আবেগ থেকে বেরিয়ে দেখো,সব চরিত্র কাল্পনিক-
আবেগটাকে জড়িয়ে রেখো,চরিত্রগুলো সাম্মানিক।
-
নিজ সখে, নিজ চরিত্র বিলি করে যারা ,
আপনজন হারিয়ে, অপরকে দোষারোপ করে তারা ।-
দাদাভাই, ও দাদাভাই, একটু শুনবেন আমার কান্না...
আরে অত সময় নেই হাতে, আপনি অন্য কোথাও যান না,
খাই নি আমি বেশ কিছু দিন, ঘরে আমার বৃদ্ধ বাপ
ধুস ধুস, সর তো ছাতা, রাস্তা দেখো, করো মাফ
এক বাটি চাল দিবি ভাই, চিবিয়ে খাবো দুপুর বেলা
চাল কি আমার গাছ ঝাড়া দেয়, চাল দিয়ে যেনো করি খেলা...
কতো পয়সা কতো দিকে দেন, আমাদের কিছু দিতেও পারেন
ইস!!, পায়ের থেকে হাতটা সরান, ওই দিকে যান, আমায় ছাড়েন
এই Heroine, এই চিকনা, উত্তর দে, এই মামনি
Disgusting, উফফ কি নোংরা, Side দিন, যান আপনি
Dj বাবু মেরা গানা বাজাদে, ও লারকি আখ মারে...
টুং টাং টুং, টুং টাং টুং...
পয়সার আওয়াজ মাটির ভারে...-
চরিত্র এখন কেউ খোঁজেনা, চামড়া খোঁজে সবাই...
টিকালো নাক, টানা চোখ, বিম্ব ওষ্ঠের বাহার।
কালো চামড়ার হয়না কদর, থাকনা যত গুণে ভরা,
রূপের হাটে সবাই ফাঁসে,রূপেই মজে সর্বহারা।
-
তুমি, হয়তো সবার সামনে অতি ভদ্র;
যে বুঝে সেই জানে তোমার আসল চরিত্র।।-
ইচ্ছেগুলো আজ অবরুদ্ধ প্রতিনিয়ত বিদীর্ণ ক্ষতের মিছিলে,
আয়নায় মুখ দেখা চেহারা গুলো সেজে ওঠে অপ্রীতি শঙ্খচিলে।
প্রত্যাশার চাঞ্চল্য স্রোতে নিত্য-নতুন সৃষ্ট'কৃত পূর্ণতার রাগিনী;
সংকীর্ণ কলুষ গোলকধাঁধায় ঠুনকো বাস্তবের ভীরু কাহিনী।।-
রাত্রির অভ্যেসে দেওয়াল ঘেষে বাড়ে প্রেম।
শ্যাওলার মত জাপটে ধরে তুমি,
নি:স্ব করো আমায় ;
আর্দ্র পিচ্ছিল ত্বকের স্পর্শে যখন গর্জে ওঠে ঢেউ,
মোহনায় মেশে তরী -
মনে থাকে তখন – আমি কে?
নাকি বিদ্যুতের ঝলকানিতে পুড়ে যাওয়া শরীরটার
গন্ধে মিশে খুঁজে নাও অন্য প্রাণ !
আমি তখন মাধ্যম শুধু,
নাটকীয় বিনোদনের একফালি চরিত্র :
নগ্ন বক্ষে মেখে মধ্যমার ঘ্রাণ ।
-
শাড়ির মাঝে ৬ ইঞ্চি গ্যাপ,
তোমায় সভ্য লাগে..
তাহলে
জিন্স টপেতে ২ ইঞ্চি গ্যাপ
চরিত্র হীন কিভাবে?
-
তবে একটা ঘাস ফড়িঙের সাথে বন্ধুত্ব করতাম। তার সাথে দির্ঘ গল্প জুরে দিতাম। তার খুশিতে হাসতাম, তার দুঃখে কিছুক্ষন কাদতাম।
তারপর এক সময় প্রিয় বন্ধুকে হত্যা করে খেয়ে নিতাম।
আর মনে মনে বলতাম- "আমার কি দোষ? আমি তো এক সময় ছিলাম গণ বিধ্বংসী মানব সম্প্রদায়ের অংশ! জন্মগত চারিত্রিক বৈশিষ্ট কি আমার পক্ষে পরিত্যাগ করা সম্ভব..!?!?"-