বুকচাপা কষ্টটায় বোবা আর্তনাদের আঁচড় লাগে,
আহত বাষ্পরা নিজেদের কুয়াশায় ঢাকে।
প্রতিটি শহর মুখোশ পরে খুন করে নিজেদের...
এ শহরের বাতাসে মৃত্যুর গন্ধ লেগে থাকে।।-
একরাশ প্রত্যাশার দাম কি দিলে!
--দিলে তো সেই বিষাক্ত প্রতিশ্রুতি।
পরবর্তীতেও তবে তুমি বরং নীলচে ভালোবাসার ধোঁয়া ই উপহার দিও প্রতিবারের মতোই।আর আমি না হয় আমার শহরেই মিথ্যে আলোর বিজ্ঞাপন বেঁচব।।-
তুমি যদি ছুরির ডগায় ভালোবাসার প্রমাণ চাও,
তবে আমি বাষ্পে ভিজে মরচে ধরা রক্ত দিতে জানি।।-
ফিরবে হারানো সুখ,
আধুনিকতার মৃত্যুমিছিল
পুড়ছে কপাল , ফাটছে বুক
নিশ্বাসে ঢুকছে বিষ, মাস্কবন্দি মুখ।
রোগ নিরাময় বেজায় জটিল
গাছ কেটেছ ? বানিয়েছি অট্টালিকা
খুঁজছি অক্সিজেন প্রকৃতি ফিরিয়েছে মুখ।-
নিম্নবিত্তের জোয়ারে স্বপ্নগুলোর বানভাসি,
যৌবন কেও সস্তা দরেই বিকোয় তাই।
শিরায় শিরায় বিষাক্ত আঁচড়,নগ্ন শিহরণ।
কালশিটে পড়া একরোখা জীবনের আর্তনাদ।
কাশ ফুলের ডগায় আগমনীর সুর শোনা,
ত্বরণশূন্য জীবনে আবারো স্বপ্নদের পৃষ্ঠটান
আর নিয়মমাফিক ধূসর দুনিয়ার চোখরাঙানি.....বসুন্ধরা জানত না নিম্নবিত্তদের উদ্বায়ী স্বপ্নগুলো অমাবস্যার মতো....-
আমি মেঘের মতো
একা..
ঐ স্তব্ধ কথার বিষে,
সে দগ্ধে দগ্ধে মরে;
তোমার ভালো লাগেনা বলে,
সে ক্রমে দূরে সরে..-
মৃত শহরে বিষাক্ত প্রহরে,ভালোবাসা আমার দুঃস্বপ্নই লাগে,
কৃষ্ণচূড়ার ওই লালভ ললাট,রোজ তোমার স্মৃতিতে জাগে।-
অভিশপ্ত রাত,বিষাক্ত আমি
হৃদয় জুড়ে শুধু পাগলামি
অন্ধকার রাত,অভিশপ্ত আমি
শরীর জুড়ে চলে ছেঁরখানি!-
ব্যতিক্ৰমী যদি পৃথিৱী হয়
নিলাজ হৃদয় এখনৰ গৰাকী মই..
বিষাক্ত কেচা তেজবোৰ সৈতে
সহবাস মোৰ বহু পুৰণি
বিষাদৰ তিক্ত বেদনাত অশ্ৰুসিক্ত
আজি মোৰ চকুলো ...
মহাশূণ্যৰ বুকুত লক্ষ্যহীন বিচৰণ
অন্ত শূন্য গহ্বৰৰ বিশাল মৰীচিকা ।
পোহৰ এইয়া তেনেই ক্ষণসহায়ী ৰংৰ আৱৰি ..
থৈ দিছোঁ অভিমানৰ পিঞ্জৰাৱদ্ধ চৰাইজনীক
বুকুৰ মাজতেই নিচুকায়....
যি বন্দী হৈছে মৰীচিকাময় প্ৰেমৰ পিঞ্জৰাত
আৱেগে সেই নিৰ্জীৱতোকো ধিয়াই..
প্ৰতাবি হ'ব নোৱাৰে এই হৃদয়..
হয়তো মই অন্ধ হৈ পৰিছো
নাইবা অন্ধবিশ্বাস...
চকুৰে বৈ অহা তেজৰ টোপালবোৰ
চুই চোৱাৰ হেঁপাহে ভুমুকিয়াই
অথচ চকু মুদিলেহে...
অনুভৱে হৃদয়ত কিৰিলীয়াই
নিজকেই এন্ধাৰত সিচিলো ...
নিশ্চয়কৈ ইয়াত মই নিজকেই হেৰুৱালো//-