জগন্নাথ যাচ্ছেন নতুন রথে-
সবাই পূণ্যলাভের আশায়-
টানছে রথের ফিতে।
-
|| कदाचि त्कालिन्दी तटविपिनसङ्गीतकपरो
मुदा गोपीनारी वदनकमलास्वादमधुपः
रमाशम्भुब्रह्मा मरपतिगणेशार्चितपदो
जगन्नाथः स्वामी नयनपथगामी भवतु मे ||
-
"জগন্নাথ স্বামী নয়ন পথগামী ভবতু মে"
আজ রথযাত্রায় জগতের নাথ সবার মঙ্গল করুন
সবার ভালো হোক।
জয় জগন্নাথ!-
রথ দেখবো, পাঁপড় খাবো,
মেলার ভিড়ে হারিয়ে যাবো,
জয় জগন্নাথ প্রভু বলে,
আনন্দেতে ঢাক বাজাবো। জয় জগতের নাথ,
জয় জগন্নাথ!
সুযোগ বুঝে তড়িঘড়ি,
টানবো প্রভুর রথের দরি,
ধন্য হবো প্রণাম করি,
প্রভুর চরণ সর্বোপরি!!
-
সবার মনের মলিনতা বৃষ্টির জলে ধুয়ে মানবিকতার প্রতিষ্ঠায় কল্যাণ হোক সকলের....
-
সুদীৰ্ঘ কাল বনবাসৰ অন্তত
শান্তিৰ ধল বোৱাই ভাৰত ভূমি পবিত্ৰ কৰিলে দশৰথ নন্দনে।আকৌ শাসন কৰিব সকলোৰে হৃদয়ৰ ৰজা প্ৰভু শ্ৰী ৰামে
পুনৰায় প্ৰতিষ্ঠা হব
ভাৰতত ৰাম ৰাজ্য।
জয় শ্ৰী ৰাম।-
জয় জগন্নাথ-
কথাটি শুনলেই মনে পড়ে,
ছোট্ট বেলার কথা- সেই সন্ন্যাসীর
যে থাকতো জ্যাঠির বাড়ির বারান্দার
চৌকির উপর।
হাতে ছোট্ট সিংহাসনে নিয়ে জগন্নাথ-
মাধুকরী করে বেড়াতো আর কাউকে দেখলে বলতো- "জয় জগন্নাথ"।
জয় জগন্নাথ-
কথাটি শুনলেই মনে পড়ে-
রথের মেলার কথা,
মেলা হতো যেখানে ,সে আমাদের বাড়ি থেকে অনেক দূরের পথ।
সেখানে এইয়া বড়ো তিন তলা রথ।
তার চারিপাশ ঘিরে শুধু ভক্তদের উপদ্রব।
আমাকে বোনকে দূরে দাড় করিয়ে রেখে মা যেতো প্রসাদ আনতে।
ফেরার পথে জিলিপি, পাঁপড় ভাঁজা,
তার সাথে চাই নিমকি,আর কাঠি গজা।
তাই না হলে মেলায় যাওয়ার কি আর রইলো মজা।-
"জয় জগন্নাথ!" বলিয়া টানিছে রশি উদ্যমী ভক্তগণ শ'য়ে শ'য়ে,
রথে চড়ি ভ্রাতা-ভগিনীসহ প্রভুদেব চলিলেন মাসির আলয়ে।-
নেওয়ার সময় প্রসারিত হাত, দেওয়ার বেলায় মুঠো;
হৃদয়ে বসে আছেন জগন্নাথ, সত্যি কি তিনি ঠুঁটো?-
দুর্গম পথ করতে সুগম বাড়িয়ে দেয় যারা হাত,
আমার কাছে তাঁরাই প্রভু; তাঁরাই মানুষরুপী জগন্নাথ ।।
©️ 🖋️ তমা বিশ্বাস
-