অর্থের চাহিদা যখন জীবনে সাফল্যের চাহিদাকেও ছাড়িয়ে যায়...
ঠিক তখনি জীবন অর্থহীন হয়ে যায়।-
মৃতদের ভিড়ে ধর্ম না খুঁজে,
বর্মে একতা থাক।
সভ্যতা আজ স্তব্ধ যখন,
ঐক্য দিচ্ছে ডাক।-
মন তো চায় তোকে ফিরিয়ে আনি,
কিন্তু একটা কথা কি জানিস..
শর্তে আর অর্থে...আর যাই হোক,
ভালোবাসা হয় না।-
তুমি বিচ্ছেদে পি.এইচ.ডি করা
তোমার কাছে সম্পর্ক মানে নিতান্তই একটা সখ,
আমি চিরকাল অসৌখিন প্রেমিক,
পেশায় ভালোবাসার গবেষক...
-
বোঝেও কেউ বোঝেনা কিছুই, যতই বোঝাও তাকে!
প্রেমে পড়ে, যখন-তখন,
কিন্তু জানেনা ভালোবাসে ঠিক কাকে?-
স্তনের নীচে উঁচু ভুঁড়িতে হাত বুলিয়ে কি যেন লিখছিল ছেলেটি
বোধ হয় ওর বাচ্চার নাম ঠিক করছিল
উসুম কবির ষোড়শী বিকেল চলকে পড়ছিল পেনের ডগা থেকে
লাল আঁচলে বউয়ের নলিন পেট,যেন উল্কা খসার নাভি
হেলেঞ্চা ফুলেরা স্নায়ুর পাঁকবাস ফেটে ভূমিষ্ঠ হতে চাইছে
চাঁদের হলুদ শাড়ির শরীর অগাধ বৃষ্টিতে ভেজা,
রাতের আধার-স্তন সরিয়ে কি যেন খুঁজেছিল ওই মেয়েটি
স্বদেহের সহবাস দেখেছো কখনো ?
যেমন করে প্রজাপতিরা কাঁচা শুয়োপোকাতে সহবাস মাখে
লোডশেডিং-এর ক-খ-গ-ঘ বুলি,
নষ্ট শ্রাবণ উল্কি উল্কি কাটে...তারার নগ্ন চুলের ফাকে
হলদে দেয়াল জুড়ে একটা নোংরা ছায়া পড়ে
ঠিক যেমন করে ঘাসের পেটে শিশিরেরা ইরোটিকা লেখে
শালুক চোখে বনপাতাদের নাভি
জাহ্নবীরা কোটি দুলিয়ে জোছনা রান্না করে
ওরাই আবার গাগরী বাজায় পুরুষাঙ্গ ছোয়া নষ্ট আঙ্গুলে
নাঃ বুঝতে অসুবিধা হলো বোধ হয়,এ তো দেওয়ালে পিউপা-প্রজাপতি জন্মের ছায়া
লিলির নিতম্ব চিড়ে নতুন বেহেশতীকে বেহেশত দেখাতে আনছে কেউ
২০৬ টি হাড় ভাঙা গর্জন লিলি ফুলের পা ফাঁক করা জরায়ু হতে-
গভীর রাতে তারার পিঠে জল ,
যোনিযুগে চোখ মেলে তাকায় দুটো জমজ ধানের শীষ
উঙেঙে উঙেঙে প্রথম বর্ষা চোখের বুলি...
স্তনের নীচে আস্তে আস্তে নীচু হয়ে যাওয়া ভুড়িটাতে-
হাত বুলাতে বুলাতে এবার একটা চুমু খেল ছেলেটা
গালভরা কান্না শীতল ঘূর্ণিপাকের হাওয়াই মিঠাই এনে দিলো ওই ছেলেটার ঠোঁটে...
এমনি করেই মাখামাখি ওদের আলোর সংসারে ধানশীষেরা স্তন চুষে ঘুমোয় !-
হঠাৎ করেই হারিয়ে গেলে,আর খুঁজো না আমায়,কাছের মানুষ
এমন করেই কাছে এসেছিলে,বুঝিনি তখন,বৃষ্টির দিনে যাযাবর আর ফানুস
-
ক্ষমতার দম্ভই পতনের সম্ভাব্য কারণ,
পদলেহন না করে অন্যকে গুরুত্ব প্রদান ই
হলো সঠিক পথের দিশারী।-
তোমার এঁটো করা চায়ের কাপে
আমার দু ঠোঁট আলতো এক চুমুক পাক।
শরীরে যত অসুখ জমেছে
আজ সমস্তটাই সেরে যাক...-