নিঝুম রাতের নিশুতি ভেঙে
ডাকছি তোমায় আমি।
উঠে দেখো সূর্য্যি মামা
আড়িপেতে বসে রয়েছে।-
রাতের জোনাকি দিচ্ছে আলোর ডাক
করছি সবাই তাকেই অনুসরণ ,
খুঁজছি পথের দিশা
জানি পাবোই
সন্ধান ।-
টেবিলে কয়েকটা বইয়ের আনাগোনা,
পাশে এলার্ম ঘড়িতে রাত দুটো...
হটাৎ Silent রাখা ফোনের Screen আলোকময়!!
বুক ঢিপঢিপ,শক্ত করি হাতের মুঠো।-
~সে যে বসে আছে একা একা
রঙিন স্বপ্নের তার বুনতে..
সে যে চেয়েই থাকে ভরা চোখে
রাতের আকাশে মেঘ ধরতে !!-
রাতের অন্ধকারে যারা,
মেয়েদের পণ্য মনে করে..
তারাই দিনের আলোতে,
তাদের লক্ষী রূপে পুজো করে।।-
হঠাৎ করে ঘুরতে গেলাম খবর না দিয়ে
গাড়ি দিয়ে ভ্রমণ করলাম তাদের বাড়ি দিকে
থামতেই গাড়ি হঠাৎ করে চমকে গেল সবাই
তারা ভাবলো এমন সময় কে এলো রে ভাই
দরজা খুলতেই সবার মুখে হাসি ফিরে পেল
বাচ্চা দুটো আমার সামনে মামা বলে এলো
চোখ খুলতেই দেখি আমি
সব যেন স্বাভাবিক হয়ে গেল
-
হঠাৎ জল থৈ থৈ , জানালার কাঁচ ঝাপসা....
ভিজে কাক চুপিসারে কার্নিশে উদ্বেগে বসে
শুধু অপেক্ষায় বাসায় ফেরার
কেউ কি তার পথ চেয়ে আছে বসে?
এক পশলা বৃষ্টি উদ্যমতায় শাণিত হয়।
অধরোষ্ঠের সলাজে মন্থর প্রেম,
বেঁধেছে নতুন গান মেঘমল্লারে।
স্তব্ধ ঠোঁট আঁকিবুকি কাটে বুকের খাঁজে,
অশ্রু ধুয়ে দেয় মিলন বিষন্নতা. ..!!
বৃষ্টির জলে ঝাপসা হয় বিগত অতীত–
রাতের চরম কাম রেখে যায় অলীক সুখ
কিছুটা হলেও ভালো থাকার মন্ত্র।।-