অ্যালার্ম ক্লক আর মায়ের ডাক,স্বপ্ন ভাঙতো খুব ভোরে,
টিউশন ব্যাচের আড্ডার রেশ সারাদিন থাকত মনজুড়ে৷
হঠাৎ ফুরালো দিন,বছর-তারিখ-ঘন্টা জানান দেয়,
এবার সব শেষের পথে,আর বাকি মাত্র কিছু সময়৷
সেই 'পুকুরবাড়ি' আজও আছে,নেই শুধু আমাদের দলটা,
হাজার স্মৃতি ভীড় জমালেও পুরোনো গল্প যায় না ভোলা৷
-
চুপিচুপি আজও আঁকি, মনের আনাচে কানাচে
না বলা, না বোঝা ভালোবাসার কথা, হৃদয়ের সাদা খাতাতে
মরু প্রান্তরের উষ্ণ গরম আর আন্টার্কটিকার বরফটা
জানি দুটোই বড্ড অদ্ভুত, যেমনটা সেই দিশেহারা দুষ্টুমি ভরা সময়টা
ঊষার হলুদ আর বাড়ি ফেরা গোধূলির লাল রং ছোট্ট মনে রাখি বড্ড যতনে
সাথে সেই চুপিচুপি যাওয়া আইসক্রিম আর ফুচকার দোকানে
সাইকেল আর কফি হাউসের সেই আড্ডাটা, একসাথে টিউশন মিস করে
রাখি হৃদয়ের গভীর সিন্দুকে, সকলের আড়ালে
জানি ভুলে গেছিস বন্ধু, সেই স্কুল লাইফের কথা, সেই শেষ দিনের ছবি
তবুও প্রতি রাতের নিঃশব্দ চোখের জলে ভেসে উঠে তোর মুখের প্রতিচ্ছবি !-
স্কুলটা যেন বলেছিল...
'কিরে আমার থেকে রেহাই চেয়েছিলিস না?
কি হলো? যা! পিছনে ফিরে তাকাচ্ছিস কেনো'?
তারপর, আবার বলে উঠলো,
'আমায় মনে রাখবি তো'?-
"মৰমৰ স্কুলখন💚"
বহুত বেছি miss কৰো স্কুলৰ দিনবোৰ,friendsবোৰ,সেই বগা সাজযোৰ। বহুত friend ৰ লগত চিনাকি হলো,,বহুজন আপোন হৈ পৰিল। কিন্তু কোনোবাখিনিত যেন এতিয়া শূণ্যতা। কাৰণ পুনৰাই আনিব নোৱাৰো class 10 লৈকে সেই দহটা বছৰ,,সেই দিনবোৰ! দুচকুত এতিয়াও জিলিকি আছে স্কুলখনত পাৰ কৰি অহা প্ৰতিটো দিন! পুনৰ সেই ভাললগা বোৰ কেতিয়াও আনিব নোৱাৰো।মাথো কল্পনাত আছে আচাৰ্য্য-আচাৰ্য্যা,, friendsবোৰ আৰু সেই আপোন ঘৰখনিত কটোৱা ভাললগা বেয়ালগা প্ৰতিটো মূহুৰ্ত!
চাওতে চাওতে কেতিয়ানো পাৰ হৈ গ'ল সময়বোৰ গমেই নাপালো! কিয় ইমান ভাললগা আছিল অতীতপৃষ্ঠাত বিলীন হৈ যোৱা সেই ক্ষণবোৰ! ভাবিলে বিষাদবোৰে আগচি দুচকু সেমেকাই পেলাই,, এতিয়া চোন সেইবোৰ মানস কাননৰ এটি গধুৰ স্মৃতিৰ অৱগাহণত!!
সময়ৰ সোতত নিমজ্বিত সেই বিশাল নষ্টালজিক দস্তাবেজটি এতিয়া কেৱল এটি-দুটি WhatsApp grup তেই সীমাবদ্ধ!!-
একটু তবে পিছিয়ে গিয়ে চাই স্মৃতির পানে
নতুন দিন হতো শুরু "জনগণমনোধি"গানে
তারপর সেই একটার পর একটা পছন্দের ক্লাস
তার মধ্যে আমাদের দুষ্টুমিটা ছিল খানিক অভ্যাস।
বকা খেতাম একটু আধটু,সেখানে থাকতো ভালোবাসা মিশে,
স্কুলের কথা বড্ড মনে পড়ে,বছর যখন ভরা বিষে বিষে।
আজকে যেনো কেমন করে উঠলো বয়স বেড়ে
পরের ক্লাসের মেয়েগুলো সব নিল আমাদের নাম লেখা বেঞ্চ কেরে।
টিফিনবেলায় স্কুলের মাঠে আবার হবে ছোঁয়াছুয়ি খেলা
শুধু খেলোয়ারের নাম বদলাবে,শেষ হবে একটার পর একটা টিফিনবেলা
আজ নিজেকে বড্ড প্রাপ্ত লাগে,সবশেষে বলতে ইচ্ছে করে,"আমিও মানুষ।"
বয়সের ভারে স্কুল আজ স্মৃতির খাতায়,এখন ফিরেছে সেই হুশ।
-
স্কুল লাইফ মানেই
বৃষ্টিতে ভিজে বাড়ি
ফেরার আনন্দ...
✍️শুভঙ্কর হাজরা-
জীবনে তো অনেকটাই এগিয়ে গেছি,
তবু ভুলিনি স্কুল জীবনের স্মৃতি,
সে শুধু জীবন ছিল না, ছিল এক অনন্য অনুভূতি।
মনিটর দের চোখ আড়াল করে,চলত লুকিয়ে লুকিয়ে আড্ডা
আর স্যার দের সেই dialogue "পিঠে ভেঙে দেবো ডান্ডা"
ছিল বেশ কিছু স্যার দের হাতে মার খাওয়ার ভয়,
এখন যেনো মনে হয় , তাদের হাতেই পেয়েছিলাম আশ্রয়।
টিফিন মানেই ছিল,ফুচকা আর আলুকাটা
মাঝে মাঝেই চলত কিছু স্যার এর নাম নিয়ে টোন কাটা
দু নম্বরের জন্য চলত রেষারেষি, হতাম অভিমানী
"ওই দেখবি এবার ফার্স্ট হবে" ,বলে চলত আগাম ভবিষ্যতবাণী।
পেনফাইটিং এ হেরে গেলে বলতাম ওর পেন টা বেশি ভারী
বন্ধুর নতুন gf হলে , তাকে 'বৌদি ' বলে ডাকি
মনে অনেক প্রশ্ন ই জাগে, কিন্তুু বড়ো প্রশ্ন আমার একটাই
কেনো যে বড়ো হলাম ? স্কুল জীবন টা তেই যেনো আমি ,
বেশি ভালো ছিলাম।।-
আজিও যেতিয়া স্কুলখনৰ সন্মুখেদি যাও..
স্কুলখনে হাত বাউলি দি মাতে,
"আহ অলপ পঢ়ি যা,লগৰবোৰৰ লগত অলপ খেলি যা"
সচাকৈ স্কুলৰ দিনবোৰ বহুত মধুৰ আছিল।।-