তুমিই না হয় থেকো,
তোমার নিজের পাশে!
সবাই বিরুদ্ধে গেলে,
বলো নিজের হয়ে!
সবাই ভুল করলেও,
তুমি চলো শুদ্ধ পথে।
মরতে তো হবেই একদিন,
সত্য বলেই না হয় গেলে ওপারে!
অনন্ত অসীম এক জীবন আছে,
তোমার আমার অপেক্ষাতে!
কবিতাঃ পরকাল-
খবর চলে কবরে,
কে আসবে কার পরে?
প্রিয়জনেরা পৃথিবীতে বাস করে,
কে এখন কেমন আছে?
কার সন্তান কি করে?
কবরস্থানে কেন দেখতে না আসে?
কতো কষ্ট কবর দেশে,
তারা কি কখনো ভাবে?
কবরের আঁধার ঘুচিয়ে,
যেন কবর দেশে আসে।
কবিতাঃ কবরের আলাপ-
পরকালকে ছলনা ভাবে অনেক মাথা
রয়েছে তাদের মনে কত যুক্তি গাঁথা।
ছত্রে ছত্রে সব কৃতকর্ম হয় লেখা
শেষবিচার দিবসে সব যাবে দেখা।-
ভুলে যাওয়ার সাহস যে আমার নেই,
অপ্রাপ্তির সান্ত্বনা দিই আক্ষেপে,
ইমোশনাল শূণ্যতায় খেসারতে,
স্বপ্ন দেখি তোমায় নিয়ে পরকালেই।
@দীপ@-
এক জীবনে সব পেতে নেই,
ইতিবাচক অনুঘটকে আগ্রহের,
গভীরে তুমি-আমি পরকালেই,
শিরা ধমনীতে রামধনু বিতর্কের।
@দীপ@-
ভুল করলাম!
তাই শিখলাম।
জানা ছিল না গতকাল.."
এখন চিনলাম আগামীকাল।
সেই সত্যি টাই ছিল কাল,
থাকবে জন্ম মৃত্যু চিরকাল।
আমার বলতে মিথ্যে টাই;
ছিল আমার অস্ত্র
আমার আসল ঢাল।
বাকি নাইকো আর
চিন্তে তোমায়.."
তুমি নও আমার
পরকাল।-
নিজের পরিচয় নিজেই গড়ে তুলবো
এই চিন্তাধারা প্রায় সবারই থাকে
কিন্তু সবাই এটাও জানে একদিন না একদিন
ঠিকই এই দুনিয়া ছেড়ে চলে যাবো
"তখন না থাকবো আমি আর না থাকবে আমার অস্তিত্ব"
তারপরও মানুষ চেষ্টা করে যায়।
তার একমাত্র কারণ হল "জেদ"আমি যা করতে চাই বস করতে চাই
তারপর যাই হবে হবে কিন্তু বর্তমানে আমার চাহিদা পূরন করবই।
মানুষের এই জেদ নামক ইচ্ছাটা
একদিন থাকে তার লক্ষ্যে ঠিকই পৌঁছে দেয়।
কিন্তু মৃত্যুর কবল থেকে মুক্ত হতে পারে না।
সত্যি মানুষের জীবন কি অদ্ভুদ তাইনা।
তাই শুধু লক্ষ্য পূরনের জন্য দৌড়ালে হবেনা
আল্লাহ যে লক্ষ্য নিয়ে আমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন
সেই রাস্তায়ও চলতে হবে
যাহাতে মৃত্যুর পরের জীবনটাও অতি সুখের হয়
Gulnahar
-
খালি হাতে কেউই সমাদর করেননা
এমন কি আল্লাহও না
তাই হোক বা ইহকাল অথবা পরকাল
সম্পদশালী তো হতেই হবে।
পার্থক্য শুধু এই ইহকালে আর্থিক ভাবে
আর পরকালে আধ্যাত্মিক ভাবে-