ঐ মই যদি এটি গোলাপী স্বপ্ন হৈ
মাজনিশা তোৰ চকুত ধৰা দিওঁ,
তই খঙতে মুখ ফুলাবি নেকি?
নতুবা তোৰ হাতত ধৰি যদি
নাহৰৰ দেশত বুলিবলৈ খোজোঁ,
তই লাজতে ৰঙা-চিঙা পৰিবি নেকি?
আৰু যদি তোক ৰাঙী ৰবি কৰি
মোৰ কপালত জিলিকাই নাৰাখি
হৃদয়ত জিলিকাই ৰাখিম বুলি কওঁ,
তই মোক ভুল বুজি আঁতৰি যাবি নেকি?
-
লক্ষ মাইল পথটা আমার নজরে জ্বলছে
আলোছায়ার লুকোচুরির সাক্ষী ওই কঙ্কালটার প্রতিবিম্ব
আমার চারপাশে যতসব বিলিতি উলকি পাথর ঠুকে সোনা ঝরায়
ভীষণ ভালো লাগছে ওই নরম গালের চাপ
চক্রান্তের শিকার সে চণ্ডালিনী, জ্যোৎস্নার ফ্যাকাসে আঁচে চরবে কারো বুকে
দর্জির কাঁচির অভিমুখটা কেমন যেন বেমানান
ঝাড়বাতিতে সন্ধ্যা নামলো, থেকে যাওয়া বাকি ইতিহাসখানা মর্মাহত হবে আবার
ঠান্ডা শাঁখার সংসার জোড়ার নেশা হঠাৎ গেছে বেড়ে
ঘুঁটের ছাইয়ের হলুদ ফসলে অজেয় ক্ষমতা, ইন্দ্রজালের বুনন ছেঁড়ে
অন্ধ গণমাধ্যমের হাঁক-ডাক দৈবের খাতিরে চলুক তবে
জেগে উঠেছে মনে সাদা কাগজের অলৌকিক ভয়
ঢেউ ঠেলে তৃষ্ণা খোঁজার চেষ্টা করছি কবে থেকে
অজানা সূচনায় থমকে দাঁড়ানো ভাতের হাড়িটা ফুরিয়ে গেলো
চাদরের কোণা শীতের ছোবলে আছে কুঁকড়ে
ছয় নয় আট সাত সংখ্যায় হাপিত্যেশ বাড়ে ঝোঁকে
জ্বালাময়ী বিবেকের ধার ধরে না কেউ
কেয়া পাতার তরীর প্রেমে অক্ষরগুলোর বাড়ছে বয়স
যবনিকার ছাপে শরীরটার রুপালি রুপ দেখতে এসেছি আজ
শূন্যতায় ডুবেছে সে ডমরু, আশ্রয় চায় লোকচক্ষুর অন্তরালে
বছর বদলে গেলেই নিয়ম মেনে ঝাপসা হবে স্মৃতি
একতারাটার গরম রক্ত রাখেনি মনে বাস্তুহীনের নিত্য কৃতি।-
ক্ষতের পাশে গোলাপ
বিবর্ণ নয় সদ্য ফোঁটা মরন সুগন্ধ!!
প্রেমের সেই বিখ্যাত অঙ্গ পোড়া....
কপাল নয় গো রক্তের ধারক হৃৎপিণ্ড
তারাই মৃত্যু বার্ষিকী উদযাপন......
-
ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখলেও ঘর বাঁধা যায় না,
ভালোবেসে মন হারালেও মন পাওয়া যায় না....-
একজনে মন ভেঙে চলে যায় বহু দূরে,
আরেক জন থাকতে চায় ভাঙা সেই মনের ঘরে।-
কারো কারো কপাল খুব ঘূর্ণির মতো, নিজে সম্পূর্ণ ভাবে সঠিক থাকলেও সমস্ত কর্ম বিলম্ব হয়, ধৈর্য ধরে আবার চেষ্টা, বারবার চেষ্টায় ঘূর্ণির শক্তি ক্ষীণ হয়ে আসে, তখনই আবার চেষ্টা করলে কর্মের সফলতা অর্জন করা সম্ভব হয়।
-
পোড়া মনে তখন কাঁটার পাহাড় ছিল,
গোলাপ ও ছিল ব্যস্ত,
এধার ওধারে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা,
পক্ষীরাজের জটায়,
আর সেখানেই জটিলতা বেঁকে বসতো,
তিন মুঠো বৈষম্যের বিরুদ্ধে।
কথার পাঁচফোরনে স্বাদে ও তিক্ততা জন্মাতো,
দৈবাৎ।
স্বেচ্ছাচারী কৃতদাস,এখন ভবঘুরে,
তাকে কেই ই বা চায়!
অভিনন্দনের জঠরে কুঁচকে যাওয়া ত্রিকোনমিতি,
ফের ঈশান কোনের পাশে বসে;
যদি একটু ও ভরসা পায়, এ পৃথিবী ,
আবার ঘুরে দাঁড়ানোর।
কোনো ভূত্বকের অভিমানে ,
যদি অনুরোধের আস্তরন থেকে যায়,,
বিনা অনুমতিতে,
কপালের দোহাই দিয়ে,,,,,,,,,,,,,,,-
ঠোঁটের চুম্বনে প্রেম আজও স্থায়ীত্ব
কপালের চুম্বনে ভালোবাসা বিশ্বাস খুঁজতে ব্যস্ত।।-