PNPC (পরনিন্দা পরচর্চা )করা সাময়িক খুশি দিলেও, আখেরে সুস্থ মনকে অসুস্থ করে তোলে|পারলে এর থেকে বিরত থাকুন|
-
কান্নামাখা হাসি মুখে
দাঁড়াব যখন করজোড়ে
তোমার চোখের বিষন্নতা
পারবে কিগো লুকোতে?
মৃন্ময়ীরূপ মাগো আমার
সজল তোমার আঁখিযুগল,
ইচ্ছে করে জড়িয়ে ধরে
আটকে রাখি তোমাকে |
থাকুক না তোমার 'ওগো '
আর কটাদিন একলা বেশ,
কাটুক না আর কটাদিন
এই বঙ্গে, আদরে যত্নে আনন্দে আমোদে |
জানি মা, অবুঝ আমার আবদার যে,
ফিরতে তোমায় হবে আজি
শিব ঠাকুরের দেশেতে |
তাই হাসিমুখে কান্না চেপে বিদায় জানিয়ে
থাকবো আগামী বছরের অপেক্ষাতে |-
পিছু ফিরে দেখা?
নাকি আসন্ন বিদায় বেলার অপেক্ষা করা?
নাকি এক আঁজলা খুশি আপন করে নেওয়া?
নাকি সবার সাথে প্রাণখোলা হাসি আর দেদার আড্ডা দেওয়া?
নাকি আবার প্রহর গোনা,
বাঁধা ধরা ছকে ফেরা?
ওহে সময়ের কান্ডারী
ধীর লয়ে চলো তুমি আজি|-
অসুস্থ শরীরে দুটি জিনিস আঁকড়ে ধরে থাকতে খুব ইচ্ছে করে...... মায়ের কোল সাথে তাঁর হাতের স্পর্শ.... আর একটি হোলো পাশবালিশ বা কোলবালিশ |কষ্ট লাঘব করতে এই দুটির জুড়ি নেই|
-
রাত পোহালেই মহালয়া,
মায়ের এবার আসার পালা,
আকাশে ভাসে পেঁজা তুলো
শিউলি কাশে মন মাতালো,
শিয়রে রেডিও আর অ্যালার্ম নিয়ে
'বীরেন্দ্রর' স্বরে মজবে আপামর বাঙালি যে|
-
কলমের এলোমেলো আঁচড়ে
আনমনে তারি নাম ফোটে বারে বারে,
অবচেতন মনের এ ভারি অদ্ভুত খেলা,
প্রভাতের রবির ছটা ফুটে ওঠে মুখপানে|-
জনৈক রসিক মাছ বিক্রেতার কিছু কথোপকথন ----
"ভাই মাছটা ভালো হবে তো?"
"শ্যামবাজারের কে. সি. দাস আর কালিন্দীর অনন্ত দাস... দুই সেরা নিজেদের লাইনে... চোখ বুজে নিয়ে যান"
"চিংড়ি মাছ আনোনি?"
"কি বলেন দাদা... আপনি বড্ড দেরি করে ফেলেছেন.. ..হোয়াটস্যাপ এ বেশীরভাগটা বিক্রি হয়ে গেছলো...বাকিটা আপনি আসার আগে বিক্রি হয়ে গেছে|"
"আমি যে পুরো মাছটা নিলাম, তা তেলটা দিলে কৈ?"
"কতজন মেম্বার আপনার ফ্যামিলিতে?" মাছ বিক্রেতার সহাস্য প্রশ্ন|
"তিনজন... কিন্তু কি করবে জেনে?"
"আসলে map করে নিচ্ছি.... সেইমতো তেল দেবো"
-
Backspace এর জোরে বহু জোরালো কথা চাপা পড়ে, শোনা যায় শুধু দীর্ঘশ্বাস|
-
Waise baat karna aadat hai meri,
Par chuppi agar pasand ho,
Woh chuppi bhi teri naam kar jaungi,
Adat se majboor hu
Palat ke mein dekhti nhi.
-
রান্নাঘর আজ দিন পনেরো পর ঠিকঠাক ভাবে ফের সচল|বাসনের আওয়াজ, জল পড়ার শব্দ, রান্না হওয়ার নানা মিশ্র শব্দ আজ মোমের বড়ো মিঠে ঠেকছে|নববর্ষের দিন হঠাৎ গরম তেল হাতে পড়ে গিয়ে মায়ের যাতা অবস্থা|ডাক্তার, ইনজেকশন, রোজ ড্রেসিং করা, সাথে পড়ার গুঁতোয় যেন দিশেহারা লাগছিল|কোনোরকমে চা টুকু করা আর বাকিটা হোম ডেলিভারির ওপর ভরসা করে কাটছিল মা মেয়ের|দু সপ্তাহ পর মায়ের হাতে ভাতে ভাত ও অমৃতসমান ঠেকছে|
RJ অগ্নির মতো তাই বলতেই হয়...... যতই আকুলিবিকুলি করো ভিনদেশি স্বাদ পেতে, স্বাদের টিকিটি বাঁধা আছে মায়ের হাতে|
-