মনের মধ্যে, কথা রাখি পুষে-
সময় কিনে নেয়, ঘুষে।
কথাগুলি বেড়ায় পিষে,,
খুব যত্নে, পেনের কালির বিষে।-
স্বামী তুমি কার বিচার-আলয়ে দিচ্ছো অজুহাত,
প্রকৃতি তোমার অপেক্ষায় যে হচ্ছে কুপোকাত।-
চেনা হয়না বৈশাখী ঝড়,
খুব চেনা মন জানে,
কালো অন্ধকার, মেঘের ঘর। শুভ রবীন্দ্রজয়ন্তী
কোমল নিদ্রায় ঘুম ভাঙ্গেনা,
ক্ষোভ জাগেনা বৈশাখে।
জমলো সদাই মন,,, রাঙ্গেনা,
লোভ রাখেনা- মেঘমল্লারে।
পাহাড় সমান রোদ আবার,
আহার জমান, জল খাবার।
অচেনা বৈশাখ, নাই চেনা,
অ'গলা, কারণ! কী যায় গোনা?-
সভ্যতা সর্বাধিক এগিয়ে যাবার,
ক্ষমতার অধিক আত্মসম্মান দরকার।
জোরদার কায়িক আত্মপ্রচার বারবার,
পেছনে ফেলে সভ্যতাকে বহুবার।-
গ্রাম্য ছেড়ে দূরে, বহু-দূরে।
গ্রামে নায় যে-গো খাবার!!!
জানো! মেড়ে- টাকা লুটে।
দিন দুঃস্থ, মানুষ মরবার,
খবর আসেনা- চেটে-পুটে।
বুদ্ধি আবার, কম রাজার,
আকাশ বেয়ে, ফুল ছোড়ে।
শ্রমিক মরে দেশ গড়ার,
হাজার ব্যাথা, সহ্য করে।
কিছু বলিনা গো, মা বাবার,
জন্য,, বেঁকে বসি!! নানা সূরে।।
পালিয়ে যাবো এবার,
দূরে বহু দূরে, সব ছেড়ে...-
তোমায় করছি সঙ্গী, মনে ফুটছে লাজ।
যে আনন্দে জলের ধারা হাসে,
অধীর হয়ে মুক্ত স্রোতে ভাসে।
নৌকা লয়ে যতন করো ভাঙা-গড়ার সংসার,
তোমার কাছে টিকেনি তাঁর কোনো অহংকার।
তোমার মাঝে বিশ্বাসাগর ঢেউ খেলে আজ,
নাই খুঁজি সাজ, নাই খুঁজি আর লাজ।
সবুজ পেরিয়ে তলিয়ে নিলে,
যে সুধা ছড়িয়ে দিলে।
সব পিপাসার গভীর কূলে,
সাগরতীরে তীর্থনীড়ে রাখিস তুলে।-
নেয় দায়-ভার
শব্দের কাছে হারেনি তার,
কোন অহংকার।
যে ঘর জানে সদাই বার,
গড়তে সংসার।
সে শব্দ-ঘর রাখেনি তার,
হাজার অধিকার।
ওরা যে শব্দতে বাঁধে গান,
মন ছুঁয়ে যাই।
জীবনে বাঁচতে পাইনি প্রাণ,
চরণ ধুলায়।-
রাজার চালু হবে বাজার।
কাজে যাবে শ্রমিক, তৈরি হইবে টনিক।
হেসে কাস্তে কোদাল উঠিবে দেওয়াল,
লোকে জনে খেয়াল রাখিবে সামাল।
বাচ্চারা যাইবে আবারো স্কুল,
তৈরি হইবে আবারো কানের দুল।
ভাইরাস মুক্ত হবে দুনিয়া,
পৃথিবী উঠিবে আবার চারিয়া।
ভুখা পেটের জুটিবে বিলাসিতার খাবার,
মানুষের ইচ্ছা জেগে, উঠিবে যে আবার।
শান্তি ফিরুক ঘরে ঘরে,
ইচ্ছা জাগুক বারেবারে।
দুদিনের জ্বালা আমরা সহ্য করিবো,
শান্তি না আশা অব্দি আমরা লড়িবো,
আমরা গড়বো আবারো মাতৃভূমি,
সেরে উঠিবে গো আমাদের জন্মভূমি।
আমরা আবারো স্বাধীন ভাবে ঘুড়িবো,
আকাশেতে আমরা আবারো উরিবো।
জলেতে আবারো করিবো ব্যাবসা,
শান্তি আসুক, দূর হোক এমন অবস্থা।
আবার ফিরিবো মুক্ত জীবন নিয়ে,
রক্ষা করিবো জাতি, শক্ত আইন মেনে।-
মনকেমন যেন কিছুই বোঝে না,
লেখক কেন? লেখা থেকে বাঁচে না।
লেখাপড়া মন! ঠিক করেনা তেমন,
থাক আজ বেশি- লিখতে বারণ..
কেননা করছে- মন কেমন কেমন..
ক্যাপশন এ একটা
অদ্ভুত গল্প রয়েছে,,-
জোৎস্না রাতে, চোখ পেতে, দেখি যেই আলো-
বৈশাখী তোমার, শেষ বেশে কালবৈশাখী
ঝড়!! বুঝি এলো,
মেঘ যুক্ত, জোৎস্না রাতে, বিদ্যুৎ সেই ডাকলো-
ঝড়ের শেষ, ফাঁকা আকাশে, জোৎস্না তো
দেখি!! খুবি কালো,
জোৎস্না তুমি, মেঘের কোলে, আবছা পাড়া স্বপ্ন
নিদ্রা ঘুমের , শেষ বেশে, ঘুমের পাখি আকাশ-
ঘর-ভরা কাঁপানো,
হাতের ওপর হাত রেখে, জোৎস্না দেখি ভোলানো-
চোখের ওপর কাজল মেখে, রাত করি আসামী
মন-গড়া ভোলানো,
-