আমার সখের মানুষটা, আমার প্রিয় জিনিসটা, আমার মানসিক শান্তিটা শুধু আমার থাক না। কেন ভাগ বসাও? তোমাদের তো কমতি নেই, তাহলে কেন আমার এই ছোট্ট পৃথিবীতে দ্বন্দ্বের আগুন লাগাও??
ভালোবাসতে না পারো, বন্ধু ভাবতে নাই পারো, শত্রুর মত আচরণ নাই বা করলে। আমার নিজের জিনিস থেকে নিজেকে না হয় দূরে রাখলে.. এতটুকু সংযত না হয় নিজেকে করলে.... খুব কি কঠিন কাজ তোমার কাছে??-
কলেজের সেরা ছাত্রী, সুমনাকে প্রপোজ করার চ্যালেঞ্জ নিল, কলেজের most খারাপ ছেলে আকাশ।
দীর্ঘ 1 বছর ঘোরার পরও আকাশ কিছুতেই চ্যালেঞ্জ জিতেতে পারলো না।
এই একটা বছরে আকাশ অজান্তেই নিজেকে কিভাবে বদলে ফেলেছে সে নিজেও টের পায়নি। ভালোবাসার মানুষের জন্যে বুঝি খারাপ অভ্যাস ,খারাপ চরিত্র সবটাই যে বদলে ফেলা যায় তার উদাহরণ, আকাশ নিজে।
দীর্ঘ 50 বছর পর সুমনা আকাশের দিকে তাকিয়ে বলে আর একবার করবে নাকি প্রপোজ টা। এই কথা শুনে দুজনে হাসিতে মেতে উঠলো।-
নন্দিনী আজ অনেক সাহস নিয়ে বলেই দেবে সাগ্নিক কে মনের কথা, আর এইভাবে বেস্টফ্রেন্ড হয়ে থাকা যাবে না। সাগ্নিকে যে সে পাগলের মত ভালবাসে সেটা জানাতেই হবে। তাই সকাল সকাল উঠে হালকা গোলাপী শাড়ী আর ছোট্ট কালো টিপ পরে বেরিয়ে পরে নন্দিনী। ফোন করে সাগ্নিক কে বলে তুই কিন্তু দেরি করবি না অফিস যাওয়ার আগেই আমার সাথে দেখা করে যাবি। সাগ্নিক কোনোদিন নন্দিনীর আবদার ফেলতে পারে না। কথা মত জায়গায় এসে দাঁড়ায়,দুর থেকে নন্দিনী কে দেখে অপূর্ব সুন্দর লাগে পাগলীটাকে, কাছে আসতেই নন্দিনী বলে তোকে কিছু বলার আছে, তার আগেই সাগ্নিক বলে ওঠে নন্দিনী ক্ষমা করে দিস আমাকে, মানে??
আমি আজ ছয় মাস, একজনের সাথে রিলেশনশিপ এ ছিলাম কিন্তু তোকে হারানোর ভয় বলতে পারিনি।
নন্দিনী চোখে জল নিয়ে হেসে বলে, এমনি তুই আজ আমায় হারিয়ে ফেললি সাগ্নিক....-
এলোমেলো জীবনটায় ছিলাম যে একা,
দমকা হাওয়ায় মত পেলাম তোর দেখা।
মুছে দিলি আমার সব ব্যাথা,
ভাবছি সারাক্ষণ শুধুই তোর কথা।
এখন বুঝেছি বেঁচে থাকার মানে,
এভাবেই কাটাতে চাই প্রতিটি বসন্ত ,
তোর ভালোবাসার টানে......-
তোমাকে নির্ভেজাল ভালোবাসতে চাই....
রাখবে কি, তুমি তার দাম?
সময়ের স্রোতে গাঁ ভাসিয়ে ভুলবো যখন সব..
উঠবে কি তোমার মনে,আমার নামের কলরব?
কখনো কি আসবে ছুটে,আমার কাছে পেতে সিন্গ্ধ পরশ,
নাকি অচিরেই ভেঙে যাবে সকল অনুভূতি।
হয়ত ভালোবাসাটা তোমার আমার হয়নি কোনোদিন..
শরীরের মিছে মায়ায় হয়ত জড়িয়েছিলাম সেদিন।
শরীরের খিদে গুলো মরে যাবে যেদিন..
ভালোবাসা দূরে দাঁড়িয়ে পরিহাস করবে যে রাতদিন।
-
মিষ্টি ভাষী হলেই কেউ,
ভালো হয়ে যায় না প্ৰিয়,কারণ মনে রেখো যার মুখে মধুর চাষ তার অন্তরে কিন্তু বিষের বাস..-
একদিন বন্ধ হবে জীবনের উন্মুক্ত খাতাটা..
ছিঁড়ে যাবে বহু পৃষ্ঠা..
দাঁড়ি, কমা থমকে যাবে পারবে না কাউকে আটকাতে..
বিষণ্ণ গল্পটা একাই মরে যাবে..
রইবে না কেউ সাক্ষী হয়ে।-
#সবাই_এক_নয়
এই হল আমার দেশ যেখানে কিছু মেয়ে সরস্বতী পুজোর সময় শাড়ির কুচি ধরার জন্য লোক খোঁজে।
আবার সেখানেই ঋতুস্রাব নিয়ে একটা মেয়ে দেশের জন্য মেডেল যেতে।
এই আমাদের দেশে যেখানে একটা ছেলে PHd হয়েও ডোমের চাকরি করে..
আবার এইখানেই একটা ছেলে ভুয়ো অফিসার হয়ে বাতিওয়ালা গাড়ি নিয়ে ঘুরে বেড়ায়।
তাহলে একজন অসৎ কে দেখে দয়া করে সবার বিচারক হয়ে উঠবেন না । সমাজে যেমন অসৎ লোক আছে তেমনি সৎ মানুষও আছে। দয়াকরে একটা ছেলে খারাপ বলে সবার মাথায় খারাপের মুকুট পরাবেন না।
তেমনি কিছু সংখ্যক মেয়ে শাড়ির কুচি ধরার লোক খোঁজে মানে সবাই কিন্তু খোঁজে না।
তাই সব ছেলে বা মেয়ে এক হতে কোনোদিন পারে না নিজেদের মানসিকতা দিয়ে বিচার করবেন তাহলে কোনো ছেলে বা মেয়েকে easily বলতে পারবেন না সব ছেলে খারাপ বা সব মেয়ে খারাপ।দৃষ্টিভঙ্গি বদলান সব কিছু এমনি বদলাবে।-
মুখ ফুটে বলো না কিছুই কিন্তু বুঝি সব..
সন্তানের কষ্টে তোমার বুকে ওঠে কেমন কলরব..
রাসভারি মানুষটিরও আছে একটি কোমল মন
সংসার সন্তানের জন্য তা দিয়েছো সব বিসর্জন..
মুখ ফুটে বলো না কিছুই, মনেই রাখো পুষি..
বাবা,তোমায় বলা হয়নি তোমাকে ঠিক কতটা ভালোবাসি।-