শব্দ তেওঁৰ শক্তি,
চিগাৰেট তেওঁৰ দুৰ্বলতা ৷৷
আৰু তেওঁ মোৰ প্ৰেম ৷
সেইবাবে শব্দ হৈ তেওঁৰ সফলতা বিছাৰো ,
চিগাৰেট হৈ তেওঁৰ ওঁঠত ওলমি ৰ’ব খোজো ৷৷
( তেওঁ মোৰ কোনোদিন হোৱা নাছিল আৰু কেতিয়াও নহয় ৷ তথাপিও তেওঁক ভালপাওঁ ৷ )-
হারিয়ে গেছে নীলপদ্ম
হারিয়ে গেছে নীল শাড়ী,
রয়ে গেছে সেই হলুদ পাঞ্জাবি, বিরহে
পড়ে আছে খালি পায়ের চিহ্ন,
ফুটে ঝরে গেছে কদমের ফুল,
থেমেছে বৃষ্টি, রূপোলী জোছনা, আবহে
-
পরের জনমে কলেজ স্ট্রিটের
ফাঁকা কোনো ট্রামে,,,
তোমার আমার দেখা হবে
হিমু রূপা নামে।।।-
হিমুদের শহরে রুপাদের দরকার হলেও খুব বেশি প্রয়োজন নেই। মায়া মহাপুরুষদের আচ্ছন্ন করে রাখতে পারে না 🖤
-
এই রূঢ়তায় হিমু নেই,
এই বাস্তবতায় কোনো রুপা নেই,
নেই কোনো অপেক্ষারত মীরা,
কেও থাকে না বারান্দায় দাঁড়িয়ে,
ল্যান্ডলাইনটা বেজে উঠে না বেনামী কোনো নাম্বারে,
কেউ হুট করে নিয়ে আসে না একগুচ্ছ কদম,
কারণ,
এই কাব্য অস্তিত্বের,
প্রেম বিলাসিনী সেথায় কেও হয় না।
রাতের তমশায় ছন্দ কেও করে না।
নয়নের অভিমান কেও বোঝে না।-
হিমুর আপন নদীর পাড়ে-
জ্যোৎস্না রঙের মেঘ করেছে,
পথের বোধহয় ডাক এসেছে,
অন্যবারের মতোই।
রূপার মায়া-জগৎ জুড়ে-
অবহেলায় সইছে মরণ,
জ্যোৎস্না গলা হলুদ বরণ,
কদমকলি কতই...
-
একদিন হলুদ হব হিমুর মতো
ছন্দছাড়া হব, অলৌকিক হব-
আকাশ না, সেদিন হিমালয়ের মতো বিশাল হব
ধরা-অধরায় সৃষ্টি হবে রহস্য-
চঁন্দ্র,জোৎস্ন্যা,পূর্ণিমা,বর্ষা,বৃষ্টি
পৃথিবী সৃষ্টি লগ্ন থেকেই ছিল সব
তবে আমাদের এসব ভালবাসতে
শিখিয়ে গেছে কথার জাদুকর
স্যার হুমায়ুন আহমেদ-
"ঘুমাইয়া রাত নষ্ট করিও না। দিনে নিদ্রা যাইবে। রাত কাটাইবে অনিদ্রায়। কারণ রাত্রি আত্ম-অনুসন্ধানের জন্য উত্তম। জগতের সকল পশু নিশিযাপন করে। পশুমাত্রই নিশাচর। মানুষ একঅর্থে পশু। নিশিযাপন তার অবশ্য কর্তব্যের একটি।"
- হিমু-