If you know everything,
you will be BORED....
If you get everything,
You will also be BORED...
What you will npt be BORED, Love...
Love everyone...
Respect whom you love...
Care whom you respect...
This LRC never makes you BORE...-
নিত্য যে সুখ তোমার আঙিনায়,
আমার সন্ধ্যে তোমার শামিয়ানায়
ভোরের রূপ নিয়েছে চোখের চাহনিতে,
প্রেমের উদয় হয়েছে ভালোবাসার সমাহিতে।
তৃণার তৃণক্ষণ্ডে ভোরের মৃদু শিশির,
তার ছোঁয়ায় কাটে এক খন্ড দুঃখের বধির।
আকাশের মেঘ যেনো দুই ঠোঁটের আলতো পরশ
বুকের তীরে আজ ফেলেছে সুখের নোঙর।
নীলের শেষে নীলের শুরু, অঞ্জনের ঘনঘটা
দেহের পরশ, মনের গরজ, কেড়ে থাকে তা সবটা।
নববর্ষের সন্ধ্যে সে যে, তাকিয়ে প্রেমরত
ভুলতে না পারি তা, যতই হোক সময়ের বিরত।
ভালবাসার টানে তার শক্ত করে হাত ধরা
বিরহ শুরুতে কান্নায় শেষবারের আঁকড়ে ধরা
জানি আর হবে না সঙ্গম, হবে না তো আর মিলন
জন্ম আমার বৃথা হলো আজ, কবে আসবে আমার মরণ
শিউলির সাদা চাদর, কৃষ্ণচূড়ার আগুন
ছোঁবে এই শরীর, মিলাবো আমি, হব আমি মেরুন।
কাঠগোলাপ তার ভীষণ প্রিয়, থাকে তা ওই চুলের খোঁপায়
ভালবাসার মরশুমে দিয়েছিলাম সেদিন নিজেকে শোঁপায়।
তবু নেই লাজ, এ মন আজ সারাক্ষণ, অপেক্ষারত
কবে আসবে সন্ধিক্ষণ, আসবে মিলনের সমারোহ।
হাজার কবিতার পাতার শেষে, থেকে থাকবে তার বর্ণনা
মৃত্যুর দিনেও বলবো সেদিন, "সে প্রথম প্রেম আমার ......................"
-
অঘোর অঘোর অঘোর...
মেঘের গর্জন, বজ্রের তর্পণ , ধুলোর সম্মুখ সমর।
ধ্বংসের তর্জন, সৃষ্টির বর্জন, অধর্মের হবে বিনাশ..
সাথে থাকা প্রত্যেক কর্মের হিসেব, হবে তাদের সর্বনাশ।
অঘোর অঘোর অঘোর....
বিষের পরশ, ব্যথার চাদর, শান্তির আতুর ঘর।
হয়ে গেছে সে জ্যান্ত লাশ, উড়ে গেছে সে প্রেম প্রীতি;
মুছে গেছে সে কেশব ভক্তি, কেশব হয়েছে রুদ্র মূর্তি
অঘোর অঘোর অঘোর....
হয়েছি মলিন, বেশ্যার আমিন, শীতল হাওয়ার উপর
অযোগ্য আজ, ' হরি ' ডাকতে লাগে যে লাজ
পড়ে ভেঙে, যেনো অঙ্গে, নিষ্ঠুর ভয়ংকর বাজ।
অঘোর অঘোর অঘোর....
ভেঙেছে বাঁধন, মুক্তির মন্থন, মন ভৈরবে ডুবেছে মোর...
প্রেম আজ অতীত, আমি নিগুর পতিত, অঙ্গে ভস্মের আবরণ।
নেশার শিকার, ভালো যে বেকার, বাঁধেনা যুবকের ক্রন্দন।।
তাই তো দেখি, চারিদিক আমি, দেখছি অন্ধকার
নেশাখোর আমি, নেশার বশেই , আমার, ঈশ্বর নিরাকার....
চণ্ডাল আমি, প্রেতও আমি, নিষ্ঠুর আমি, আমিই যে বর্বর
হারিয়ে প্রেম, হারিয়ে মন, হয়েছি আজ আমি অঘোর।
অঘোর অঘোর অঘোর.....-
चतुर्विधा भजन्ते मां जना: सुकृतिनोऽर्जुन |
आर्तो जिज्ञासुरर्थार्थी ज्ञानी च भरतर्षभ || 16||
(chatur-vidha bhajante mam janah sukritino ’rjuna
arto jijnasur artharthi jnani cha bharatarshabha)
- Four kinds of pious people engage in My devotion—the distressed (Arta), the seekers of knowledge (Jigyasu), the seekers of worldly possessions (Artharthi), and those who are situated in knowledge (Gyani).
