শীতের হাতছানি-
আচমকা সব বদলে দিয়ে গেলো,
ঘাসের আগায় শিশির ছোয়ায়-
হৃদয় ছুঁয়ে গেলো।
হিমের পরশে সাদা হয়ে ওঠে
নকশী কাঁথার মাঠ;
শীতের হাতছানি-
প্রকৃতি ভেজালো, সবজি ভরা হাট।-
সকাল বেলার সূর্যের হাসিতে শুধু তোকেই খুঁজি-
মনের কথাগুলো তোর অপেক্ষাতেই থাকে,
ফোনে চুপ করে থাকার মূহুর্তরা
তোকেই ছুতে চায়।
চারিদিকের ব্যস্ততার বজ্রাঘাত
আর চোখ ঝলসানো আলোর ভীরে-
অপেক্ষারা মাঝ সমুদ্রে মেশে,
আসা হয় না তার তীরে।
-সমুদ্র সৈকত-
"আমাকে ভুলে যাস না"-
হঠাৎ করে তোর গলায় এই শব্দ চারটে শুনে,
বুকটা কেমন কেঁদে উঠলো,
চিৎকার করে তোকে বুকে জাপটে ধরে বলতে চাইছিলাম-
তুই, আর তোর কোমল-পবিত্র-নিঃস্পাপ ভালোবাসা;
আদৌ কি ভোলার মতো।
নিজের পরিচয় ভুলে গেলেও-
নিজের অস্তিত্ব নীল আকাশে বিলীন হলেও,
ওই স্নেহময়ী মুখ, কখনো ভোলার নয়,
সেই ভালোবাসা, যে মৃত্যুকেও হার মানায়।
-
মনের ছোট্ট কুড়েঘড়ে, তোকে নিয়ে ঘর বাঁধবো বলে-
আমার বেহিসেবের জীবন খাতার অঙ্কটা
একসঙ্গে কষবো বলে-
তোর হাত ধরেছি.;
বাকিটুকু ক্যাপশন।।।।-
মন খারাপের গভীর রাত-
ঘুমেরা তখন দিচ্ছে উঁকি,
তোর অপেক্ষাতেই থাকি জেগে!;
অনেক কথা এখোনো বাঁকি।
মায়াবী রাতে ঘুম আসে না-
তোর মায়াবী ছোঁয়া ছাড়া,
তোক হাসিমুখ না দেখে যে-
সমুদ্দুরে ঢেউ আসে না।
-
চলতে তো চাই সরলরেখায়-
সরল পথের সহজতায়,
জীবন বাঁধায় পড়ে সে পথ-
মিয়েন্ডারের আকৃতি পায়।
আকাঁবাকা জীবন পথে,
হাজার হ্রদের জন্ম হয়-
তাহার রূপে সৃষ্টি হাসে;
আনন্দধারা বয়ে যায়।
সরল হোক বা বক্ররেখা-
জীবন সদা সুখ দেখায়;
দুঃখের পাহাড় ভাঙলে পরেই,
তারে আলতো করে ছোঁয়া যায়।
-
সারা বেলা-
কভু কান্না কভু হাসি-
রাগ-অভিমান, মায়াবী প্রেমে;
তোমায় ভালোবাসি।-
নিজের গড়া সমুদ্রে আজ
ডুবতে বসেছি-
ঝিনুক মাঝে মুক্তো ছেঁড়ে ,
পাথর খুঁজেছি।
তোমার আদরমাখা মনের খাতায়,
কষ্ট এঁকেছি,
আজ অথৈ জলে কূল হারিয়ে
ডুবতে বসেছি।
কেউ তো আমায় নাও গো তুলে;
আকাশ পানে হাত পেতেছি-
নাও না আবার তোমার করে!
তোমার পায়েঁ ঠাই চেয়েছি।
থাকতে হলে তোমারই হবো,
নয়তো রব নিরাকারে।
আমার সকল স্বপ্ন গুলো-
গুমড়ে মরে তোমার তরে।-
মিটুক এ দুরত্ব-
মিলবো আবার অবশেষে;
ভুলে সকল শর্ত।
আবার হবে তোমার আমার-
প্রেমের দীপাবলি;
এ শীতেও, বসন্ত হবো;
খেলবো দুজন হোলি।
-