আজ তোমার আমার চোখের ভাষায়
চিরকুটেতেও আগুন লাগুক,
বারুদে ঠাসা আঙ্গুল দিয়েই
বৃষ্টি শব্দ ঝরে পড়ুক।-
স্বাগতম।
নামটি #শুভমনায়েক
কবিতা -> #পক্ষীরাজেরকলমে
টুকরো কথা -> #পক্ষীরা... read more
এ সকালেও
শীতের জঠর, শূণ্যতা আজ অন্তরে;
নিশি ফোরালো—
কালবেলায় ঐ তোমার আমার প্রান্তরে।-
আজ আলো ছলকে ওঠে,
শব্দেরা ভিড় করে এসে,
হাজারো ঘাসের ভেতরে—
একটুকরো ফুল জাগায়,
সব আগের মতোই—
নির্ভেজাল নিষ্কলঙ্ক,
ফেরেস্তারা নেমে আসে—
আজও; ঘুড়িগুলো মেঘ—
ছোঁয় পিছুটান রেখে,
আমি পালকজামা খুলে—
তাই মাটি ছুঁয়েছি আবার।-
যেদিন ভালোবাসার শহরের দাঁতে
আটকে গেছিল কচকচে চামড়া,
আবেগের গায়ের রঙে রোদ লেগে—
চটে গেছিল চকচকে রাংতা।
মনে আছে, মেঘে করে পাল পাল
স্বপ্নেরা এসেছিল তোমারই হাত ধরে।-
"আজকেও!"- নেহা রুমির রোদ চশমাটা খোলে।
চোখের নিচের ক্ষতটা গভীরতর।-
হয়তো তুমিও সেই শ্রাবণেই এসেছিলে
আবছা আড়াল রেখে—
আঁধারের জন্মদাগটিকে
লুকোতে গিয়ে আছড়ে পড়েছিলে বালুচরে।
এভাবেই তবে জোছনার পাড়ে আসুক
আবার ঋতুদের খোলামকুচি,
কাঁচে ঢেকে যাক শব্দচিহ্ন, জন্ম-মৃত্যু,
তোমার প্রাণ আর মেঘের কোলে শালুক—
ঢেকে যাক বিস্ময়, যতোসব অনুভূতিগুলো;
এখনও কি তোমায় পুরোটা বুঝি!-
হঠাৎ যদি আঁধার ঠেলে একটুখানি বাইরে তাকাও,
হয়তো তখনও ঘুম ভাঙ্গেনি,
হয়তো বা স্বপ্ন বাকি কিছুটা,
জোনাকগুলো কাশের বনে খেলতে বসে রান্নাবাটি।
ঠিক তখনই মোদো হাওয়ায় নেশা লাগে, নিশা কাটে,
মায়ায় ঢাকে পদ্মপ্রভাত,
আদিম সুরে বাজে বাঁশি,
আলতা পায়ে চুপি চুপি— মাথার কাছে এসে দাঁড়ায়।
বুক জুড়ে তার হাসির দমক,
মুখের মধ্যে প্রেমের ছায়া,
কলোরাতেও স্পষ্ট সেসব,
আবেশ ঠেলে একটিবার বাইরে যদি তাকাও।।-
পাঁচবারের বার মরল পঞ্চমী। আগের চারটেই মেয়ে। এবারেরটা ছেলে, মৃত।
-
ক্লান্ত রাতের শেষ খেয়ালে ঐ যে শোনো ইমণ বাণী,
পদ্মপাতার শিশির গুলোর রেখায় রেখায় আজ আগমনী।-