Amongst them Artharthi is the lowest and Gyani is the highest devotee for me who always indulged in Me...-
Sometimes, I ask myself, if I am perfect then what is the imperfect thing in me for which no one wants to attach wi'me??
Sometimes, I look at myself, if I am good what is the worst thing in me for which I don't get anyone whom I can share my feelings with?
Sometimes, I feel alone, if I am an extrovert, what is the introvert thing in me for which I am objectified every single time??
Sometimes, I feel all are lies, if I know everything to make someone happy, do care, give protection, what is the drawback for which I am still ALONE!!! No one wants to listen to my thoughts, my pains...
Alone!!! Rejected!!! Objectified!!!...-
নিশার স্বপন-সুখে সুখী যে কী সুখ তার?
জাগে সে কাঁদিতে!
ক্ষণপ্রভা প্রভা-দানে বাড়ায় মাত্র আঁধার
পথিকে ধাঁদিতে!
মরীচিকা মরুদেশে, নাশে প্রাণ তৃষাক্লেশে
এ তিনের ছল সম ছল রে এ কু-আশার।
প্রেমের নিগড় গড়ি পরিলি চরণে সাধে
কী ফল লভিলি?
জ্বলন্ত-পাবক-শিখা-লোভে তুই কাল ফাঁদে
উড়িয়া পড়িলি
পতঙ্গ যে রঙ্গে ধায়, ধাইলি, অবোধ, হায় না দেখলি না শুনিলি, এবে রে পরাণ কাঁদে
বাকি কি রাখিলি তুই বৃথা অর্থ-অন্বেষণে,
সে সাধ সাধিতে?
ক্ষত মাত্র হাত তোর মৃণাল-কণ্টকগণে
কমল তুলিতে
নারিলি হরিতে মণি, দংশিল কেবল ফণী
এ বিষম বিষজ্বালা ভুলিবি, মন, কেমনে!
- মাইকেল মধুসূদন দত্ত
#তৃণা-
কোনো এক সুন্দর হ্রদের ধারে..
কোনো এক নীল দিগন্তের পারে।
শেষ হবে জীবন কৃষ্ণচূড়ার রঙিন ছায়ায়..
সেদিন দেখবো এই জগৎ তোমার প্রেমের মায়ায়।
লোহিত কৃষ্ণার পরিধান এই দেহে..
দু'নয়ন তোমাকেই ভালোবেসে দেখবে সম্মহে।
লাল গোলাপের ছোঁয়া দেবো তোমার ঐ হাতে,
বলবো, বহুদিনের দুঃখ সুখের কথা রেখে চোখে চোখে...
হয়তো ঘৃণা আর সমাজের দেওয়াল তোমার আর আমার মাঝে,
বলবো সেদিন এই মন আর স্মৃতি তো সব ই বোঝে।
কিন্তু মনের মানুষ না পেলে এই মন পড়ে থাকে সেই খানেই,
পড়েছিল এতদিন তোমার আশায় অশেষ অবহেলাতেই...
হলাম আজ থেকে আমি অপেক্ষারত বের শবরী,
যেদিন তুমি আসবে আমার রঘু হয়ে, আসবে না সেদিন শর্বরী...
থাকবে ততদিন আমার জীবনে কালো এক সীমাহীন তমসা...
যেখানে থাকবে শুধু অতৃপ্ত প্রেমের আত্মাদের বচসা।
যেথায় নেই কোনো চাঁদের জ্যোৎসনা, নেই কোনো তারা..
ব্যাকুল হয়ে পথ চেয়ে থাকবো আমি, দেখবে জগৎ, কেমন ভালোবাসা দেয় না সারা!!!
#তৃণা-
একা
একা থাকাটা যেনো আজ হয়ে গেছে গা সওয়া
ভালো লাগে আজ পঞ্চব্যঞ্জন বানিয়ে একা খাওয়া
ভালো লাগে আজ নিজের সাথেই কথা বলতে
পাগলের প্রলাপ শুধু ভাবে সবাই, পারে না তারা মানতে
ভাবে সবাই সে হয়তো অনেক খুশি, আছে অনেক উৎফুল্লতা
আমি জানি সেই সুখের মুখোশের আড়ালে আছে বৃদ্ধের পরিপক্কতা।
সমুদ্রের চারপাশে যেমন অগাধ অতল জলের সন্ধান
তৃষ্ণার্ত ঠোঁটের মুখে না ওঠা সে জল যেনো তার ভাগ্যের পরিধান।
একা আজ নিজেকে জড়িয়ে ধরে চোখের জলে ভাসানো
বা, বুকের মাঝে কত শত ব্যথা বেদনা জমানো
না বলা সব কথা রয়ে যায় শুধু তার ওষ্ঠের সম্মুখে
বেরিয়ে আসবে না তো আর তোর কোলে মাথাটি রেখে
শুধু থেকে যাবে একরাশ রক্তের অশ্রুতে লেখা কবিতার সমাস
তাই আজ একা আমার নিয়তি নয়, সে যে আমার অভ্যাস....
