লেখার ভাষা.....
অনুভূতি যার সেই বোঝে
বাকিরা তো গল্প খোঁজে..!
-
"চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির,
জ্ঞান যেথা মুক্ত,যেথা গৃহের প্রাচীর.."
'সহজ পাঠ' থেকে শুরু করে 'শেষের কবিতা'
দুঃখ সুখের মিলিত রূপ তাহার কলমে ভরা।
তাহার সৃষ্টি করা গল্প,কবিতা,গান,
ছুঁয়ে যায় পাঠক শ্রোতার মন প্রান।
কখনও আন্নাকালী, কখনও বা ভানুসিংহ ঠাকুর ,
কখনও দিকশুন্য, কখনও বা অকপটচন্দ্র ভাস্কর,
কখনও শ্রীমতী মধ্যমা,
কখনও শ্রীমতী কনিষ্ঠা,
কখনও নবীন কিশোর, কখনও বা ষষ্ঠীচরণ,
কখনও বা তিনিই স্বয়ং বাণীবিনোদ বিদ্যাবিনোদ।
প্রাণের ঠাকুর,হে জগৎ কবি..
হে চিরদিনের চিরমধুর রবি..
অহর্নিশ রহিবে যতনে, হৃদয়ে গাঁথা তোমারই নাম,,
আজি জন্মদিনের শুভক্ষণে লহ শত শত প্রণাম।।-
আজ খুব মেঘ করুক,
সারাদিন বৃষ্টি নামুক..
মেয়েটা আজ ভিজবে,
কান্না লোকাবে বৃষ্টি মেখে।
যে মেয়েটা কথায় কথায়,
সারা বাড়ি মাতিয়ে রাখে..
মনের ঘরে আঁধার নামলে,
সেই মেয়েটাও একলা কাঁদে..
বকবক করা সেই মেয়েটাও,
একটা সময় এর পর চুপ হয়ে যায়..
যার কথা শেষ হতো না দিনের শেষে,
সেই মেয়েটাও রাত্রি নামলে..
চুপচাপ বালিশ ভিজিয়ে কাঁদে,
খবর কি কেউ রাখে?
আচ্ছা,বলো না তুমি আমায়,
ভুলে যেতে চাইলেই কি ভোলা যায়?
লিখেছি যার নাম হৃদয় খাতায়...
ভোলা কি কখনও যায়?
চেয়েছি শুধু তোমাকেই যে বারেবারে,
আমার সূচনা আর উপসংহারে।
ইচ্ছে করেই কি আর,
তার চোখের পাতায় বৃষ্টি নামে?-
নিশীথ রাতে,
চোখের পাতায়,
স্বপ্ন বোনা-
শিশির জল..
বাঁধ মানে না,
চোখের ডানায়,
নিজেই জানে না,
তার উৎসস্থল।-
ভুলছি না আজ আমি..
অনেক হয়েছে,
হোক এবার কথার ইতি।
কথার পৃষ্ঠে আসে কথা,
হয়েছে অনেক স্বপ্ন মিথ্যা..
কথা দিলাম আসবো না আর তোমার ভাবনায়,
হবে না আর দেখাও কখনও কল্পনায়..
প্রকাশ্যে না আসুক অসমাপ্ত কথা,
চোখ যে কথা বলে,
মনের জমানো কথা..
জমুক সব মনেরই অন্তরালে।-
চুপকথারা যেনো বড্ড অভিমানী..
জমতে থাকে কেবল মনের চিলেকোঠায়,
বোবা স্মৃতি মাখছে ভেজা বালিশ..
রেখো না সম্পর্কের মাঝে কখনও তৃতীয়।-
ঝরা পাতারও গল্প থাকে,
অভিমান লুকিয়ে রাখে..
ঝরা পাতারা মাটির টানে,
শেষ হওয়ার গল্প বলে।
ঝরা পাতারও গল্প ছিল,
সেও ছিল একদিন রঙিন..
ঝরা পাতা একবার ঝড়ে গেলে,
তা ফেরে না আর বসন্তের কোনোদিন।
-
Remember ,There's still time ,you will come back as early as possible & Talk with me. I'll wait till the end...-