রূপাঞ্জনা মন্ডল   (রূপাঞ্জনা)
177 Followers · 54 Following

read more
Joined 4 July 2020


read more
Joined 4 July 2020

নতুন খাতায় অল্প কিছু লেখা বাকি,
সব নতুন নয় এই মায়াজাল এই সংসার
সবই আলোয় ভরা অথচ অন্ধকার ময়
দিনের শেষে কথা থেকে যায়,
বাতাসে ভেসে বেড়ায় কথা,
মাঝে মাঝে আকাশ বড়ই নিস্তব
মেঘের আড়ালে মুখ লোকায়
অগনীত পুরুষের দল, পাতাটি নতুন
খাতাটা পুরোনো লেখায় পদ্ধতি তবুও এক,
মনে কোনে কালো মেঘেরা ভিড় জমিয়েছে
শুধু বিস্তর প্রকান্ড হিম শীতল এক পাহাড়ের
গায়ে ধাক্কার অপেক্ষায়,
দু চোখের নোনা জলে নতুন খাতাটা ভিজেছে
নতুন পাতাতে লেখা গুলো অস্পষ্ট,
তবুও খিদে টা পেটের তার দায় বয়তে বয়তে অবশেষে এই গঙ্গার পাড়,
জলোচ্ছাস প্রবল জোয়ারে ভাসিয়ে দিয়েছে
কত শত গ্রাম, তখন কোথায় শহর কোথায় কলকাতা, হাতে গুনে দু চারটে গ্রাম,
তবুও তারা শতাব্দীর পর শতাব্দি হেঁটেছে
কেটেছে,গড়েছে ভিক্টরিয়া প্যালেস, থেকে
শুরু করে পশ্চিমে কায়াদায় নতুন নতুন
আৰ্কিটেকচার খাতাটি তখন নতুন পাতাটি তখন পুরোনো, রুজি রুটির দায়, ঠেলা গাড়ি সবই কাঁধে তার, সেই ৪৩ মন্বন্তর থেকে শুরু করে,
আজ একবিংশ শতকের ক্ষিদে টা বেড়ে গেছে,
অনুকরণের ভিড় জমেছে, নিজের ভাষা আজ লজ্জা নিজের পোষাক ওল্ড ফ্যাশন হাঁ ঠিক শুনেছেন, অল্প কথায় গল্প লিখতে গিয়ে শুধু পুরুষই কেঁদেছে অন্তরজাল ছিন্ন করে আর বেরোতে পারেনি, ঘোড়া গাড়ি থেকে শুরু করে
আধুনিক ট্রাক্সি কেই দাঁড়ায়নি, কিছু বকাটে ছেলে তারা করেছে তবুও তারা নির্বাক
উপন্যাসে খাতায় নতুন পাতায় পুরুষ আজও অসহায়।।

-



বহু শব্দের ভিড়, তবুও শব্দরা
পরে থাকে রাস্তাতে,
এক মুঠো আলোর খোঁজে
এই পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে
অসহায় ভাবে ঘুরছে মানুষের দল
সময়ের সাথে মিশেছে
শত কাহিনীর নির্বাক নির্ভিজাল
চরিত্রর দুটো একটা বোবা রমণী,
তারা আজও ভাবে শতাব্দী পর শতাব্দী
পেরিয়ে গেছে তবুও কিছু সংলাপ মুখে
মুখে ঘোরে,
সময় সবার উর্ধে তুমিও সময়ের দাস,
ভূরু পাক ধরে চামড়া কুঁচকে যায়,
সেই প্রস্থর যুগ হতে শিকারী হয়ে ফেরে,
বনে বনে পাহাড়ের কোলে বা সাগরের তীরে,
তাড়া হিংস্র দুর্বদ্ধ চতুর আবার কখনো অসহায়
ক্ষুদার্থ, আবার কিছুটা নিরুপায়,
সময়ের সাথে মুখে কথার ফুল ফোটে,
পাণ্ডুলিপি হতে যান্ত্রিক সাহিত্য
হতে মনের চোরা গলি বড্ড বেশি আধুনিক।।
---রূপাঞ্জনা

