যাই ভুলে প্রেমিকা তোমার
পিরিয়ডের দিনগুলো
যন্ত্রনা নিয়ে তবুও তুমি
হাসি মুখে হ্যালো বলো
কি ভাবে পারো এতো
কষ্টগুলো সইতে
কত রক্ত যেতে দেখো
নীরবে বয়তে
প্রেমিক আমি বটে
পারিনা তোমারে বুঝতে
কথাও দেই শুনিয়ে
পারো না শুধু কাঁদতে
জেদ অভিমান
সবই প্রেমিকের
প্রেমিকার কিছু নেই
পিরিয়ড চলছে
তার তাও
অভিযোগ জারি নেই-
টানা ৩/৪দিন তলপেটের ব্যথা সহ্য করে আমরা দৈনন্দিনের কাজে ব্যাঘাত ঘটতে দি না, কারণ ঈশ্বর এই ব্যথা সহ্য করার ক্ষমতা আমাদের দিয়েছেন। তাই তো ১০মাস গর্ভে ধারণ করে সমস্ত কষ্ট সহ্য করে শিশুর জন্ম দিতে পারি।
পিরিয়ড নারীর অহংকার কারণ পিরিয়ড হলো নারীর মাতৃত্বের অস্তিত্ব।-
Hello guyz! There are something real in the caption, & that is about 'PERIODS'!!
O wow! But but but but buttttttt......
If you feel ASHAMED to read that or if you think that it will be fine if you don't read that,then you can leave! Thanks!!
And one more thing, the caption is in bengali..
—//SEE THE CAPTION//—-
মেয়েটি বোঝেনি পিরিয়ডসের অর্থ
ছেলেটি জানে না দাম্পত্য
শুধু তারা বুঝে শরীরী ভাষা
থাকতে চাইনি এ সুখে ব্রাত্য,
পরিণাম স্বরূপ গর্ভে এলো প্রাণ
কে দেবে তারে নব জীবনদান?
এতো নিছক ভুল কহে ছেলেটি
লজ্জায় হেঁট মাথা নিশ্চুপ মেয়েটি,
কলঙ্ক হতে মুক্তির তরে
এলো রাস্তা গর্ভপাতে
জন্ম পূর্বেই ঝরিলো প্রাণ
সংকট মোচন হলো তাতে,
ছেলেটি আজ ভুলিছে সব
মেয়েটিও গড়ে সংসার
এসবের মাঝে প্রশ্ন একটাই
খুবই দরকার কি ভ্রূণ হত্যার?
কলমে - বিপ্লব💔-
দীপাবলির রাত।
চারিদিক আলোয় আলোকিত ।
মিত্তির বাড়ির বউ সরলা উঠোনে প্রদীপ জ্বালছে।
ওই সময় তার ছোট্ট মেয়েটা তার মা কে জিজ্ঞেস করছে, "মা, দীপাবলি মানে কি?" মা তাকে বলছে, "দীপাবলি আলোর উৎসব, এই দিনে সব অন্ধকার দূর হয়ে যায়, আলোয় আলোকিত হয় চারিদিক, মা কালী আসেন, পুজো হয় তাঁর।" ছোট মেয়েটি তখন বলল, "মা সব অন্ধকার দূর হয়ে গেলেও আমাদের মনের অন্ধকার দূর হয় না কেন? দিদিভাই এর পিরিয়ড হয়েছে বলে তোমরা তাকে ঘরে আটকে রেখেছ কেন? দিদিভাই এর কত্ত ইচ্ছে ছিল কালী মা কে পুজো দেবে।" তাঁর মা ছোট্ট মেয়ের প্রশ্নের সঠিক উত্তর খুঁজে না পেয়ে রেগে গিয়ে সেখান থেকে তাড়িয়ে দিল।
