ঘরের দেওয়াল জুড়ে ভাষাহীন
কথারা থমকে আছে।
সাদা খাতার পাতায়
পাতায় জমানো ব্যর্থ অভিমান।
সময়ের নিষ্ফলা ডালে
আটকে বেনামী ছেঁড়া ঘুড়ি,
শুধু এক দমকা বাতাসের অপেক্ষায়....।।-
আকাশের বুক চিরে উড়ন্ত রঙীন ফানুস
একাই পাড়ি দেয় শুন্যে।
আলোকিত শহর তাকে বিদায় জানিয়ে
মুখ লুকোয় আঁধারে...!!
-
শহর কোনোদিনও হারায় না
হারিয়ে যায় মানুষ,
সময়ের সাথে বদলে যায়
যাপন অবকাশ।
বিসর্জনের শেষে ফাঁকা মণ্ডপে জ্বলে
মিথ্যে সান্ত্বনার প্রদীপ।
পাশে পড়ে থাকা পোড়া ধুনুচি
সাক্ষী দেয়,
আজ যা বর্তমান
আগামীকাল তাই অতীত...!!-
আজ সবটা আকাশ হোক সেই ঘুড়ির,
যে শুধুই ভাসতে চায় নীলে।
উদার-অনন্ত গভীর সেই শূন্যতা...
সেজে উঠুক রঙীন কাগজের সাজে।।
-তিতলী সরকার-
আজ সবটা আকাশ হোক সেই ঘুড়ির
যে শুধু ভাসতে চায় নীলে,
উদার-অনন্ত গভীর সেই শূন্যতা...
সেজে উঠুক রঙীন কাগজের সাজে।।
-তিতলী সরকার-
অভিমানী আকাশ এখনো বোঝে না,
কেন তার নীল রং হারিয়ে যায়
কালো মেঘের আড়ালে?
কেন তার হৃদয় জুড়ে নামে বিষন্নতা?
উত্তরের আশায় শব্দ খুঁজে ফেরে কৌতুহলী নির্বাক ভাষারা!!
-তিতলী সরকার-
প্রলাপের মতো ঝরে পড়া মেঘ
আমরা বৃষ্টি নামে চিনি,
আড়ালের বুকে জমা না-বলা কথা
আমরা তাকেই অভিমান বলে জানি।।
-তিতলী সরকার
-
এ শহর বৃষ্টিতে ভিজতে ভালোবাসে
এ শহর স্বপ্নবিলাসী,
হঠাৎ মেঘ সকালের সূর্য ঢাকে
আমি তাকিয়ে দেখি.....।
এ শহর বৃষ্টির অপেক্ষায় থাকে
এ শহর শ্রান্ত চাতক পাখি।।
তিতলী সরকার-
আকাশ তো একটাই..
একই তো সেই পৃথিবীর মুখ।
তবু......
দিনবদলেরা সাক্ষী থাকে,
নিভৃতে বদলে যায়
অস্তরাগের নীল সীমানা ;
নীরবে পালটে যায় চেনা ঠিকানা।।
তিতলী সরকার-
ঘুড়ির বুকে রঙীন আশা
আকাশ ছোঁয়ার মিঠেল স্বপন,
কাঁচের গুঁড়োয় শখের মাঞ্জা
আঙ্গুল জানে সুতোর দহন।।
তিতলী সরকার-