ক্ষুধিত হিয়ার পারাবারে আকস্মিক বোমাবাজি করে তীব্র একটা ধ্বংস লিখে তুমি অদ্ভুত ভাবে অদৃশ্য হয়ে যাও।
নিকোটিনের পোড়া গন্ধে আমার স্থবির রক্তস্রোতে থেকে থেকে আগুন লেগে যায়.... সে কি তীব্র ঝাঁজ।
তবুও দেখো আমি আত্মগ্লানির বিষ পান করেও সেই স্বপ্নহীন ভগ্নস্তূপে নতুন অধ্যায়ের খোঁজে বারবার ফিরে যাই।
আসলে তুমি না ভীষণ ভাবে আঁকড়ে ধরতে চেয়েছ আর আমি সবটা উজাড় করে দিতে চেয়েছি.....
সে তুমি মানো ছাই না মানো..... দুইয়ের মধ্যে কিন্তু বিস্তর তফাত
যেমন তোমার স্পর্শভেজা প্রেমের অভিসম্পাতের শিলাবৃষ্টি আমার নির্লিপ্ত রাতের শরীরে প্রত্যহ হানে কামনার আঘাত।-
অনুভূতির উৎকণ্ঠায় শোকাভিভূত পথ নির্ধারণ,
অশ্রুসজলে ছোঁয় শীতলতা বুকচাপা নিদর্শন।-
সে কোনোদিনও বুঝবে না তার মন..
অগোছালো অনুভূতি গিলেছে
তার অশান্ত যৌবন।
মনোরম ছিল আগে, বাসি হয়ে উঠল পরে।
এখন অবশিষ্ট নেই আর কিছু,
তিক্ততা ছেয়ে গেছে মনের ঘরে।
এখন সে বেছে নিয়েছে
বিষাদগ্রস্ত এক জানালা....
কিছু না বলতে পেরেই,
আবেগরা কাঁদছে একেলা।
তার জানানো হল না..
হ্যাঁ, আমি তোমার.. আমার তোমাকে চাই।
হুম! নেই আর এসবের দরকার..
এখন সব পুড়ে ছাই।
অনেক কথা বলার ছিল,
তার আগেই মন অবসর নিলো..
ভালোবাসাটা শুরুর আগেই শেষ হলো।-
I am afraid to be
happy because
whenever i get too
happy something
bad happens.-
এগিয়েছি উপেক্ষার বস্তু না হয়ে,
একবার যদি ফিরে তাকাও,
আর আমি ?
এগিয়েছি হয়তো ঠিকই,
তোমার ফিরে তাকানোর প্রত্যাশা নিয়ে...
-
যদি হৃদয়টা তুলে দিতে পারতাম তোর হাতে,
তবে বুঝতি কত প্রেম ছিল তোর বিহনে।
যদি মনটা তুলে দিতে পারতাম তোর হাতে,
তবে বুঝতি কত মায়া ছিল তোর প্রেমে।
কি করে বুঝবি তুই বল,
তোর মন যে অন্য কোথাও ব্যস্ত।-
তমসার জড়ানো এক বৃষ্টিস্নাতা,
কয়েক আলোকবর্ষ যায় ফুরিয়ে;
পড়ে থাকে শুধুই এক কালো মুখ নীরবতা।।-
শব্দ জুড়ে বুনি রোজ অনেক কথার চাদর ;
কিছু থাকে অভিমান ,কখনো অনেকটা আদর .
এটাই ভেবে হয় শুরু রোজ একেকটা নতুন দিনের পাঁচালী ;
নতুন অনুভূতির বীজ মনের নরম মাটিতে পুঁতে যত্ন করার আমিই বনমালী .
কিছু বীজ আজ মহীরুহের পথে ,গেছে কালের গর্ভে কিছু ;
আমি বনমালী নতুনের খেয়ালে থাকি তাদেরই পিছু পিছু .
হবে সাণ্গ একদিন ভবের খেলা ,যাবো চলে অসীম নির্জনে ;
অনুপস্থিতির সেই লগ্নে যেন থাকি সবার মনের একচিলতে কোণে .-
শ্রীনার আজ আঠারোতম জন্মদিন।বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজন সবাই তাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে।কিন্তু তবুও শ্রীনার মন ভালো নেই।কারণ তার প্রিয় বন্ধু সুজয় তাকে ফোন করেনি।আজ দশ মাস তাদের কথা নেই।একটা ভুল বোঝাবুঝি থেকেই তাদের কথা বন্ধ।এর মধ্যেই শ্রীনার ফোন বেজে উঠল
-আজ সন্ধ্যে বেলায় তুই ফাঁকা আছিস?
-হ্যাঁ।
-সন্ধ্যে ৬টাই চলে আসবি।স্কোয়ার ফিল্ডে ,শুভ জন্মদিন।
বলেই ফোনটা কেটে দিলো সুজয়।দূরত্বেও থাকে বন্ধুতের টান।-