গল্প যতোই অল্প হোক
কিছু স্মৃতি রয়ে যায় ,
মেঘের ঠোঁটে আদর মেখে
চোখের জল বৃষ্টি ঝরায়।
-
"আবহাওয়া কোথা থেকে কোথা সামিল
সেটা বলা যে বড় মুশকিল"
আবহাওয়া তুমি যে পরিবর্তন হবে,
আমরা জানি, তবে মানতে পারি না।
তোমার পরিবর্তন এর চোটে যে,
সকল প্রাণী ঠিকমত বাঁচতে পারি না।
তুমি সদায় গতিশীল, নিজের
পথে চলো,
তুমি চিতায় তুমি বিদায়, কাদের
রথে চলো।
ক্যাপশন এ গল্প আছে একটা-
বছর উনিশের অহল্যা আর প্রোফেসর শামীমের একটা সম্পর্ক গড়ে ওঠে ধীরে।সমুদ্রের মতো অহল্যার টানে কখন যেন শামীম ঝাউপাতার মতোই তলিয়ে যায়।চলতে থাকে ঘটনাপ্রবাহ।মিলন হয় কী শামীম-অহল্যার?
জানতে হলে অবশ্যই ক্যাপশনে পড়তে হবে...
||ঘুমিয়েছো,ঝাউপাতা?||-
◆◆◆◆◆ কালীপূজা গল্পের পার্ট 2 ◆◆◆●●
পার্ট 1 টা আমার প্রোফাইলে 5 টা quote এর নিচে আছে..
সমু আর সমুর মা আনন্দে আত্মহারা হয়ে পড়ে এবং সমুর মামা ও বনও ভীষণ খুশি। তাহারা রাতে খেয়ে দেয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। হঠাৎ মাঝরাতে পাড়া থেকে ভীষণ আওয়াজ আস্তে থাকে, ব্যাপক হাহাকার লেগে গেছে- গোটা পাড়ায়, কি হয়েছে ? কি হয়েছে ? পাশের বাড়ির- নান্টু বলে নাকি, ডাকাত পড়েছে পাড়ায়। পাড়ায় কিছু টাকা ওয়ালা লোকদের থেকে, অনেক অনেক মূল্যবান রত্ন ও অনেক টাকা লুট করে নিয়ে যায়, সবাই চুপ থেকে যায় ডাকাতের ভয়ে , কেউ জীবন দিতে রাজি নাই..
সমুর মামা তার মেয়েকে রেখে কিছুদিন পর আবার আসে সমুদের বাড়িতে। সমু ও সমুর বোন মিঠু খেলতে খেলতে মিঠু ঘুমিয়ে পড়ে , সমু একা একা ছুটতে থাকে তার বাড়িতে, একসময় সমু তার মামার ব্যাগ খুলে ফেলে , ব্যাগে একটা আস্ত পিস্তল দেখতে পাই!! সে তো বাচ্চা, সে ভাবে মামা হয়তো তার জন্য বন্ধুক খেলনাটা এনেছে!! দিতে ভুলে গেছে.. তার তো প্রচন্ড আনন্দ , আনন্দে পাড়ায় চলে যায়, বন্ধুদের পিস্তল দেখাতে, সময় পার হতে হতেই কিছু বড় মানুষের চোখে যায় পড়ে.. সমুকে জিজ্ঞাসা করা হলে সব বলে দেয় তার তো বাচ্চা মন..
পুলিশ এসে সমুর মামাকে ধরে নিয়ে জেরা করার পর
জানা যায় অনেক কিছু, সেদিন ডাকাত হামলার পেছনে ওর মামার হাত আছে বা সে নাকি ডাকাত দলের লোক........-