যেটুকু জুড়ে কালি পড়ে না আর কলম থেকে
সেখানের একচ্ছত্র অধিকারিণী তুমি
যতটা আর পারিনি পাঠোদ্ধার করতে
সেই ভীষণ পুরাতন শিলালিপিব্যাপী তুমি
যেখানে এসে শিষ্টাচার শেখে আর্তনাদ
কোন অলৌকিক বলে তোমার চৌহদ্দি পৌছায় না সেই নিনাদ
তবু হাওয়া দের অনুরোধ করি বহন করে নিয়ে যেতে তরঙ্গ
অস্বীকার করে তারা |
ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়ি আমি
যেন নরক থেকে নেমে এসেছে শববাহকেরা
চোখে অন্ধকার নামিয়ে অপেক্ষা করি সময়সীমার
এত প্রবল বিচরণ স্তম্ভিত করে দেয় বাকি প্রত্যঙ্গদের
মাথা পেতে গ্রহণ করে তারা কপাটিকাদের অসহায়তা |
তারপর মৃদু হয়ে এলে উল্লাস
নীরবতার কাঁধে মাথা রাখে চেতনা
গন্ধমাদন খুঁজে পায় তার প্রতিদ্বন্দ্বী
চোখের পাতারা হয়ে পড়ে দুর্বল
আটকে রাখা যায়না নিউরোনদের
হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার সুর ভাসতে থাকে কানে
তবুও নিষিদ্ধ যোগাযোগ ব্যবস্থার দোহায় দিয়ে
যুদ্ধের প্রস্তুতি নেয় সৈন্যবাহিনী
আমি মিথ্যে আশ্বাস দিয়ে যাই
প্রতিপক্ষহীন এক কাল্পনিক বিশ্বযুদ্ধের
সম্মোহিত হয়ে পড়ি নিজে
পৃথিবীর সব থেকে মায়াবী নেশার জন্য করে যাই আশা
হেমলকের বদলে চেয়ে বসি ভালোবাসা ||-
• সে এসে বসুক পাশে,যেভাবে অসুখ আসে ; তারপর,হয়ে যাক যন্ত্রণা অনায়াসে ... read more
যদি গোছা গোছা ছাতিম ফুল দিয়ে সাজিয়ে দি তোমার দালানবাড়ি
উঠোনে বানিয়ে দি চন্দন কাঠের দোলনা
আর প্রবেশপথের ফুলদানি তে গুঁজে দি একজোড়া রত্ন নুপুর
তবুও কি আমার চোখের দিকে তাকিয়ে আঁচ করতে পারবে শুন্যতা ?
নাকি বেহালা বাজিয়ে আবার এড়িয়ে যাবে
স্বরলিপিদের জটিল কার্পণ্যতা
সারি সারি আত্মগোপনেরা যখন অন্ধকারে ভয়ভীত
নিশ্বাস ছিঁড়ে বেরিয়ে আসতে চাইছে মহাকাল
ক্যানভাস থেকে গলে পড়ছে নিদারুন হাসি
ধীরে ধীরে স্মৃতিবিলোপ হচ্ছে ঋতুবৈচিত্রদের
তখন ও কি তুমি নির্বাক ?
নাকি প্রথা ভেঙে,মেরুপ্রদেশে জ্বালিয়ে দেবে আগুন ?
স্বস্তি নেমে আসবে শীতলতায়,শীতঘুম শেষে স্বপ্ন দেখতে পারবো আবার !
তখন ও যদি বাঁধ না ভাঙে খরস্রোতার
যদি শুনতে না পাও আর্তচিৎকার
যদি ক্ষয়ক্ষতি ছাড়া থেমে যায় ভূমিকম্প
তবে এ কঠিন হৃদয়ে ফুটে উঠুক হাসনুহানা
পথচারীরা প্রার্থনা করে যাক পলেস্তারা খসে পড়া মন্দিরে
দুই দন্ড শান্তি বেশি পাক মুখচোরারা |
কবিতা লিখলে যদি স্বাভাবিক হত হৃদকম্পন
ছন্দ মিলে গেলে যদি অস্বাভাবিক মনে হত দুঃখদের
শব্দের মায়াজালে যদি ভৌগোলিক দূরত্ব কমে যেত নিমেষে
পূর্ণচ্ছেদেই যদি ঘুম নেমে আসতো দুচোখে
তাহলে,
তুমি আছো কোথায় আর তুমিই বা কোথায় ?-
The day I stop expressing,
It becomes eternal
The time I stop writing poems,
Indicates no language is enough
The moment i stop kissing,
You became the air
The phase I won't talk back,
Your eyes are already in tears
The period I won't search anymore,
Hallucinations took control over
The stage I don't call you beloved,
You have become me.-
আমরা যারা নিঃশব্দে আঘাত পুষি
মিছিলের মাঝে স্লোগান ভূলে যাই কখনো
বিহ্বল হয়ে তাকিয়ে থাকি ট্রাফিক সিগন্যালে
রাস্তা পেরোতে গিয়ে আবার ফিরে আসি ছায়ায়
অভিযোগের মায়ায় হারিয়ে ফেলি শব্দকোষ
নিউরোনরা হঠাৎ করে ঘোষণা করে কর্মবিরতি
সুতো বুনতে গিয়ে লাগিয়ে ফেলি জট
তারা কি অপ্রেমিক ; নাকি নেহাতই বিষাদপ্রেমী ?
