You are a feeling.
With you going away , it comes towards me.

-

I have a YOU.
You are not my typical secret locker. You'll become my secret locker when you publish it in front of the exact wrong person. But after that you will do your best to make up that... but my dear YOU, you already did it!!!
But you know it's never going to stop my life... so you leave me to realize that fact and I realise that every time.
Thanks... Dear YOU, for doing every right thing in a wrong way!!!

-

ওরা 'আসছি' বলে ফিরে আসেনি আর,
আজও ঐ ঝুলবারান্দা- ওদের তরে করে হাহাকার;
অনুভূতিগুলো কাগজে কলমে বাঁচেনা, ভাগ্যিস!
নয়তো ওরা আজ উইয়ের খাদ্য হতো, ইস!!!

ভাগ্যে তুমি মা...তাই তালা দিয়েছিলে সাবধানে,
রক্তমাংসের গোপন কোলঙ্গে, শিরাগুলোর বন্ধনে।
ভাগ্যিস তুমি মা, তাই ঝুলবারান্দা আজও করে হাহাকার;
সেখানে তাই এখনও চলে জীর্ণ স্মৃতির নতুন আবিষ্কার।

-

একটা সকাল থমথমে হয়ে কার্নিশে উঁকি দিয়েছে,
জানা নেই ঠিক, মধ্যরাতের কোন বাসি খবর তার অপেক্ষাতে আছে।
সকাল যেন দায়ে পড়ে বারান্দাতে আসে,
ভয় পায় সে, বিমুখ হয়ে মা'টা যদি মুখে আঁচল দিয়ে বসে।
সকালগুলো মা'র উঠোনে হাসে না আর খিলখিলিয়ে,
চাপা পড়ে ওরা, কান্নাগুলো ওদের ছাপিয়ে মা'র চোখে এসে বসে।
সকাল এখন অপরাধী,কিছুদিন আগে খবর এনেছিল,মা, তুমি সন্তানহারা;
সকাল এখন তোমার মুখে হাসির জোগাড় করবে কি করে বলো!!!

-

এক্কেবারে ছোট্ট আমি, আর আমার জীবনের বিভীষিকা— তুমি!!!
পরের দিনে সকাল সকাল পান থেকে চুন খসলেই হল, তিরস্কার আর প্রহারগুলো আসবে তখনি।
সেই সাথে আরও দুজন তাল মিলিয়ে রোজ,প্রহারগুলোর মাঝে দিয়ে যায় আদরবাসার খোঁজ।

একটু বড় হলাম আমি,দশটা-পাঁচটায় চুনও খসে;
ফাঁকি দিয়ে যায় তিরস্কারে,তবে তোমার রূপে বাকিরা এসে কান মলে যায় কষিয়ে করে।
সেই সাথে ঐ আরও দুজন শুধু ফলপ্রকাশের আশায় থাকে, একবার যদি বাগে পায় তো!!!
— পড়বে আর কি উত্তম মধ্যম আচ্ছা করে।
তখন আবার ছদ্মনামের ঝুলি ছিল আমার,সেসবে তোমাদের ডাকা ছিল বন্ধুদলের কারবার।

এবার একটু বড় আমি,দেখি নতুন জায়গায় অনেক বদলে গেছ তুমি।
তিরস্কারটা অনেক কম,তবে অনেকটা করে ভারী;
দশটা- পাঁচটা বা তোমার রূপের কাছে পড়েনা শুধু ফাঁকি।
ছদ্মনামের ঝুলিটা আজও রয়ে গেছে,কেবল রাখা আছে ব্যক্তিগত;
এভাবে যদি চলতে থাকে, ওরাও হারিয়ে যাবে কখনও।
সেই সাথে যে ঐ দুজন— উত্তম মধ্যম আসে না, খামতিটা ওরা বলে যায় এখন, আর অবুঝের ভান করিনা।

তোমরা থেকে যাবে বিভীষিকা হয়ে, আমি থাকব আমি;
তবু বিভীষিকা আর সেই দুজনের দল ছেড়ে গেলে, দিশেহারা হব আমি!!!

-

— গল্প শোনাও।
— মন বলছে এবার পালাও।
— প্রস্থানে যে অভিনয় শেষ!!!
— আসছে, নতুন অভিনয়ের রেশ।
— জরুরি তলব না তোমার তাড়া?
— বলতে পারি না, তবে দিতে হবে সাড়া।
— যদি বলি ছাড়বো না আজ?
— মেঘের বাড়ি সাজাতে হবে,এখন আমার কাজ।
— এ কিন্তু ভীষণ তাড়াতাড়ি।
— ভাবিস না তুই, দেখতে পাবি;ঐ নীল আকাশেই হবে আমার বাড়ি।

-

ভাঁড়ারঘরে কলসি ফাঁকা,অক্ষরেরা বেপাত্তা;
কবিতার রসদ শেষ হয়েছে
নতুন ছন্দে,বে-তালে আজ কবিতা খুঁজছে স্বাধীনতা।

-

মেঘের দল আজ কৃষ্ণকালো,
দেখতে পায়নি ভোরের আলো
ভালো নেই তুমি, বিগত কদিন গুমরে আছো;
পালা করে আসা বারিষধারায় অনেক প্রহর সিক্ত আছো।

মেঘ এসেছে নিম্নচাপের,
উষ্ণতা বড় বেশি ছিল;
আপন ত্যাগের আঁচ কমাতে
নিম্নচাপের জলের তলব সেদিন বেড়ে জরুরি ছিল।

-

চিত্রে ওরা পরিপাটি ভীষণ
সাজগোজ কিবা চরিত্র;
রং তুলি ছেড়ে ত্রিমাত্রিক হলে
খুঁজতে হয় ওদের গোত্র।

শূন্য পাতায় মিশেছিল বেশ
একসাথে ছিল ঘর;
ভর্তি শহরে আজ ওরা সব
একে অপরের পর।

-

বছর ঊনআশি!
খুব একটা কম সময় নয় বোধহয়,
না না, তোমার জীবনকাল হিসেবে নয়
এ তোমার মৃত্যুর পরে কাটিয়ে আসা সময়।

সেই বর্ষায় তোমার 'ডাকঘর'-এ এসেছিল কি তোমার যাবার ডাক?
না এ পৃথিবীর 'দেনা পাওনা'-য় তোমার গলায় ছিল মুলতুবির হাঁক?
সেই বর্ষায় এক ধাক্কায় বিশ্ব-সাহিত্য 'মনিহারা',
'রাজটীকা' সে কপালে নিয়ে সেদিন তোমার দায়িত্ব সারা।

ঊনআশি বছর! কম তো নয়,
পড়েনি এ বাটে তোমার পায়ের চিহ্ন;
এ বিশ্ব তবু তারার পানে চেয়ে চেয়ে তোমায় ডাকে
এখানে যে তোমার 'জীবিত ও মৃত' অবস্থা বড্ড অভিন্ন।

-