Love is when the
Soul starts to sing,
And the flowers of
Your life bloom
On their own.....
- Rabindranath Tagore-
The poet, the novelist, the patriot,
and the great contributor to the
nation.
"Rabindranath Tagore"
Happy Rabindra Jayanti-
হেথায় আর্য, হেথা অনার্য, হেথায় দ্রাবিড় চীন-
শক-হুন-দল-পাঠান-মোগল এক দেহে হলো লীন|-
বৈশাখটা অচেনাই থাকতো, যদি না তুমি নিজের পিঠে বৈশাখের মাহাত্ব বয়ে বেড়াতে।
এই বৈশাখ তোমার ছোঁয়ায় পেয়েছে প্রাণের স্পন্দন।জন্ম নিলে তুমি বৈশাখে, জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি।
প্রাইমারি স্কুলের মানিকবাবুর থেকে প্রথম তোমার নাম শোনা,তারপর ধীরে ধীরে পরিচিত হই তোমার গান আর কবিতায়।
এই বৈশাখে স্কুল-কলেজে গুলি সেজে ওঠে তোমার নামে। ২৫ শে বৈশাখের সকালের সূর্যটা যেন অন্য দিনের তুলনায় একটু বেশী মুখরিত থাকে। রবীন্দ্রজয়ন্তীতে আমার গাওয়া প্রথম গান "মম চিত্তে নিতি নৃত্যে,কে যে নাচে তাতা থৈথৈ"
ধীরে ধীরে বুঝলাম আসলে মানুষ তোমাতে অ্যাডিক্টেড।"
ভেঙ্গে মোর ঘরের চাবি" থেকে শুরু করে "তোমার খোলা হাওয়া" সব মানুষের অভ্যাস এ পরিণত হয়েছে। বৈশাখ নিয়ে কবিতা লেখেননি এমন লেখক নেই বললেই চলে,সবই উৎসর্গিত হয়েছে তোমার নামে।
কারণ বৈশাখ মানেই বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ।-
চিরনূতন,চিররঙীন,সদাজাগ্রত তুমি
পঁচিশে বৈশাখের শুভলগ্নে তোমার চরণ নমি
"আলোকের ঝর্ণাধারায়"তোমারই গীতি বাজে
"শুধু যাওয়া আসা"র মাঝেও তোমারই চিত্র সাজে
জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি আলোকিত হল
তোমার পদধূলিতে শান্তিনিকেতন বিশ্ববিখ্যাত হল
'কাননের ফুল' হতে 'গগনের তারা'
তোমার রচনায় অজানার সন্ধান পেল যে দিশাহারা
কত গান,কত রচনা,কত গল্প তোমার
কবিতা,উপন্যাস,প্রবন্ধে মোরা তোমারই আভাস পাই বারবার
বিশ্বকবি তুমি মোদের,তুমিই কবিগুরু
"গীতাঞ্জলি"র নোবেল প্রাপ্তি তোমাকে দিয়েই শুরু
"পোস্টমাস্টার" হতে "কাবুলিওয়ালা" সকলেই তোমার স্নেহধন্য
"ঘরে-বাইরে" তোমার লেখায় তুমি তাদের করেছো অনন্য
আজকের এই শুভদিনে কেমনে জানাই তোমায় শ্রদ্ধাঞ্জলি
পরম গুরু তুমি মোদের,লহ মোর কৃতাঞ্জলি
"তুমি রবে নীরবে" সদাই এই বাংলার "আনন্দলোকে"
"সহজপাঠ" হতে "শেষের কবিতা" তোমারই "আগুনের পরশমণি"র বুকে
-
হে মহাভাগ, নমন তব চির সৃষ্টির আঁকিবুকি,
বিশ্বমাঝে ধ্রুবতারারূপী তুমি, পঁচিশে বৈশাখী ।-
Let your life lightly dance
on the edges of time
like dew on the tip of a leaf ~-
রবি কিরণে ভুবন ভরিছে, ঘুচিছে অন্ধকার
হে কবি
তোমায় বরণ করিতে বন্ধ-মনের খুলিয়া দিলাম দুয়ার
জীবন-মোড়কে ভীড় করিছে যত ভয়, সংশয়
করিছ তুমি গানে গানে তাহার মিটিয়েছ সংশয়
অজানা আঁধারে ভুলিছি কি তারে?
কোন সে সুদূরে আনিলে মোরে শূন্যতা হইতে টানিয়া শেষে
সুর-তালে সবই করিলে একাকার
সুখ নীড় ঠেলিয়া যখনই কষ্ট আসিছে
মনকোণে চিরসঙ্গী হইয়ে তুমি ছিলে পাশে
আজও আছো কবিগুরু হইয়ে
শতকোটি হৃদমাঝারে ।।
-