মধুসূদনের অর্থকষ্ট
চরম বিপর্যয়
বিদ্যাসাগর দেখলেন স্পষ্ট
হাত বাড়ালেই বন্ধু হয়।
বাড়িয়ে দিলেন কল্যাণ ময়
ভ্গবান সম হাত
মধু কবি বেঁচে গেলেন
কষ্ট যাক নিপাত।।

-

পম্পেই নগরী
নতুবা সিন্ধু - হরপ্পা
ধ্বংস হয়েও বেঁচে আছে
অমোঘ ইতিহাসের পাতায়।
অনন্ত কালের আদি যোগীর মতন
নীরব নিষ্প্রভ উজ্জ্বল দৃষ্টি
আজ ইতিহাসের আলোকে প্রজ্বলিত।
এই দৃষ্টিই হয়তো আগামীদিনের স্থাপত্য ইমারত আর সভ্যতার অদৃশ্য চক্ষে সাক্ষী হিসেবে বলছে হয়তো সৃষ্টি হলে ধ্বংস অনিবার্য, তা চির সত্য , চির ধ্রুব ।
তবে ইতিহাসে বিখ্যাত না কুখ্যাত হিসেবে থাকবে সেটা অবশ্যই তোমার ব্যাপার
ঈষৎ ফিসফিসানি আর আক্ষেপ, কালের নিয়মে পতোনন্মুখ অবশিষ্ট ইট কাঠ পাথরের।।

-

যখন টিচার নাম ডাকা শেষ করে খাতা বন্ধ করে, তখন বন্ধুর সঙ্গে সুখ দুঃখের গল্পঃ গেজিয়ে হঠাৎ করে যখন মনে পড়ে এই রে আমার নাম তো ডাকলো না!🥺🥺 তখন আমি

-

রক্তিমরাগে গোলাপ বাগে করছি তোমার খোঁজ।

-

কবিতা গল্পঃ লিখতে লিখতে পার করলাম ১বছর
আশা করবো ভবিষ্যতে আমি লিখবো আরো জবর জবর।

-

একটা বছর কেটে গেল
তবুও তুমি নেই
তোমার মর্ম বুঝেছি
তোমার চলে যাওয়াতেই।
খসে পড়া এক নক্ষত্র তিনি
খসিয়ে দেওয়া হয়েছে
বলিউডের অন্ধকার জগৎ
ও তাই আজকে ফেঁসে গেছে।
আত্মহত্যায় হয়নি জানি
তোমার জীবনাবসান
সুশান্ত সিং রাজপুত তুমি
সিনে জগতের ' শান '।।

-

Paid Content

-

শীতকালে গরম কম্বল কে সাময়িক ডিভোর্স দিয়ে যখন সকাল 6 টায় পড়তে
যাওয়ার জন্য উঠি

-

স্কুলে গিয়ে হইহই
আর মাঠের মধ্যে খেলা
হ্যান্ড ক্রিকেট আর পড়াশোনাতে
কাটত সারা বেলা।

ছুটির সেই অকৃত্রিম
আচারের স্বাদ
মার শাস্তিতে মোরা দিনগুলি
আজকে কিন্তু বাদ।

খাতা না আনলে ছিল
কপালে, কান ধরে টানা
ক্লাসের বাইরেই কারোর ছিল
স্থায়ী ঠিকানা।

টিফিন কালে বন্ধুরা মিলে
খেয়েছি কত খানা
দেবাশিস ,গৌরব দিত খালি লোভনীয় খাদ্যে হানা।

কুইজ খেলেছি, করেছি
কত হই হুল্লোড় মজা
বিমর্ষ এই মহামারিকালে
যাবে না তারে খোঁজা।

এমনি হাজার রঙে রসে
দিনগুলি সব কাটত
সুখ দুঃখের দিনগুলোকে
আর কি খুঁজে পাবো।।

কলমে: সায়ন ভট্টাচার্য
৭/৬/২০২১

-

দিনগুলো কি আর পাবো?

করোনা যেভাবে আমাদের করেছে
গৃহের মধ্যে বন্দি
কিভাবে তার থেকে মুক্তি পাবো
খুঁজছি তারই ফন্দি।

সেদিন অলস দ্বিপ্রহরে
ভাবছিলাম সেই দিনগুলি
সোনার খাঁচায় রইল না
কি করে যে তা ভুলি!

স্কুলে গিয়ে হইহই
আর মাঠের মধ্যে খেলা
হ্যান্ড ক্রিকেট আর পড়াশোনাতে
কাটত সারা বেলা।

ছুটির সেই অকৃত্রিম
আচারের স্বাদ
মার শাস্তিতে মোরা দিনগুলি
আজকে কিন্তু বাদ।

খাতা না আনলে ছিল
কপালে, কান ধরে টানা
ক্লাসের বাইরেই কারোর ছিল
স্থায়ী ঠিকানা।

টিফিন কালে বন্ধুরা মিলে
খেয়েছি কত খানা
দেবাশিস ,গৌরব দিত খালি লোভনীয় খাদ্যে হানা।

কুইজ খেলেছি, করেছি
কত হই হুল্লোড় মজা
বিমর্ষ এই মহামারিকালে
যাবে না তারে খোঁজা।

এমনি হাজার রঙে রসে
দিনগুলি সব কাটত
সুখ দুঃখের দিনগুলোকে
আর কি খুঁজে পাবো।।

কলমে: সায়ন ভট্টাচার্য
৭/৬/২০২১

-