তখনই হঠাৎ সরলার মনে পড়ল, তাঁর ছোট্ট মেয়েটি তো বহুদিন হল মামাবাড়িতে আছে।তৎক্ষনাৎ মাটির দিকে চেয়ে দেখল আলতা মাখা কিছু পায়ের ছাপ সোজা কালীমন্দির পর্যন্ত চলে গেছে।যখন সরলা বুঝতে পারল স্বয়ং কালী মা তাঁর মেয়ে সেজে এসেছিল তাকে বোঝাতে, ভক্তি আর ভয়ে নিজে থেকেই তাঁর চোখে জল। সরলা গিয়ে তাঁর বড় মেয়েকে পুজো দিতে পাঠিয়ে দিল।
হ্যাঁ, এভাবেই কালী মা আসেন বারবার তাঁর সন্তানদের কুসংস্কারমুক্ত করতে। পিরিয়ড যে মাতৃত্বের চিহ্ন, এর সাথে পুজো না দিতে পারার সম্পর্ক কোথায়? মা কামাক্ষার গল্প কি কারো অজানা?মানুষের মন থেকে যতদিন কুসংস্কারের অন্ধকার দূর না হবে, হাজার হাজার প্রদীপ জ্বাললেও প্রকৃত দীপাবলি আসবে না কখনোই।🙂
-
মেয়ের পিছনে দাগ লেগে,তাই হাসাহাসি করো,
ওই দাগের কারণেই জন্ম তোমার,এটা মাথায় রেখো।।-
"এই মেয়ে তোর না পিরিওড হয়েছে আর তুই সারাদিন টই টই করে ঘুরে বেড়াচ্ছিস","দেখ্ দেখ্, মেয়েটার জামায় দাগ ভরে আছে","আজ তুই অঞ্জলি দিতে যাবি না।" কেন? হ্যাঁ কেন? কেন মেয়েদের পিরিওড হলে তারা পর্দার আড়ালে মুখ লুকিয়ে থাকবে? কেন তারা প্রকাশ্যে এসে হাজারটা ছেলের সামনে টিটকিরির ভয়ে দোকানদারকে বলতে সংকোচ করবে - "দাদা একটা প্যাড দিন।" স্কুলে পড়া একটা মেয়ের জামার দাগ দেখে কেনো রাস্তার মানুষ হাসবে? শ্বশুরবাড়িতে কোনো শুভ অনুষ্ঠানে নববধূর পিরিওড হলে কেন সে পাড়ার কাকিমা দের কাছে "অলক্ষ্মী" হয়ে যাবে? অসহ্য পেট ব্যাথা সহ্য করা সত্ত্বেও কনকনে শীতের রাতে কেন তাকে স্নান করতে হবে? কেন তারা সেইসব দিন মন্দিরে প্রবেশ করতে পারবেনা?
পিরিওড ভগবানের দেওয়া শারীরিক ধর্ম হওয়া সত্বেও মেয়েরা কেন ভগবানকে ছুঁতে পারবেনা? যেখানে পিরিওড মাতৃত্বের অহংকার। সেখানে এতো সংস্কার আসে কোথা থেকে? যেদিন সমাজ "পিরিওড"কে মেয়েদের স্বাভাবিক শারীরিক ধর্ম বলে অসংকোচে তাদের মন্দিরে প্রবেশ করার সম্মতি দেবে, সেদিনই এই নারীসমাজ "মাতৃত্বের অহংকার" -এ পুনর্জীবিত হয়ে উঠবে..।😊-
My periods be like:-
রবীন্দ্রনাথের ছোটগল্পের রেশ
শেষ হয়েও হইলোনা শেষ
-
বোনকে বিরক্ত করে মজা পেতে ভাই যেমন তার বিনুনি ধরে মাসে ২৫ দিন টানার অধিকার রাখে,
তেমনি বোনের মাসিকের সময়, তারও অধিকার আছে ভাইয়ের থেকে প্রতিদিন ১টি করে চকোলেট পাওয়ার।-