-



তোমায় দিলাম
তোমায় দিলাম খাতা কলম আর কবিতা
সব চরিত্র আর সব উপন্যাস,
আর দিলাম পাহাড় চূড়ার আগুন,
সাগরের নোনা ঢেউ,
রইলো কিছু অর্কিড,
আর লাল তাজা ফুল,
বসন্তের শুরুতে প্রেমের ডালায়
রইলো বেশ কিছু সিন্গ্ধ শীতলতা,
তোমায় দিলাম আমার আমি কে।
কিছু নুড়ি পাথর, আর দু চারটে বনকুল,
একটা মস্ত পাহাড়,আর পাইনের জঙ্গল
আর আমার প্ৰিয় কানের দুল।
দিলাম মন, প্রাণ, মান
আর আমার পিতার কুল।।

-



পিচ রাস্তায় দুধারে জমেছে মানুষের ঢল,
সবুজের সমারোহে মিশেছে ফাগুনের রঙ
শহরের বুকে জমেছে ক্ষোভ,
কালো ধোঁয়া মিশেছে বাতাসে
তবুও লাল পলাশ, হলুদ গোলাপ
নীল কৃষ্ণ চূড়া ফুটেছে মগডালে।
শহর জুড়ে বসন্তের খোঁজে
উড়ছে পাখির দল,
দেওয়ালে দেওয়ালে মিশেছে রং হীন রং,
তবুও বসন্ত প্রেম দেয় দু হাত ভরে
তার অপেক্ষায় কত মধুর রাত কাটে,
সেই বসন্তে র খোঁজে প্রেমিকা
একা বসে থাকে,
একদল মানুষ গান বাঁধে
রং মাখে, পাতার বাহারে
শহরের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত
পলাশি পাড়ার খোঁজে শুধুই ছোটে।।
---রূপাঞ্জনা

-



পরিচিত হতে চাই,
পরিচয় শুধুই কি নাম,
রূপ গন্ধ মেলবন্ধনে
কবিতা যখন খাতায় প্রকাশ পায়
তার সুখ দুঃখ যন্ত্রনায় ভরা সংসারে
কবিতায় খাতায় ধাস ফুল, লাল পাহাড়
ছোটো নদী জল ছাড়া দিঘি,
সবই হয়ে ওঠে জীবন্ত প্রায়
কায়াহীন মানুষের দল কথা বলে,
করে ওঠে প্রতিবাদ,
মেঘ গর্যে, বাতাসে আগুন ধরে জঙ্গল ও
চায় হোক অন্যায়ের প্রতিকার,
কবিতার খাতায় ওঠে আন্দোলন,
বুদ্ধিজীবী গায় গান।
শুধুই একটা পরিচয় চাই।।



-



বড্ড ভালোবাসা
কত আদুরে মিষ্টি ডাক
মা কে জড়িয়ে ধরা ,
নীল আকাশ, নোনা নদীর মাট ঘাট পথ,
শুধু ই কি ২১ এ মনে পরে?
প্রভাতী সুর তুলে মাঝি যখন গান ধরে,
সেই প্রেম উদ্দীপিত করে বার বার।
অথচ কৌতুক করে বলে এক শ্রেনীর মানুষ
আমার বাংলা টা ঠিক আসে না,
cbsc স্কুল, দিল্লি বোর্ড পড়াশোনার মান
তোমরাকি বোঝো?
শহরের প্রান্ত থেকে ওপর প্রান্ত চলে ভাষার
প্রতাপ,
অভিজ্ঞান তখন পরে থাকে রাস্তায়,
আমাকে মনে পরে ২১ফেব্রুয়ারী দিন,
কলেজ ক্যাম্পাসে চলে ভাষার দক্ষতা,
অথচ দিন পেরিয়ে গেলে,
ওঠে হিন্দি, ইংরেজি র কলরব,
বাংলা তখন মারমেড়ে গাঁইয়া সবাই যে নাক শিটকায়,
ভাষার প্রতি বিরোধী নয়,
এটা সন্মান আর মায়ের টান,
এ যে মায়ের গন্ধ মাখা,
তোমার আমার প্রেমের মিলন রেখা।।