তোমার পাশে বসে স্নিগ্ধতা অনুভব করা
কি হতে পারেনা আমার প্রেমের পাণ্ডুলিপি ?
তোমার নয়নতারার চক্রব্যূহে আত্মসমর্পণ
কি তবে পৌরুষত্বের অসামর্থতা ?
নাকি অন্তরের কুরুক্ষেত্রকে প্রশ্রয় না দেওয়া
হয়ে ওঠে অনাকাঙ্খিত পক্ষপাতিত্ব ?
তবে এসে দেখে যাও বিদ্রোহদের সমাবেশ
অপ্রেরিত চিঠিদের হাসিমুখে হাহাকার
আদ্র বালুচরের ওপর ইচ্ছেদের কবরে জন্মানো দূর্বা ঘাস
আর অসহনীয় ভূমিকম্পের অযাচিত আকাশবাণী |
যদি কর্ষণে সম্মুখীন হও অনভিপ্রেত দুর্যোগের
যদি কখনো মনে হয় ভালোবাসা দাঁড়িয়ে আছে কিনারে
এসো অন্ধকারে,উন্মোচিত করো জোনাকিদের
ছুঁয়ে দাও অনুভূতিদের,ক্ষমা করে দিও সব অভিযোগ
আমার নীরবতার প্রান্তরে জিরিয়ে যেও দুই-দন্ড
অকৃত্রিম আন্তরিকতায় হয়ত অসুস্থ হবে প্রচন্ড ||-
সমস্ত পরজীবীদের মায়া কাটিয়ে
পরের বার জন্ম নেবো ঠিক যখন মাথার ওপরে থাকবে ধ্রবতারা
তুমি হবে ভূ-পৃষ্ঠ আর আমি হবো বৃক্ষ
আমার জন্মদিবসে দোলনচাঁপা ছড়িয়ে দেবো তোমার ওপর
তারপর ধীরে ধীরে বিশ্লেষিত হয়ে যাব তোমার বুকে
পৃথিবীকে দিয়ে যাবো উদাহরণ
আর তোমার কাছে হয়ে থাকবো দৃষ্টান্ত |
অনন্ত মুহূর্তরা সব সাক্ষী হয়ে থাকবে সেই জীবনচক্রের
শীতের শুরুতে যখন বন্ধ হয়ে যাবে পাতাঝরা
চিরতরে হারিয়ে যাবে গুটি-বসন্ত
সেই সন্ধিক্ষনে জোড়া শালিক নেমে আসবে আমাদের উঠোনে
তুমি ঘোমটা দিয়ে সন্ধ্যা আরতিতে ব্যস্ত থাকাকালীন
চুপি চুপি অপেক্ষা করবো আমি চৌকাঠের ওপারে
বৃষ্টিভেজা সেই নাক্ষত্রিক সন্ধ্যাবেলায়
অপারগ অনুভূতিদের বিদায় সম্বর্ধনা জানিয়ে
মহাকাশের কোন বহুব্রীহি গ্রহের উদ্দেশ্য পাড়ি জমাবো দুজনায় |
আমার উপন্যাসের দুর্বোধ্যতম নারীর
সেই প্রাণনাশকারী অক্ষিদ্বয় যেন আঁধার নামিয়ে আনে আমার নিলয়ে
তার ওষ্ঠে শিলালিপি খোদাই করার সেই অপার্থিব বাসনা
যেন সংশপ্তক করে তুলেছে আমায়
গাঢ় কুহেলিকাকে ছিন্নভিন্ন করে
মহাসাগরের তলদেশ থেকে তুলে এনেছি নীলা ||-
আমার যতটুকু নিশ্বাস আমি ধার নিই
তার সিংহভাগ আমি বিলিয়ে দি তোমার অরণ্যে
যত কৃপণতা আমার জমা রাখি প্রকৃতির কাছে
ততো ক্রুদ্ধ হয়ে ওঠে কবিতারা |
তুমি বারণ করে যাও আমায়
আমি তবু অমান্য করি সেই নির্দেশনামা
হঠাৎ করে ভূলে যাই হাসনুহানার গন্ধ
ব্যারিকেড ভেঙে ঢুকে পড়ি তোমার জলাশয়ে
সেই শীতল তরঙ্গরা মৃত্যু এনে দেয় আমায়
তোমার প্রত্যেকটি অভিমান কে সাজিয়ে রাখি আমার চোখের তারায়
টুকরো টুকরো কাঠকয়লা
আর বিরাট এক হিমশীতল অগ্নিশিখা মোহময় করে তুলে আমায় |
আমার সমস্ত মুখমন্ডল জুড়ে অভিযোগ এঁকে
সারিয়ে তোলো তোমার ব্যথা
সমস্ত বঞ্চনা বিসর্জন করে
রচনা করো এক নকশিকাঁথা |
যেখানে শিশির জমে বরফ হবেনা কোনোদিন
যেখানে মাথা রাখলে ঢাকা পড়ে যাবে অস্তগামী তারারা
