সারা গায়ে শিরহণ চেয়েছিলাম,
নগ্ন শরীরে কবিতা চেয়েছিলাম,
রাতের পর রাত একটা নিয়মমাফিক আবেগহীন যৌনতা না।
শরীরে শরীর ছোঁয়া শহর,
স্পর্শ করার মানে বোঝে?-
আকৌ এটি নৱপ্ৰভাত....!
সূৰুষৰ প্ৰস্তুতি নিজক বিলাই দিয়াৰ!
এয়া নতুন আৰম্ভণি, মোৰ অধীৰ অপেক্ষাৰ
অন্য এক কাহিলি পুৱাৰ....!!
কুঁৱলীৰ ধূসৰতাত বিবৰ্ণ মোৰ
চিনাকি পথাৰৰ হালধীয়া হাঁহিটি... !
গালে-মুখে কুঁৱলীৰ হিমচেঁচা চুম্বন
আকাশে পিন্ধিছে সিক্ত শুভ্র আচঁল!!
কাঁচিয়লি ৰ'দে ...
বুকুত দি গৈছে এক অবুজ শিহৰণ!
পলকতে হেৰাই যোৱা অনুভৱ....
সাচি থৈছো নিৰৱে আঘোণৰ কুঁৱলীৰ
হিমচেঁচা ৰিহাৰ ভাঁজত...!!
-
এই ওষ্ঠের ঔদ্ধত্য যখন থমকে দাঁড়ায় তু্ই নামক মরিচীকার আগে,
যন্ত্রণাগুলোও তখন প্রাণ পায় ,
আমার মৃত ভাষাহীন বিপ্লবে...-
তোমার সিক্ত ওষ্ঠের আলতো স্পর্শে,
বৃষ্টি নামে মনপাড়াতে নিঝুম রাতের শেষে..
ভেসে যায় সব দুঃখ-কষ্ট,
রূপকথার উজান গাঙের ঢেউয়ের সাথে;
রাত্রি পেরোলেই আবার ঘিরে ধরে অবসাদ পরিশেষে..
-
কখনো চাওনি জানতে কি দিয়ে বেঁধেছি তোমায়!
কতটা কাছে আসতে গেলে নিঃশেষ হতে হয়,
সমীকরণের শেষ সংখ্যায় ভুলের মাশুল লেগে থাকে;
দিন রাতের গরমিলে চাহিদার ইতিহাস তৈরী হয়..
সুতোর গিঁট এলোমেলো হয় তোমায় চোখের চাহনিতে,
ভালোবাসার টুকরো লেগে থাকে শরীরের চামড়ার ভাঁজে;
কখনো শুধু না ছুঁয়ে খানিক স্পর্শ করে দেখো,
একটা আস্ত অধ্যায় লেখা হয়ে গেছে তোমার অগোচরে;
বইয়ের শেষপাতা নাহয় যন্ত্রনা ছিড়ে মলম হোক,
আমার কানের লতিকা বেয়ে চুঁইয়ে পড়ুক তোমার মিথ্যে ভালোবাসা।-
গ্রিলের শিকে স্পর্শ এঁকো
শ্রাবণ সাজিও ব্যবধানে,
দীর্ঘশ্বাস নিরর্থক
একচ্ছত্রের অভিধানে।-