Because you are incomplete
to me without togetherness of
your love, care, respect and
all, which makes me complete.
-Angana-
ইচ্ছে হলে 'মন খারাপ'-এর নিঃস্ব হতে,
আঙ্গুলগুলো একতারা চায় আকাশ ছুঁতে।-
ভালোবাসা থাকলে বাকি, চোখের ভাষায় কাব্য লিখো,
মুখ ফুটে কিছু চেওনা, শুধু এ'মুখ পানে চেয়ে দেখো।-
কাউকে আঁটকনোর সাধ্য আমার নেই।
তাই আজকাল ঘরের জানালা, দরজা সব খোলা রাখি,
যে যেমন আসে, অতিথির মত, কিছুক্ষণ।
কখনও রোদ, কখন মেঘ, কখনও উড়ে এসে পাতা বলে
প্রত্যেকটা দিন একইরকম,
শুধু আসা যাওয়ার পথ আলাদা।
আমি গ্রাহ্য করিনা কিছুর।
লোকে তখন আমায় বেপরোয়া বলে।
কোথায়, আমার তো মনে হয়, না!
যাদের কথা রাখতে দিয়েছিলাম
তারা সভ্যতার খাতিরে নিয়েছিল, রাখেনি।
কত সহজেই অস্তিত্ব মিথ্যে হতে পারে!
আমি এসবের কাছে বেপরোয়া নই, বাধ্য...
আমার সকল মান্যতা বাধ্য,
কারণ কিছু আঁটকে রাখার সাধ্য আমার নেই।
-
সলতে গায়ে তেল ফুরিয়ে আসে,
ভরলো না আর আলোর গায়ের ক্ষত,
ঝাপসা স্ক্রিনে আঙ্গুল নেড়েচেরে,
স্মৃতি-ছবি সরছে ক্রমাগত।
মুহূর্তদের ভিড় জমেছে ঘাটে,
স্টিমার হতে হাত নাড়ালো কে!
নোঙর খুলে দিব্যি অনায়াসে,
গন্তব্যের পথ ধরেছে সে।
(বাকিটা ক্যাপশনে...)-
ঘুমহীন চোখে সে দাঁড়িয়ে মুক্তির অপেক্ষায়।
সমস্ত রাত মিশেছে তার খোলা চুলে,
লজ্জার দীনতা মাখা কায়া, উফ্ কি যন্ত্রনা!
প্রাণ আছে, শেষ নিঃশ্বাসের আগে যেমন থাকে।
কেউ এসে নিয়ে যাবে, স্বর্গে না নরকে!
হঠাৎ চোখ বুঝে আসে তীব্র আলোয়।
সয়ে, ছায়া-শরীর স্পষ্ট হয় আলোর মাঝে।
এত সহজে ঈশ্বরের দেখা মেলে?
ছায়া-শরীর বলে, যাদের বিসর্জন কেউ দেয়না
তাদের নিতে আমাকে আসতেই হয়।
নিজেকেই নিজে ভয় পেয়েছিস কখনও? আজ দেখলে পেতিস।
সব রূপ সাজার জন্য নয়, তোর রূপ সাজানোর জন্য,
আজ নিজে হাতে সাজাবো তোর কলঙ্ক
এক পূর্ণিমার গায়ে অলংকারের মত।
যাকে দেখা যাবে, কিন্তু ছোঁয়া যাবে না।
প্রতি রাত কেউ না কেউ আসে, বিসর্জন হয় না যাদের।
এদের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকতে, দেখতে পায় না কেউ।
রাতের আকাশ তো সবাই দেখতে পায়!
চায়লেই দূর থেকে স্পষ্ট দেখা যায়, চাঁদ...
তার গায়ের প্রতিনিয়ত বাড়তে থাকা
কলঙ্কগুলো আরও বেশি প্রকট।
- অঙ্গনা
-