~•~ মৃত্যুর খবর ~•~
আমার মৃত্যুর খবর পেলে,
আমার কবিতাগুলো পুড়িয়ে ফেলো ;
যা বেঁচে আছে তোমার মনের মাঝে,
সব ভুলে নতুন করে শুরু করো..
( বাকিটা ক্যাপশনে... )
-
কতবার ভেবেছি–
রামধনু রঙে আঁকবো তোকে
যত্নে সাজাবো কামিনী ফুলে...
ম্লান হয়ে আসা চিঠির মতো
নুইয়ে যাবে শত অভিমান
প্রতিপালন করি রোজ বন্ধুত্বের অধ্যায়
শতায়ু হোক যত অন্তরঙ্গ বাঁধন
স্বচ্ছতা থাক সীমাহীন–
নম্র আলোয় দেখবো তোকে
তুই'ই থাকবি এ হৃদয়ে-বিপ্লবে...-
স্বপ্নের তরী নিয়ে আমি যাবো....
রবে শুধু তুমি, আমাতে।
জোনাকির দেখানো পথে অস্থির আমি....
ঠিক খুঁজেনেব তোমাকে।
তোমার কেশরের ঔই অস্থির প্রবাসে....
আমি শুধু তোমারি আবেশে।
হাতে হাত রেখে, কাঁধেতে মাথা রেখে....
তুমি রবে নীরবে।
তোমার-আমার প্রেম দেখে....
আকাশ হবে প্রেমাবেগী।
দেখবে তুমি, আজ আকাশ....
প্রেমেতে গোলাপি।-
ঝড়ে যখন চারিদিক অগোছালো হয়ে উঠেছিল, সবাই তখন গোছাতে ব্যস্ত ছিল যা কিছু এলোমেলো হয়ে যাওয়া জিনিস। কেউ রামধনু দেখার জন্য সেদিন ছটফট করেনি। বিকেলের রোদ মাখা কাঠের বেঞ্চটাও অপেক্ষা করে একবার রামধনু দেখবে বলে। শীতের বিকেলগুলো কেমন জানি তাড়াতাড়িই ফুরিয়ে যায়। রামধনু দেখবে বলেও আর দেখা হয়ে ওঠে না। আমাদের প্রতিটা শীতই আমাদের মনখারাপগুলো জড়ো করে। বলে, যেটুকু আছে তা গুছিয়ে নাও। এইটুকু গুছিয়ে নিতেই তো মানুষ পারে না। তখন অসহায় বোধ করে। ঠিক যেমন ভাবে রামধনুও বেশিক্ষণ আকাশে থাকে না। যতটুকু থাকে যেন বলে, দেখে নাও বিকেলের শেষ আলোটুকু ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই।
বিকেলগুলো ছোট হয়ে আসে। রামধনু ধীরে ধীরে মিলিয়ে যায়...
শহরে শীত আসে...-
#জীবন্ত রামধনু
"কিছু রামধনু ফোনের মুঠো বন্দি করা যায় না....তার বাইরেও কিছু জীবন্ত রামধনু আমাদের চারিপাশের ব্যস্ততার মধ্যে ওতপ্রোতভাবে লেগে আছে,যা হয়ত আমাদের নজরেই পড়ে না...!"
(যাক,এই প্রেক্ষাপটে লেখা আমার একটা কাল্পনিক বাস্তব মেশানো গল্প ক্যাপশনে আছে পুরোটা ।একটু বড় গল্প ধৈর্য্য ধরে পড়বেন প্লিজ।চেষ্টা করলাম অন্যরকম লেখার।💓💓💓💓😌😌😌🙏🙏🙏)-
উল্লাসিত কমলে, বিকশিত আদলে...
পুষ্পারঞ্জে ঘিরে থাকা তোর প্রেমে।
ভরেছে আজ মোর পথফুল, পরিমলে...-
হাহাহা আমায় ধরতে পারবি না...
আমি ঠিক দেয়াল বেয়ে উপরে উঠে যাব।
কি করে ধরবি তোর নাগালেই আসবো না।
আরে রে কি করলি মানুষের ভাতের থালা তে মুখ দিলি।
হায় হায় যা ভাগ পালা, জলদি পালা।
" হায় হায় কতগুলা ভাত লষ্ট কলা দিলা গা.. হায় হায়"
"ও বুল্টির বাপ, ও বুল্টির বাপ... কুথায় গেলে গা"
বুল্টির বাবা বাইরে এসে মধুর কন্ঠে বলল...
"আয় আয় আয় আয়..."( হাতে দুটো ভাত নিয়ে)
বেড়ালটা তার হাত লক্ষ্য করে এগিয়ে গেল...
যখন ভাতে মুখ দেবে... একটা বিশাল
বেড়ালের আর্তনাদ শোনা গেল...
বেড়ালটা মাটিতে পড়ে ছটফট করছে,
মুখ দিয়ে রক্ত গঙ্গার মত বয়ে যাচ্ছে...
আমি(টিকটিকি) তিরস্কারের হাসি হেঁসে বললাম...
পশু হয়ে কেন মানুষের বিশ্বাস করলি...
যেখানে মানুষ মানুষকেই বিশ্বাস করেনা!-
"শ্রাবণে সার্তকী"
প্রথম পর্ব, অনুচ্ছেদ(1)
বেজায় কালো মেঘ গুলো, নিরবতার লাবনে...
আসিল বরষা, নয় সহসা... হয়তো অকারনে।
শীতল বাতাসের সারি বইয়া গেল ভারি, নিঝুমে।
গাছেরা মাথা নাড়িয়ে শীতল বাতাসের আহ্বানে।
এক ছোট্ট কুঁড়ে ঘর, খসে পড়ল একটি খড়।
কাদামাটিতে শিরীষের পাতাগুলো ডুবালো ধড়।
আর মেঘকে বৃষ্টি করল তাহার পর।
বইয়ে এলো বৃষ্টি আর ঝড়...
মানুষের পায়ের ছাপ ঘরের দিকে এইমাত্র...
কে যেন বলল "লন্ঠন টা জ্বাল" ব্যস্ত দু নেত্র।
প্রসব ব্যথা উঠেছে অনুর, ও ক্লান্ত!!!
দাই মাকে ডাক, ছেলে হবে আমার। আমি ভ্রান্ত...
বেজায় কালো মেঘ গুলো নিরসতার লাবনে...
ভেজা কাক গুলো, ঘিরে ধরেছে এ প্লাবনে।
আরে মেয়ে হয়েছে, মেয়ে। কি কপাল তোর...!!!
তবুও, সার্তকী এল শ্রাবণে...to be continue...-
part-1
এ মনের অস্তহীন অন্ধকারে,
একা এই নির্জন মেঘলা দুপুরে!
আমার প্রথম প্রেম, আমার প্রথম...
ভালোবাসার অস্তি নিয়ে গঙ্গায় দাঁড়িয়ে।
দূর থেকে "ঈশা" কাঁদতে কাঁদতে...
আমায় জড়িয়ে ধরে বলল...
আমি তো আছি, "মায়ের"...
অভাব বুঝতে দেব না তোমারে...
আমার এ মন, আর এ হৃদয়,
শুধু তোমার; তোমারই তরে।
মনটা একটু সান্তনা পেয়ে বলল...
আসবি তো তুই....???
আমারি ঘরে...।-