-



এক ঝাঁক পাখি
নতুন দিশার দিকে উড়ে চলছে
পাহাড়ের উপত্যকায় দাঁড়িয়ে
ভাবনা আসে
যে মেয়েটি চা বাগানে
ঝুরি টি নিয়ে উঠছে তো উঠছে
মাথার উপরে খোলা আকাশ
কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম,
তবুও সে হাঁটছে, শতাব্দী পর শতাব্দী কেটে গেছে তবুও সে আজ পাহাড় ভাঙছে,
সে দেখেছে লাল চোখের সাহেব,
সে দেখেছে মুখেশের আড়ালে শ্রমিক থেকে বাবু,
কিন্তু সে পাহাড় ছাড়েনি,
মধ্যে রাতের কালো চিতা, সাদা বিড়ালের মত শীত তার শরীর ছুঁতে চেয়েছে বার বার
তবুও পাহাড়ের কোল তাকে দিয়েছে আশ্রয় তাই সে হাঁটছে।।

-



আমায় পাহাড়ের উপরে একটা ঘর বানিয়ে দিও
যেখানে বরফের চাদর থাকবে ছাদে,
উঠনে থাকবে রোডোড্রেন ড্রনের লাল গাছ
সারা বাড়ি জুড়ে,পাহাড়ী নীলকুড়ি ফুল
পাথরের ঘেরা সরু গলি আঁকা বাঁকা পথ।
মাথার উপরে অজানা তারা দের দল
ঝাঁও গাছের জঙ্গল
কুয়াশার অন্ধকারে,
পাহাড় যখন নিস্তব
কিছু জোনাকির আলোয় জেগে উঠবে
আমার ঘর,
রাত প্রহরে কাঠের আগুন
সাদা বরফের শীতলতা,
ছোটো কাঠের এক তলা ঘর পাহাড়ের বুকে
শুধু একটা ভালোবাসার ঘর।।

-



ঠোঁট ছুঁয়ে দিল
পাহড়তলীর আগুন ,
ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন শ্রীনিবাসন,
কত প্রেম পাহাড়ের বুকে
তুমি যদি সাথ দাও,
আমি রোজ আগুন দেবো তোমায়
লাল হরকের নামহীন কত পাহাড়ী ফুল
তুমি যদি চাও
এক আকাশ অম্বর দিয়ে সাজিয়ে দেব,
এক ঢালা কালো কোকড়ানো চুল
তোমার ঠোঁট ছুঁয়ে দিল
এক আকাশ পাহাড়ী ফুল,
মহাকালের স্বগীয় রূপ
পুজোর ঢালায় তুমি অপরূপা,
খোলা চোখে প্রাণ খোলা হাসি
পাহড়তলী বুকে তোমায় মনে পড়ে,
তুমি একবার যদি কথা দিতে,
তবুও কত প্রেম পাহাড়ের কোলে,
একটা রড্ড্রেন নিয়ে আমি রোজ
কুয়াশা মেখে তোমার প্রত্যাশা করি,
হাসি মুখে ।।

-



উত্তর রয়েছে অনেক, আমি তো ভুলে ভরা
তোমরা বুঝি ঠিক লেখকের কলমে
কালি কই আমারো কিছু উত্তর লেখা হোক,
আমি গৌরি হতে পারবো না
আমি মানুষ রক্ত মাংসে পরিণত নারী,
সম্ভু তুমি নয়,
প্রেম বড় মায়াবী এটা যেমন মন
লাগে যোগ্যতা ও তেমনি
পরিবার ছেড়ে যদি কচ যায় সঞ্জিবনি মন্ত্র
শিখতে অসুর গুরুর কাছে,
তুমি আমার জন্য করবে কিছু যা
একান্ত আমার হবে, কৃষ্ণ কালো সেরা রাজনীতি বিদ
সে কথা কি জানো !
নিয়তি খেলা করে,
তোমার পরিবারের শক্ত ইটের ধার
বড্ড বেশি ভয় ধরে।।

-


Fetching রূপাঞ্জনা মন্ডল Quotes