**অপেক্ষার প্রহর**
শ্রাবণের আড়ালে থাকি, চোখের নৌকো কবে ডুবে যাবে সাগরের গভীরে,
মিলনের অপেক্ষায়, রাতদিন বয়ে যায়, ভাবি তোমার স্পর্শ কবে পাবে আমার প্রাণের গভীরে।
আকাশে মেঘ জমে, হৃদয়ের তৃষ্ণা মেটাতে, তোমার ডাকের প্রতীক্ষায় বাঁচি,
ভগবানের আশীর্বাদে, সেই মুহূর্তে, আমরা একসাথে চন্দ্রিমা সুধা রাশি রাশি।-
আমি শেলাই করা হৃৎপিণ্ডের রক্ত দিয়ে রাঙিয়ে দেবো তোমার সিঁথি।
হাতের শাখায় লিখে দেবো যুগান্তরের বন্ধনের বন বিঁথি।
খোঁপায় তোমার পছন্দের লাল ফুল দেবো।
মালা রেখেছি গেঁথে, ফুলের ডালি সাজানো।
আসন পেতে রেখেছি বসাবো সযত্নে।
তোমার ফেরার পথে রাত জাগা অশ্রু বেছানো...
...
...
সখী ( ১৩)
-
তুমি আসবে বলে মটর দা গুটিয়ে নিয়েছে থাবা!
তুমি আসবে বলেই চলছে হাওয়া গেরুয়া ।
আমি কারোর খবর রাখি না শুধুই প্রেমের জ্বরে মনে মনে মরমিয়া।
রাজা, মন্ত্রী সবাই আছে কিন্ত নেই আমার স্বপ্নের রানী খেলতে বসে জীবনের দাবা।
#মধ্যম_সুর
#দয়মন্তী_সখী
-
আজি হতে শত বর্ষ পরে পড়বে আমার কবিতা কৌতুহল ভরে সেটা খুবই সুন্দর কথা ফলে ও গেছে।
পৃথিবীর সমস্ত অবেগ যেখানে আছে সেখানে কেনই বা লোকে মানে ছায়া খুঁজে পাবে না?
কিন্ত কে নিজের জন্মদিন উৎঘাটনের জন্য নিজেই গান লিখে যায় যাতে বলা থাকে সে নতুন ভরের আলো জেগে উঠবে কুহেলিকা উদঘাটন করে।
এ যেন নিজের ঢাঁক নিজেই পেটানো।
সেই যাইহোক কবি গন দাও মন নিজের সৃজনশীল প্রতিভার বিকাশে সাথে স্থান পাক সমস্ত অবেগ ভরা জোয়ারের মিষ্টি সোনা ।
-
ভালোবাসার জন্য শর্ত লাগে না শুধুই একটু আদর আর যত্নের দরকার হয়।
কুকুর ও বোঝে নিঃস্বার্থ ভালোবাসার মানে।
এবার মরলে কুকুর হবো।
..
...
...
-
ও সখী! তুই যে মায়ের মতোই ভালো....
আমার জীবনে জ্বালাও, শান্তির আলো।
সখী চোদ্দ (১৪)-
ও সখী!
তোমার ঠোঁটের রঙের নেশা যেদিন আমি পাবো।
সেদিন!
আমার সমস্ত অনিত্য মদকতা ওখানেই সব পাবো।
সখী (তেরো ১৩)-
আমি: সবুজ সমুদ্রের মাঝে তুমি যে কাশফুল।
সখী (স্বপ্নে) : তোমার সব কথায় কবিতার জাল গড়ার চেষ্টা ছাড়ো তো!
একটু বাস্তবে এসো।
তোমার সবুজ সমুদ্রের মোহনা কোথায়?
আমি: বাংলার সবুজ ধানের খেত
যেখানে এই শরৎ কালেও ঢেউ খেলে যায়।
আর তার মাঝে কোন আল বাঁধে দাঁড়িয়ে
সাদা চুড়িদার বা শাড়ি পরে দাঁড়িয়ে থাকতে পারো না?
Just for a professional a click (DSLR).
শুধুই সুন্দর ফটোগ্রাফির জন্য।
সখী: অন্ধকার দূর হলো বুঝলাম... (মৃদু হাস্যে)
আমি: (মৃদু হাস্যে) কেন সখী তুমিই বলেছিলে.....
"আমি তো লিখছি তুমি কেন লিখবে না? লেখো!"
তাই তোমার কথাই রাখার চেষ্টা করছি দিন রাত।
আমায় প্রশ্ন করে নি ঝড় কবে তাকে বুকের থেকে মুক্তি দেবো।
তবুও আমি বলেছি তাকে আমারা সবাই তোকে বুকে নিয়ে ঘুরছি.....
অবিরত দিন রাতে।
আমরণ......
জানি না...
কবে অন্ধকার রাত পেরিয়ে আলোর শান্তি আসবে?
( সখী বারো ১২)-
হাজার ফেস হাজার রিয়াকশান।
তবুও মনে একটাই পজিশান তোমাকে চাই।
সখী! ..... তোমাকেই চাই।
Dil chahata hai tumko.
Rashni ki thandak tum ho.
আলোর বন্যা বয় স্বপ্নের নৌকা চলে,
শুধুই তোমার ছবির পাশে বসে।
You are always my best choice .
Just want to sink your eyes without noise.
So slowly! so gently!
তোকে পাইলে জীবন ধন্য হোই যাবে।
না হলে তোর স্বপ্নে বাকি জীবন কাটি দুবা।
(সখী! এগারো ১১)-
হায়রে! চাকরী গেছিল চুরি তাই প্রেমিকা হয়েছিল বুড়ি।
আর, প্রেমিক হয়েছিল গাঁজাখোর, স্বপ্নে দু চোখ মেলি ।
নিষ্পাপ দীর্ঘশ্বাস তারা বুড়ো বুড়ি কেউ করে নি বিয়ে।
তবুও নতুন করে বিয়ের স্বাদ জেগেছে লাজুক বনে।
এসো গো সখী! তোমার সাথে যাই রাত দুপুরের অভিসারে।
চোখের নোনাজলে ভাসি গো গভীর রাতের 'দরবারীর' সুরে।
(সখী দশ, ১০ )-