কাছের মানুষ গুলো আজ দুর্বল,তর্ক করার শক্তি হারিয়েছে
প্রতিবার শীতের শেষে পাতা খসেযায়,আর নতুন পাতা ডাল সাজিয়েছে— % &-
প্রিয় জোর করলো আর আমিও আজিবন রয়ে গেলাম
কাছের মানুষ গুলো আজ দুর্বল,তর্ক করার শক্তি হারিয়েছে
প্রতিবার শীতের শেষে পাতা খসেযায়,আর নতুন পাতা ডাল সাজিয়েছে— % &-
বার বার যারা প্রেমে পরে তারা কি আসলেই চরিত্রহীন?
আমার এ ধারনা হয়না।আমি মন থেকে বিশ্বাস করি যে মানুষ টা এমন হয় সত্যি সে ভালোবাসার কাঙাল।হতেই পারে তার জীবনে আসা মানুষ গুলো সেই মানুষটাকে ভালোবাসতে আসেনি। নিজেরা ভালো থাকবে বলেই এসেছিল,আর যেই মুহুর্তে সে বুঝেছে তার পাশের মানুষটা তাকে না নিজে ভালো থাকতে এসেছে তখন সে আবার অন্যের কাছে হাত বাড়ায় মুঠোখানেক সুখের আশায়। ভালোবাসতে জানলে তুমি সকলকেই ভালোবাসবে সেখানে তোমায় যারা চরিত্রহীন আখ্যা দেয় তারা তোমার উপরটা দেখে তোমায় খনন করেনি তোমার অতলে পৌঁছায়নি।— % &-
যারা এই বন্ধুত্ব আর প্রেম এর মাঝখানে আটকে যায় তারা সম্পর্কটাকে কি নাম দেয়?
আসলে এই সম্পর্ক গুলো অনেকদিন ধরে একে ওপরকে খনন করে তৈরী করে। একটা নিজের মানুষকে সবটা দেবার পর ও যখন কিছুই ফিরত পায়না।তখন এমন ঘটনায় মন তার মুক্তি খুঁজে নেয়। যে মানুষগুলো একে ওপরের শরিরের কোথায় তিল আছে না জানলেও কোন পরিস্থিতিতে দুঃখ পাবে সেটা বলার আগেই বুঝে যায়। এগুলো প্রেম নয় এগুলো দোসর...— % &-
তোমার সুরের আবেশে মিশে যাই
যে কথা আমার প্রেমিক ও জানেনা
কিছু সম্পর্ক মন ভালো রাখে
সেখানে শারিরিক কোন চাহিদা থাকেনা— % &-
আমি তোমার এত কাছে এসে পাচ্ছি ভয়
যেখানে শব্দেরা নির্বাক ,সেখানে জড়িয়ে ধরতে হয়— % &-
তোমার পাড়া
আমার চায়ের চুমুক
তোমার আড়ে তাকানো
সুনামির মতো কাঁপে চিবুক...-
আমি- আচ্ছা তোর কি কি খারাপ লাগা আছে আমাকে নিয়ে?
সে-উরি বাব্বা কিছু নেই।
আমি-কেন বলনা, আমি কিসে কেমন বল ?
সে -না বাবা ,আমি ওসব বলতে পারবোনা
আমি-তাহলে আমাকে জিজ্ঞাসা কর
সে-ও বাবা না না ,তুই তো পুরো খাতা তৈরি করে ফেলবি।
আমি-ও তুই এটা ভেবে ফেলেছিস ,আমি ভেবেছিলাম তুই যদি যত্ন করে জানতে যাস তোর দোষগুলো আমি ও নেমেষে সেই যত্ন টাকে সন্মান করে বলবো আমার ও কিছু অভিযোগ নেই।-
পথ শিশু-মা এটা কি রে?
মা-এটা তো পতাকা জানিস নাই তুই?
পথশিশু-এটা ফেলে দি নোংরা ওটা আনি ভাত খাবো।
মা-না এটাতে খাওয়া যায়না (বলে দুহাত তুলে মাথায় নিয়ে প্রনাম করলো🙏)
পথশিশু-এটা নমস্কার করলি কেন? ঠাকুর?
মা-ঠাকুর কিনা জানিনা পবিত্র জানি।এটা সবার মা আর মায়ের গায়ে নোংরা থাকুক তবুও সে মা তাই তো রে?
পথশিশু -হ্যাঁ,আচ্ছা জানিস তুই এই রং কিসের জন্য দেওয়া।
মা- উপরের টা গেরুয়া ওটা ত্যাগ,শৌয,সেবার প্রতিক,মাঝে সাদা ওটা শান্তি ও পবিত্রতার প্রতিক
এই চক্রটা গতিশীলতার প্রতিক,আর সবুজ সবচেয়ে নীচে ওটা জীবন,ধর্ম ও কর্মশক্তির প্রতিক।
পথশিশু-মা তুই এতো জানলি কি করে।
মা-আরে ওইযে ব্রিজটা দেখছিস ?ওর নীচে বসে আগে ভিক্ষা করতাম তখন এই তোদের মতো কিছু বাচ্চা কে ডেকে ডেকে জড়ো করে ওই ব্রিজের গায়ে লিখে পড়াতো একটা মেয়ে দিদিমণি বলতো সবাই। আমি ওশুনতাম জানতাম খুব ভালোলাগতো। কিন্তু এই করোনা এসে সব নষ্ট করেদিলো। গোটা পৃথিবীটাই শেষ করে দিলরে।
পথশিশু-মা আমায় শেখাবি রে তুই যা যা জানিস। আমিও তাহলে জানবো আমাদের "ভারত মা"কে🙏-
দেখি
সারা আকাশ জুড়ে কত পাখির হাহাকার। সনসন করে উড়ে যাচ্ছে এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত। সজন হারানোর কি চিৎকার,সন্তান হারানোর খোপ। উঁকি মেরে দেখলাম পাড়ার দেবদারু গাছটা কেটে ফেলেছে নিথর হয়ে পড়ে আছে গাছ টা কত পাখির বাসা ছিল তাতে ,কত ডিম ফুটবে ফুটবে,কেউবা কদিন আগেই ফুটেছে কারো চোখ ফোটেনি কেউবা তা দিচ্ছিল আবার কেউ সবে পোকা মাকড় খেতে শিখেছে। এতগুলো পরিবার একেবারে শেষ। মানুষ নিজের বিপদ ছাড়া অন্যের বিপদ গুরুত্ব দেয়না । সেদিন সারা আকাশ দুঃখে ক্রোধে,যন্ত্রনায় কালো করেছিল ওদের ডানার ছায়া এতটাই গাঢ় যে আমার মুখে প্রথম সূর্যের আলোটা পরেনি আড়াল হয়েছিল.-