খুঁজতে গিয়ে রাতবিরেতে-
নিজেও হয়েছি নিরুদ্দেশ,
অপেক্ষার করুণ ঘরেও আজ-
বেদনার্তের সজ্জা আবেশ।-
---'দুটো molecules যখন পরস্পরের থেকে দূরে সরে যায়, তখন তাদের মধ্যে attraction ক্রমশ কমতে থাকে'......,পড়াচ্ছিলেন Chemistry স্যার...
--সৃজনীর মনে পড়লো বিদেশে চলে যাওয়া ছেলেটার সঙ্গে তার সপ্তাখানেক আগের কথোপকথনের কথা,,
আর হয়তো তখনই ,,বিকার, গ্লাস, বুরেট, এত জড় পদার্থের মাঝেও প্রজাপতি হয়ে উড়ে গেলো একটা রক্তমাংসের molecules...-
ভাষায় প্রকাশ করেই শুধু কাওকে
মৃত্যুর পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া যায় না।
পরোক্ষভাবেও কাওকে কিছু পরিস্থিতির
উপস্থাপন করে মৃত প্রমান করা যায়।-
রাতের সব কালিমাদের ঘুচিয়ে অন্তরের দাবদাহকে শীতল করে ,
ফেরার টানে সকাল সাজায় আলো ,
তুমি আসবে বলে দুয়ারে সাজানো আলপনা ,
আর রংবাহারি গোলাপের নানা সুবাসের ছটা ,
তোমার দেওয়া প্রতিশ্রুতিকে করেছে নানান ভাবে দীপ্ত,
এসো হে প্রিয়, আজি প্রভাতে দাও মোর অন্তরে কড়া ,
তোমার লাগি পরেছি নতুন নীল পাড়ের শাড়ি আর শুভ্র মুক্তার মালা ,
অপেক্ষার করো অবসান , দাও মোরে ধরা ,,,,!!-
অপেক্ষার আলো
জীবন ভরে চলে সুসময়ের অপেক্ষা-
আঁধার শেষে আলো হবার অপেক্ষায় চির পথিক চলা তার অনিবার্য দুর্নিবার।
সুন্দর হবার অনিবার আকাঙ্ক্ষায় -
ঢেউ তোলে অন্তরে অন্তরে।
আলো হয়ে জ্বলার সুতীব্র বাসনা বাসা-
বাঁধে মনের গভীর গহনে আনমনে,
জন্মান্তরের ঘুম ঘোরে শয়নে স্বপনে।
অপূরিত বাসনা লয়ে ধায় চির পথিক -
কালচক্রের পথ বেয়ে বেয়ে দিক দিগন্তে।
-
সবাই ব্যাস্ততার মাঝে স্বস্তি খোঁজে
আমি শুধু তোমার আখির দিকে
চেয়ে থাকি..
কবে আমার পানে চাবে..-
অপেক্ষার শেষে ভীষন আনন্দ। অপেক্ষার শেষে তোমাকে পাওয়া।দুজনের চোখে চোখ,ঠোঁটের মিলন।বুকের জমানো সমস্ত কষ্ট, দুঃখ, অভিমান, অভিযোগের অবসান।সারাদিন ধরে প্রিয় মানুষটির জন্য পছন্দের খাবারগুলো রান্না করে তাকে খাইয়ে তার পরিতৃপ্ত মুখ দেখার অপেক্ষার অবসান।তারপর গল্প, গান, কবিতা, ছন্দশেষে উপসংহার বিছানায় ঝড়।
-
অপেক্ষার কবরে জীবন্ত অপেক্ষা জন্ম নেয়.....
অপেক্ষারা অমরত্ব পায়
জীবন্ত লাশের নিঃশ্বাসে......-
চলো আমরা বন্ধুরা মিলে
এইভাবে আরো আরো
কিছুদিন না হয় বাঁচি!
যত দিন না মৃত্যু কাছা কাছি।।
©Smrity Saha #-