ওই ছেলেটা সাহসী, হারতে যার মানা।
ওই ছেলেটার মুখে এক গুচ্ছ চাঁদের শোভা ।।
ওই ছেলেটা সবার কাছে ভাবুক ।
ওই ছেলেটা ভিজতে শেখেনি চলার পথে,
যতই হাজার বৃষ্টি নামুক ।।
-
বিশ্বাস করো
তোমার পাশে অন্য কাউকে দেখলে
আজ আমি তোমাকে বলতে না পেরে
নিজেকেই বলে উঠি
"ওই জায়গাটি যে শুধুই আমার"-
"ওই ..."
-নেহাতই একটা শব্দ
-তবু খুব পরিচিত।
-খুব ইচ্ছে করে;
এভাবেই আবার তোমাকে ডেকে,
যদি ফিরে পাওয়া যেত...-
যতই থাকুক রাগ
একটু আলতো গলায় ডাকা ওই ( oii)
শত রাগ কমিয়ে দেয়
-
পাত্রী দেখতে এসে:-
-মা,তুমি কোথায় ঘুরতে গেছো বিয়ের আগে?
-হুম শাশুড়ি মা!
-কোথায়?
-oyo তে-
পঞ্চাশটা তুমুল ঝগড়া, পাচঁশোটা মানঅভিমান,পঞ্চাশ হাজারটা নিস্তব্ধতা, পাচঁলক্ষ 'ওই'ডাকের সম্মোধনের আপোষ হঠাৎ হেরে গিয়ে আজ তিরিশ দিন পর
'উই আর নট টুগেদার এনিমোর'-
ফুঁসছে সমুদ্র, নিভছেনা তৃষ্ণা;
চোখে জল ছিল ওই টুকুই।
ঘুরছে খেয়াল এটা সেটা;
গালে টোল ছিল ওই টুকুই।।
ভিজছে শরীর, মনে তৃষ্ণা;
কুয়াশায় জল ছিল ওই টুকুই।
হচ্ছে আশ লাশ যেথায় সেথায়;
ডালে ফল ছিল ওই টুকুই।।
© দীপঙ্কর চৌধুরী-
ওই ছেলেটা
আবেগ ওড়ানো ওই ছেলেটা
দ্বায়িত্বের বোঝা তার ঘাড়ে,
বাস্তবতার চাপে পড়ে
স্বপ্নেরা হাওয়াই ওড়ে;
পথ চলা সে থামায়না কভু
হোঁচট খাবে জানে,
চেষ্ঠায় আছে সফলতা
এটাও যে সে মানে;
কাঁধের বোঝা ভারি হলেও
বয়সের থেকে নয়,
সরকারি মাপ কবে পেরিয়ে যাবে
এটাই বড় ভয়;
শূন্য পকেটে পৃথিবী চেনে
অপমানে সে নিরব,
আত্মা তার চিৎকার করলেও
তবুও মুখে ফোটে না রব;
আশায় আশায় বাঁচে সে
কবে পাবে সুবিচার,
সন্মান করবে সমাজ কবে
বলবেনা কেউ বেকার।
-