"আজকের রাতটা এখানেই কাটিয়ে দিতে হবে বুঝলি,তুই তো এখন ছোট,এখন থেকেই অভ্যাস করে নে।"
পরদিন সকালে লোকেরা দেখল ফুটপাতে একটা কুকুরছানা মরে পড়ে আছে,আর তাকে আগলে নিয়ে আছে তার মা।-
Follow me on Instagram: _jhumjhum
শেষ থেকে আজ শুরু করি,লিখি কিছু কথা,
উল্টে দেখি আবার না হয়,জীবন খাতার পাতা।
ভাবনাগুলাে ছিল মনে,বাঁধছিল পাকা বাড়ি,
ইচ্ছেঘুড়ি তো বিদায় নিয়ে,গেছিল করে আড়ি।
শব্দেরা আবার ঘুরছিল সব,চরকি বাজির মত,
কলম খানাও মুখ ফিরিয়ে,দূরে যাচ্ছিল তত,
দিনের শেষে ঘরের কোণে,নিজেকে খুঁজে ফিরি,
এগোতে গেলেও আরেক বাঁধা,পায়ে যেন বেড়ি।
এভাবেই কি ফুরিয়ে যাবাে?রাস্তা নেই কি আর?
বাস্তবতায় পিষতে পিষতে দেখছি শুধুই আঁধার।
তবুও চলা,এগিয়ে যাওয়া,পুরােনাে সেই পথে,
নিজের সাথেই লড়ি না হয়,স্বপ্ন থাকুক সাথে।-
রোজনামচা
চলছে সময়,নিজের মতন,গুছিয়ে নিয়ে কারবার,
মাঝে মধ্যে ভাবি বলব,"দাঁড়া না বাপু এবার"।
ভাবনারাও পাত্তা দেয় না,ব্যস্ত নিজের খেয়ালে,
আস্তে আস্তে নিজেরও এখন পিঠ ঠেকেছে দেওয়ালে।
ইচ্ছেঘুড়ির কাটছে সুতো,হাত হয়ে যায় খালি,
বাস্তবতায় তো পিষছি রোজ,শুকনো আশায় কালি।
তবুও থাকা,ধুঁকতে ধুঁকতে,বেরিয়ে পরে জিভ,
জমা হতে থাক,দিনের শেষে মনখারাপের আর্কাইভ।-
"ওটা কি ওষুধের সাথে?"
"কেন,মাকে গোলাপ দেওয়া যায়না নাকি?"-
ভালোবাসায় তার আলোর রশ্মি,কেটে যায় সব কুয়াশা,
বোনটি আমার ভারী মিষ্টি,নামখানি তার তিয়াসা।
অনুভূতিরা সব পাখনা মেলে,কবিতা-গল্পের ভাষায়,
ক্লান্তি 'পরে শান্তি মেলে তার লেখনীর বাসায়।
আজ যে এক বিশেষ দিন,বলছি আমি তাই,
ভালো থাকিস,হাসতে থাকিস,এটাই আমি চাই।-
'মানবিক' নামক ব্যাপারটা গিয়েছে আজ মরে,
শিক্ষাটাও হচ্ছে না লাভ অনেক দূ্র পড়ে।
সেবাধর্ম ছিল যাদের কাজের প্রধান গুণ,
তারাই কিনা শেষ অবধি করল কুকুর খুন?-
ইচ্ছেগুলো ভবঘুরে,যায় না কিছুতে মাপা,
ইমোশনগুলো এখন তো ব্যাকস্পেসেতে চাপা।
সবটা ভুলে হারিয়ে যাওয়া,চলার এই রীতি,
দাবীগুলোকে দাবিয়ে রাখি,হারি কিংবা জিতি।-
আলাদা করে আর লিখবো কত?বেজায় মুশকিল,
ভাবতে গেলে দেখি ওমা,শব্দরা দেয় খিল!
সবশেষে তাই ঠিক করলাম,এর মধ্যেই তবে,
যা বলার তা একবারেই আমায় বলতে হবে।
"স্বাগতা" দিদি হাসি মজায় সহজ করে লেখে,
"বীথি" দিদি ভাব আলোকে শব্দ মাণিক দেখে।
গল্পেগাথাঁয় মাতিয়ে রাখেন তিনি "উদ্দালক" দাদা,
"রুদ্র"দা তো শব্দে হারান,এমনই গোলকধাঁধা।
ভালোবাসলে পড়তে হবেই তোমায় "কাজুর ডায়েরি",
"সংযুক্তা"র লেখা আবার,'উফ্ কি বলব মাইরি'।
"ইন্দু" আমার আয়না ঠিকই,কি ভালোই না লেখে,
"কৌশিক" আবার করবে রাগ,নাম যদি না দেখে।
গল্প কবিতা সমান তালে লেখে বটে ঐ "তিয়াসা",
"রসগোল্লা"র লেখা না পেলে মনে জাগে শুধু হতাশা।
অল্পকথায় অনেক কিছুই "স্বস্তিকা" বোঝাতে পারে,
"নিশা"র লেখা খুব সহজেই মনে জায়গা করে।
ছোট হলেও লেখে কি!মেয়ে বটে ঐ "বিদিশা"!
"কল্লোল" বাবু কম যান না,ধারালো তার ভাষা।
আর পারিনা,হাত টান দেয়,এবার তবে আসি,
সবার জন্য রইল বোঝাই ভালোবাসা রাশি রাশি।-
ছোট্ট মেয়ে,মিষ্টি হাসি,সোনার হৃদয় খানি,
নাম একটা দিয়েছি তার,ওলো ধপাস রাণী।
লেখালিখির হাত ভালোই,শব্দ গড়তে জানে,
অভিমানেই খুঁজো না হয় ওর ভালোবাসার মানে।
মানুষ তুমি পাবে না খুঁজে,তার মত ভালো,
ভালোবাসার দাবিদার সে,একান্ত আমার 'আলো'।-