#তৃণা-
মনের বদ্ধ খাঁচায় বাস করে এক সুন্দর সাদা ঘুঘু
ধর্মের ফান্দে পড়ে সে প্রতিদিন ডাকে মৃদু মৃদু
মালিক এসে হুঙ্কারে বলে, "তুমি আর উড়বে না,
শুদ্ধ প্রেমের প্রকাশ, কাটা যাবে তোমার সেই ডানা
আমি ধর্ম, আমি সত্য, নেই সেখানে মায়া, কোনো ছল
তুমি প্রেম এটা সত্য, কিন্তু আমার কাছে তোমার নেই কোনো বল
হারাবে তুমি তোমার সঙ্গীকে, কেঁদে আর কি লাভ?
সে উড়ে গেছে পুরনো সেই ঘরে, পড়ে রয়েছে তোমার শুকনো গোলাপ..
তাই ধর্মকে জয় করো, তাতে যদি তোমার অধর্ম হয়,
ধর্মের জয়ই বড়, সে তো করেছেন যুধিষ্ঠির নিশ্চয়।"
কান্না থামিয়ে শুধু একবার ঘুঘু তার মালিকের পানে চায়
অবাক হয়ে শুধু সে করে ধর্মের প্রতি কঠোর শ্রদ্ধার অমোঘ সঞ্চয়..
পরদিন সকালে সে তাই ধর্মের কাছে চায় কয়েকটা দিন..
বলে "হে প্রভু, করি কর জোড়.. শুধু চাই পাঁচ, এই পাঁচ আমায় করবেন না বন্দিন।
যাবো তার কাছে, ফিরাবো না তারে, কথা দিলাম, থাকব আমি দুঃখী;
দেখেছি আমি তার ভবিষ্যত, সে যে চিরজীবন থাকবে যে সুখী।
ভৃত্য থাকব আমি আপনার, থাকবে না তো আমার কোনো দাবি
ঘৃণার পাত্র হবো আমি তার কাছে, ফুটিয়ে তুলবে আমার প্রেম কোনো এক কবি।
জানি, একদিন রচনা হবে আমার মিষ্টি প্রেমের উপাখ্যান,
সেদিন শুধু দেখবেন আপনি, প্রেম পাবে ঈশ্বরের কাছে তার শ্রেষ্ঠ সম্মান"
এই বলে পায়ের বেড়ি নিয়ে উড়ে যায় ঘুঘু তার সঙ্গীর কাছে
ধর্ম বলে যাও, আমিও খুশি হব সেদিন যেদিন হারব আমি তোমার সম্মুখে।
#তৃণা
-
এই রঙিন শহরে আজ ভরা ভাদ্র মাস
সবার সম্পর্কে চলছে নোংরা দ্বন্দ্ব সমাস
একজন চলে যায় আরেকজনের একজনে,
কি সেই অলীক সুখ খুঁজে নেই আপন মনে।
অহল্যা আজ জ্ঞানত ইন্দ্রের শয্যায়
লাজ আর চৈতন্য থাকে না অস্থি মজ্জায়।
কখনো বা জৈষ্ঠ্যের দাবদাহ চক্ষু অগ্নিশিখা
পরকীয়া বা ধর্মের রোষে শরীর রক্তমাখা।
ছিন্ন বিচ্ছিন্ন সে দেহ, প্রেমের ফলাফল
বিশ্বাস আর ভালোবাসা হারিয়ে সে আজ নিস্ফল।
তবু এক আশার আলো ফুটবে কি আশ্বিনে?
যেদিন গন্ধে ভরবে চারিদিক শিউলির সম্মোহনে
যেদিন পরিবেশ লোহিত হবে ফাল্গুনের কৃষ্ণচূড়ায়
প্রেম হবে এক পরিপূর্ণ, থাকবে এক জায়গায়
এক মন, এক তন, এক শ্রদ্ধা, এক কুটিরে
তখন পৌঁছবে সেই প্রেম ঈশ্বরের পরিশুদ্ধ দরবারে।-