হয়তো নিশ্চয়তা নেই ,হয়তো বা
বাঁচার নির্দিষ্ট কোনো ঠিকানা নেই ,
নেই কোনো ভাগ্যের প্রতি আস্থা।
তবুও ,
প্রতিদিন ফুটপাথে যেসব বন্ধুরা করছো লড়াই;
অর্ধনগ্ন অবস্থায়
তাদের বলি,
ফুটপাথবাসীদের নিয়ে করো লড়াই।
প্রয়োজন পড়লে সঙ্গ নাও তীর-ধনুকের।
ছিনিয়ে নাও নিজেদের অধিকার,
তার সঙ্গে ফুটপাথবাসী মানুষগুলোর ভবিষ্যত।।-
*I am not writer but I love to write.
*ক... read more
গভীর রাতের মাঝে
যখন সারা পাড়া নিস্তব্ধ ।
নেই কোনো পক্ষীদের আওয়াজ,
তখন না হয় ফিরে এসো ; কিংবা,
স্বপ্নে এলেও হবো তোমার প্রেমে মত্ত।।-
একটি পাখিকে দেখে তার মনে হয়েছিলো একঝাঁক পাখি। শান্তি ফিরে পেয়ে আকাশে উড়ার স্বপ্নে সে ভেসেছিলো।আর আজ সেই শকুনের দলই তাকে ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করে খাচ্ছে।-
"যাচ্ছি চলে" এটুকু লিখেই
হাপিশ হয়ে গেলে।
যাওয়ার আগে একটিবার খবর দিতে,
দেখতাম ভেবে মন্দ হবে কিনা
তোমার সঙ্গে গেলে!
ভালো-মন্দ বিচার করে;
যেতাম ঠিকই তোমার সাথেই ।।
-
চিঠিটিতে ছিল না নাম তার
ছিল তবে কোথায় ?
নামটি ছিল লুকিয়ে তার অন্তরে আর;
উপহারে পাওয়া পি অক্ষরটি ছিলো সেতারে ।।-
কত দূরে তুমি
তাও মনে হয় কাছে।
এই মনে হয় তোমার কাছে ছুট্টে যাই-
নেই যে উপায়
এই মনে হয়;
হাতের মুঠোয় ধরে নেই–
নেই যে উপায়
আবার মনে হয় ছেড়েই দিই।
আমার কাছে,
আলোর চেয়ে অন্ধকারই ভালো
অন্ধকারেই আমার বিশাল সুখ।-
ফিরে যাওয়া যায়
কোনো এক সন্ধেবেলার দৃশ্য:
রাজন্যা আর অমিতের হঠাৎ মেলায় দেখা। অনেকদিন আগেই কিছু মতান্তরের কারণে তাদের বন্ধুত্বটা ধ্বংসের পথে চলে গেছিলো। সেই আবার ফিরে দেখা।দুজনই দুজনকে না চেনার ভালো অভিনয় করেছিলো। বন্ধুত্ব ধ্বংস হয়ে গেলে কী হয়েছে,তাদের আগে যেমন ঘোরাঘুরি ছিলো, এখনও একই আছে, একফোঁটাও বদলায়নি। ফুচকার দোকানে রাজন্যাকে দেখতে পাওয়া গেলে,অমিতকেও সেখানে দেখা যায়,আবার অমিতকে কুলফি–মালাই এর দোকানে দেখা গেলে,রাজন্যাকেও দেখা যায়।তাদের দেখে আশেপাশের মানুষেরা বলে সত্যিই কী আবার ফিরে যাওয়া যায়!-
I think writers should write about how they create a story?
-
তোকে নিয়ে আজ ঘুরবো
আনন্দে নিজেকে আজ মাতিয়ে তুলবো।
তোর সাথে, শুধুই তোর সাথে।
কোনো এক মায়াবী রাতে;
চল, তুই রাতটা কাটাবি আজ আমার সঙ্গে।
নিভবে না আলো
জ্বলবে শুধু সুখের আলো।।-