বৃষ্টির ফোঁটা, দুঃখের নদী
আর প্রাক্তন প্রেমিকাদের স্মৃতি ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকবে এদিক ওদিক |-
এত দুঃখ দুঃখ করে শাখা প্রশাখা জুড়ে
তীব্র বাষ্পমোচন রোধ করে রাখতে পারিনা আর
কেমন যেন বয়স বেড়ে যায় হঠাৎ করে
জানিনা কীভাবে ক্যাকটাস হয়ে যাই আমি
উদ্ভিদরাজ্যে যেন উদ্বাস্তু রূপে বিবেচিত হই
কেউ আর স্পর্শ এঁকে দেয়না কান্ড জুড়ে
কেউ আর তৃষ্ণা মিটিয়ে দেয়না মনখারাপ হলে
বেলকনির কার্নিশ থেকে শূন্যদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকি
অরণ্যের উঁচু উঁচু বাসিন্দাদের দিকে
সাফল্যমন্ডিত তাদের কাহিনী চর্চিত হয় পরিবেশের প্রতিটি কোনায়
নাটকের শেষ অঙ্কের ন্যায় পর্দাবৃত আমার সহনশীলতার গল্প
কত সহজে উপেক্ষা করে প্রেমিকারা
আমি তবু জীবিত থেকে যাই অপ্রেমিক হয়ে
এই শুষ্ক পৃথিবীর বুকে তোমার অপেক্ষায়
ভারী মিথ্যে মিথ্যে মনে হয় সৃষ্টিকে
ব্যাথার ভয়ে কেউ ফুল ছুঁয়ে দেখে না আমার
অযত্নের আদরে ,সমস্ত পত্ররন্ধ্র বন্ধ হয়ে যায় আমার
দমবন্ধ হয়ে আসে অভিমানে
তুমি পাশে এসে দাঁড়ালে মুমূর্ষুর অভিনয় করি,জানো ?
তারপর,তুমি অবহেলা করলে সহনশীলতার বড়াই করি
কেমন, এড়িয়ে এড়িয়ে যাই দুঃখদের ||-
উপমাদের মেয়াদ শেষ হওয়ায় ছন্নছাড়া আমি তখন হন্যে হয়ে খুঁজছি উপন্যাস
সাম্রাজ্যবাদ থেকে শুরু করে শিল্পবিপ্লব
কবর থেকে খুঁড়ে বার করা ফ্যারাওদের জিজ্ঞাসাবাদ করেও অসন্তুষ্ট আমি
তোমার মত এমন ঐতিহাসিক উত্থানের ঘটনা
আর একটিও খুঁজে পাইনি পৃথিবীর ইতিহাসে |
ইতিহাস ছেড়ে যখন ঔপন্যাসিকদের কাছে তদারকিতে গেলাম
তারা হতভম্ব হয়ে সমাধান দেওয়ার বদলে
স্বতাধিকার পাওয়ার জন্য আক্রমণ করল আমার উপর
এমন কাহিনী কী তাহলে একটিও রচিত হয়নি আগে ?
সহস্র বৎসর ধরে জীবিত রয়েছি আমি
এত বড়ো বটবৃক্ষের সান্নিধ্যে আসিনি কোনোদিন
মহাকাব্যকেও হার মানিয়ে দেওয়া তোমার বিশালতার ভারে
ক্লান্ত হয়ে যাওয়া ধরিত্রী যখন প্রজাপতি ব্রহ্মার কাছে অভিযোগ নিয়ে হাজির
চিত্রগুপ্তের খাতায় তখন তোমার ব্যাপ্তির হিসাব নিয়ে নাজেহাল স্বয়ং ধৰ্মরাজ |
কালজয়ী প্রেমিক চরিত্রদের ঈর্ষান্বিত অভিশাপে
যতবার অন্ধকার বলয় তৈরী হয়েছে চারপাশে
তোমার দিব্যজ্যোতিতে যেন ভস্মীভূত হয়ে গেছে সেই পিশাচেরা
একটু একটু করে আকাশ ছুঁতে পারছি তখন
শরীরের মধ্যে তৈরী হচ্ছে মহৌষধি
আর ধাতস্থ হয়ে পড়ছি তোমার মায়ায় |
বায়ুমন্ডলে যে আবেগ ছড়িয়ে দিয়েছ তুমি
তার উষ্ণতায় সমস্ত দুর্বলতা বাষ্পীভূত হয়ে গেছে মুহূর্তে
তোমার কেশবিন্যাসের বর্ণনা হেতু শিখে ফেলেছি সবকয়টি ভাষা
তবু যেন আঁখির বেলায় হার মানতে হয় আমাকে
আর কতবার জন্ম নিলে সঠিক বর্ণনা দিতে পারবো আমি ?
