I guide people to earn money online....
Interested people DM me "KAR".-
আটপৌরে চালে কথাবার্তা
মাঝে স্বপ্নের ঘোর
চারপাশে কন্টকের খাতা।
'কাব্যফের... read more
তুমি কল্পনার পরী
আমি সত্যিই-ই বলছি
ছুঁয়ে দেখতে চাই তোমায়
বার বার
বার বার.
-
পাড়ি দিয়েছে ভাবনাগুলো অনেক দূরে
আমি বসে নদীর এই তীরে;
ব্যাকুল মন, চিত্তে উদবিগ্নতা
রাশ টানে অন্য স্বপ্নের রুগ্নতা।
আবদারের কবিতায়,
আশা জমে শুধু মিঠে গল্পের
আর কবিতার।
এই তো শুরু করেছে খেলা
আদর সোহাগি শব্দরা…
আবদারের কবিতায়,
প্রেমে মসগুল কলম আর শূন্য পাতা
জমে ওঠে কল্পনার বেড়াজালে…
মন ভুলানো অক্ষররা সব
শেষ করে অন্তিম শব্দজালে।-
আমি কোনো কাজের নই,
আমার কোনো গুণ নেই,
আমি তো ঠিক করে কথাও বলতে পারি না,
আমার দ্বারা কোনো ভাষাও রপ্ত করা যায় না,
কত-ত অভিযোগ....
উফ্! বা বা রে বা বা!
তাই বলে আমাকে একঘরে করে দিতে হবে?
যত ইচ্ছা কাঁটা ছেঁড়া আমার শরীরটাকে নিয়ে?
যেখানে খুশি আগুন ধরিয়ে দাও, পোড়ার জ্বালা বুঝো?
আমার শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, জানো না সেটা?
ঘা হয়ে গেছে গর্তগুলো ক্ষতের ঠেলায়, সে খবর রাখা হয়?
আমাকে বাধ্য করলে তোমাদের মতো করে চলতে; কোনো স্ব স্বাধীনতা নেই?
এত তো কোদাল লাঙ্গল চালালে পেট ভরবে বলে,
আমি তো বাধা দিই নি? মায়ের মন তো।
এত দেশ আঁকলে,
মেনে নিলাম ছেলেমানুষী ভেবে।
সবুজের পতাকা ফেলে দূষণের হাত ধরলে,
ভাবলাম ভুল করেছে সুধরে যাবে।
না। তোমরা সুধরও নি, মাননি নিজেদের ভুল।
আজ ছিদ্র ওজোনের চাদরে,
চারিপাশে রাসায়নিকের ঝুল,
সবুজের হাহাকার।
রাশি রাশি মৃত সন্তানের দেহ কোনোটা পোড়া, কোনোটা রোগে।
লক্ষ লক্ষ পথ পেরিয়ে আমি আজ ক্লান্ত,
মন বিচ্ছিন্ন, অসাড় বিশ্বাসে ফেলছি শ্বাস।
তাই আজ আমি বিদ্রোহী
সন্তানদের ঠিক পথে নিয়ে আসার তাড়নায়।
থাকুক সবাই গৃহবন্দী
দূষণহীন বাতাসে শ্বাস নিলাম অনেক যুগ পরে।-
- দেখো মেয়ে, বেশী বড় বড় কথা বলিস না। মেয়েদের সতী লক্ষ্মী হওয়াই উচিত। আর তোর যা গলা! বাবা রে বাবা! মেয়েমানুষের স্বর নীচু থাকাই উচিত।
- শুনুন 'মহান' কাকিমা, মেয়েরা যদি সতী আর লক্ষ্মী হয়ে থাকত তাহলে আজ দূর্গোৎসবের বদলে মহিষাসুরোৎসব পালিত হত; দশেরাতে রারণ বধের বদলে রাম বধ হত! আর সতীর কথা বলছেন? মেয়েরা আজও সতী আছে বলে বাচ্চা মেয়ে থেকে বয়স্ক মহিলারা যৌন লালসার শিকার হচ্ছে প্রত্যেক দিন পদে পদে!-
nature creates me as female & it's feel me that I am not burden; I have nothing to lose 💗💗
-
নিকোটিনের ধোঁয়ায় মুখ ঢেকেছো তুমি
সাদা সবুজের রঙে সামান্য অভিমানী;
স্থির দৃষ্টি, চড়াই-উতরাই বিশৃঙ্খল মন
নিদ্রাহীন হৃত্স্পন্দন শোনায় লুপ্ত কাহিনী।
ধুলো মাখা বারান্দায় ফেলে রাখা পায়ের চিহ্ন
মৃদু বাতাসের ঠেলায় হারাচ্ছে নিজ অবয়ব
ভ্রূক্ষেপের লেস মাত্র নেই মুখে
কাহিনী কী তবে জানাচ্ছে পুরোনো সেই রব!
অপরাধ যদি হয় নি:স্বার্থ ভালোবাসা
তাহলে শাস্তি যে স্বয়ং তুমিই;
তোমাকে নয়,তোমাকে দেওয়া সময়গুলো-
নতুনভাবে সাজিয়ে ব্যবহারের বাসনায় আজ ফিরে পেতে চাই।
ভুলে গেছো নব্য সবুজের যৌবনে
ক্লান্তিময় কৃষ্ণ রাত্রির অনুপস্থিতিতে,
তবুও আমি থাকব নিঃশ্চুপ গগণে
তোমার স্থির দৃষ্টি পড়ে যে আঙিনাতে।
তোমার বিশৃঙ্খল মন এখন শান্ত
আমার চলে যাওয়াই যে কাম্য
মিলিয়ে যাব তত শীঘ্রই
যত বাড়বে নিকোটিনের সাথে তোমার ভারসাম্য।-
আজ আমার মনের গল্পগুলো উঁকিঝুঁকি মারে
মনের আড়াল থেকে
আজ আমার মন ডাক দিচ্ছে তোর নাম ধরে।
আমি দাঁড়িয়ে... কবে...থেকে...
এই প্রেমের গলিতে
তোর অপেক্ষায়।।।।
-
আবারো তোর সাথে আমার দেখা হবে
সেই ভাঙাচোরার দেশে
যেখানে তুই ঘরের চালা ঠিক করিস,
আর আমি ঘর বুনি মনের সুতোর শেষে।
আবারো দাঁড়াবে সেই স্বপ্ন কুটির,
তার উপর নির্ভর করার জন্য
যথেষ্ট সুযোগ পাবো আমরা
ভোরের আলোকে সুপ্রভাত জানানোর জন্য।-
ভাঙা পাড়ের তলদেশে
খরস্রোতা জীবন তুমি, ধেয়ে যাও নিজ অভ্যেসে।
নৈতিক সমর্থন নেই কারও;
তবুও তো বেশ আছো!
প্রবন্ধের প্রবেশদ্বারে কোন ভূমিকার নামছো?
এখন উপসংহারে লেগেছে গ্রহণ,
আর কিছুক্ষণের মোদক,
সেই যখন নথির শব্দসমূহ চিত্রনাট্যের লেখক।
শেষ নিঃশ্বাস অংশ নেয়
শেষ পর্বের অনুরোধে,
প্রবন্ধ সংকলন লেখে খরস্রোতা পরিশোধে।-