টিয়া পাখির আস্তানাতে
মনুষ্যতার থামছে গান,
অবিনশ্বর লৌহ খাঁচায়
মিলিয়ে যাচ্ছে নিযুত প্রাণ।-
अजीब सी कश्मकश में वक़्त ने डाल रखा है साहिब
"पाखी" तो हूँ पर जिम्दारियों ने पंख कुतर दिए हैं शायद ..!-
মনপাখিটা বদ্ধ খাঁচায় রইবে কত আর!
তাই তো আজি খুলে দিলাম রুদ্ধ মনের দ্বার ,
যা পাখি তুই যা রে উড়ে ,
দূরে আরও বহুদূরে ,
যেথায় গেলে সোনার শেকল বাঁধবে না আর পা ,
হাওয়ার সুরে সুর মিলিয়ে আনন্দগান গা,
যা তুই পাখি, স্বাধীনতার হাওয়ায় উড়ে যা...-
অাজকে তোকে দিলাম ছুটি ওরে ছায়ার পাখি,
করিস না অার অলীক অাশায় মিথ্যে ডাকাডাকি,
দিনের শেষে ইঁদুর রেসে, দেশ বিদেশের কোনে
জানিস কি তুই তোর অাশাতে সব্বাই দিন গোনে?
অল্প সুখী দিচ্ছে উঁকি, নিচ্ছে ঝুঁকি ঝাঁপ দেওয়ার,
এক দু চামচ সুখের নেশায়, দেয় সুপারি ঘুম নেওয়ার,
মাছের চোখে তীরের নখে বিঁধছে লোকে রক্তজাল,
একঘেয়েমি ঘুচবে ভেবে ঠুকরে মরে শক্তছাল।
দেখিয়ে দিবি সুখের চাবি? অাশাজীবী শব, চিতা।
পারবি যবে অাসিস তবে, অাজকে বিদায়, অালবিদা!-
অবক্ষয়ের এই চূড়ান্ত সময়ে,
অনেকটা অবন্নতির আর শেষ বিপর্যয়ে,
সামাজিক কলুষতা ভরে অরাজকতা
নবীন আলোর আভা যেথা -
সেখানে......
নৈরাজ্য আর অনাচারের মাঝে,
শিকল বাঁধা পা,"আর্তনাদ" বুকে বাজে
পাখনা কাটা, ছাই-এ জন্মানো,
রক্তআভা আঁখি।
গুমরে জ্বলে ওঠে , পাঁজরে আটকানো
ফিনিক্স পাখি।।-
नए दौर के पंख लगे
है तू उड़ती पाखी सी..
सबकी लाड़ली सब ने तंग करे
है पाक पावन राखी सी।।-
চল বৃষ্টি মাপি তোর ভেজা গলায়-গল্প-গোলাপে!
আয় স্বপ্ন ছড়াই তোর পাতলা পরশে-পরতে।
সব শব্দ জমাই তোর মিঠে মাতাল মৌচাকে!
চল পাখি হই....আর
উড়ান ভরি উড়ালপুলে-উচুঁআকাশে-উদাসীন উত্তরে।
-
তিতিরের সুইসাইড নোটের শেষ লাইন :-
মা আগামী জন্ম বলে কিছু হয় কি ?
তবে বাবা কে বলে দিও
আমি ডাক্তার নয়
পাখি হবো .....!! 🐦🐤-
খোলা জানলায় আগুনে-কৃষ্ণচূড়ার ক্যানভাস,
আকাশে নীল মেঘের উষ্ণীষ,
একটা হলুদ পাখি উড়ে এসে বসল গাছে,
সেই মূহুর্তে ভরা মধুমাস যেন পূর্ণতা পেল।
হঠাৎ বুকের বাঁদিকটা অজানা ব্যাথায় চিনচিন করে উঠল।
ভিতর থেকে কে যেন বলল,"পারো কী আমায় চিনতে?"
মনে পড়ে আমায়,বিশটা বসন্ত যে আমার সাথে কাটালে!
তবু একদিনও কী আমার কথা ভেবেছো,আমাকে মনে করেছো??
সবার খেয়াল রাখতে,মানিয়ে নিতে নিতে 'আমি'টা যে ফিকে হয়ে গেছি!
শৈশবের দিনগুলো যদি ফিরে পেতাম!
সেই কারণছাড়া হাসার দস্যিপনা,প্রাণ খুলে আনন্দ,
আর এখন না হেসেই কত সময় ইতিহাস বুনে চলে!
দূরের গাছে হলুদ পাখিটা মিষ্টি স্বরে ডেকে উঠল;
কণ্ঠস্বর বলল আমি শেষ হয়ে যাচ্ছি,
পারলে আমাকে একটু সময় দিয়ো,
উদ্বিগ্ন হয়ে প্রশ্ন করলাম,"তুমি কে?"
কণ্ঠস্বর অট্টহাস্য করে বলল,"এখনও চিনতে পারছো না??"
আমি যে তোমার প্রাণপাখি,
কখনও সময় নিয়ে এসো,মুখোমুখি বসব আলপচারিতায়।
পারলে কখনও ভোরের চুঁইয়ে পড়া রোদ হয়ো,
আলগোছে আমার মধ্যে স্মৃতি জুড়ো।
বেশি কিছু চাওয়ার নেই আর,
আমার সাথে ভাগ করে নিতে পারো মনের ভার।
আমি যে তোমাতেই থাকি,আমি তোমার প্রাণ,
আমি সেই 'অচিনপাখি',সেই 'পৌষ-সুঘ্রাণ'।-
পাখি
-কিরে পাখি তুই চুপ কেন?নেই মুখে বুলি কেন?
-বলার জো নেই গো,কিছু বলা যে পাপ!
-সেকিরে কেন?
-দেখেছো আমার পায়ের শেকল?কথা বলার শাস্তি!
-মানে?এইসব হেঁয়ালি ছেড়ে খোলসা করে বলতো!
-কি আর বলবো।বেশ বেড়াতাম বনের ভেতর,উড়ে উড়ে;সুরে সুরে।হঠাৎ একদিন করছিলাম গান এমন সময় হঠাত যেন কেউ ধরলো খপাৎ!শুধু কি ধরলো!নাহ,দিলো পায়ে শেকল পড়িয়ে উড়তে না পারি আর তাই তো আমি চুপ এখন কারণ কথা বলাই পাপ!
-