আর কতবার মৃত্যু হলে একটুখানি আদরদাগ দেবে তুমি ?-
তোমার জন্য এত অপেক্ষা করেছি আমি
কখনো ঘন কুয়াশা বা কখনো শিশিরের সমুদ্রে
এমনকি বরফের চোখরাঙানি উপেক্ষা করেও
চেয়ে থেকেছি তোমার আগমনের উজ্জ্বলতায়
কখনো অবসন্নতা ঘিরে ধরেনি আমায়
মনে হয়েছে যেন কত সহস্রকাল ধরে অপেক্ষা করতেছি আমি
যেন অপেক্ষা করার জন্যই ভালোবেসেছি তোমায়
তবু শেষে তোমার ছায়ামূর্তি কল্পনা করে কপালে চুম্বন করেছি কতবার
একাকিত্বের উপত্যকা কাটিয়ে ভোরের অশ্রুতে যখন খুঁজে পেয়েছি তোমার অস্তিত্ব
ঝরে যেতে দিয়েছি সেই তটিনীকে
কত কথা বলিনি তোমাকে, শুধু তাকিয়ে থেকেছি তোমার চোখের তারল্যে
এমন মারণডুব দিতে ইচ্ছে বোধহয় সব প্রেমিকেরই করে
আমি প্রেমিক হতে পারি বা নাই পারি
এই জন্মে তুমি প্রেমিকা হইও অবশ্যই
আমি বরং ফুল হয়ে জন্মাবো পরেরবার
ভীষণ পছন্দ হবে তোমার
মন খারাপ হলে তাকিয়ে থেকো অবলীলায়
ঘাড় নাড়িয়ে আদর ছুঁড়ে দেবো তোমার ঠোঁটে
আর ফিরে আসবো প্রতি বসন্তে-
যতবার বেড়ে উঠতে চেয়েছি তোমার ছত্রছায়া এড়িয়ে
ঠিক ততবার ই যেন ভস্মীভূত হয়েছি তোমার অস্তিত্বের ঝর্ণাধারায়
আত্মহননের মায়াজালে সম্মোহিত হয়ে ডুব দিয়েছি সেই অকূল পাথারে
নিজের ধ্বংসকে লালন পালন করেছি সযত্নে
তোমার মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার অপেক্ষা যেন আরো শান্ত করে তোলে আমায়
এতকাল ধরে ভালোবাসা তো কখনো দাওনি আমায় তুমি!
তাহলে কী এইবার আর বিষাক্ত হয়ে উঠবো না আমরা ?
আমার চোখের দিকে তাকিয়ে অবসন্ন হয়ে পড়বে তুমি ?
তোমার অপ্রকাশিত হিমবাহ কী ভেঙে পড়বে আমার দিগন্ত বিস্তৃত সমতলভূমির ওপর ?
তোমার এই মহাসমুদ্র পরিমান অভিমান
ধরে রাখা যেন কষ্টকর হয়ে ওঠে আমার সংরক্ষিত জলাশয়ে
আমি বরাবর ভেঙে পড়তেই চেয়েছি তোমার জ্বলোচ্ছাসে
আমার সমস্ত কল্পনা যেন ভেসে যায় মায়াবী জোয়ারের ঢেউয়ে
তারপর শান্ত সমুদ্রে তোমার রুপোলী কণ্ঠস্বর
যেন ঢেকে দেয় অস্তাচলগামী সূর্যকে
আর,বিমোহিত আমি ঘুমিয়ে পড়ি তোমার পাদদেশে
তোমার বিক্ষিপ্ত জলরাশির মধ্যে
বোতলবন্দি হয়ে ইতস্তত ভেসে থাকুক আমাদের সমস্ত স্মৃতি
দেড়শো বছর পর উদ্ধার হলে গোপনে গবেষণা হবে তাদের নিয়ে
তারপর নষ্ট করে দেওয়া হোক সমস্ত দলিল
সমুদ্রবক্ষে একটি অভিশপ্ত ঘূর্ণিঝড়ের আখ্যায় বেঁচে থাকি আমরা দুজন ||-