বিশ্বাস যখন করেছো একবার, তার উপর ভরসা রেখো
ঠকেছো তো অনেকবারই, আবার না হয় ঠকেই দেখো।
যেটা তোমার ছিল সেটা কখনো বদলানোর নয়,
তবু মাঝপথে এসে যদি সবকিছু ভূল মনে হয়
তবে বলবো কখনো কখনো ওরকম মনে হয়!
শেষ তো দূর, মাঝপথই যে অনেক বড়ো
সবকিছু মিথ্যে হলে, কার এতো বেশি সময় বলো??
-
বুঝতে পারিনি, এক পশলা বৃষ্টির মতো এসেছিলি কাছে,
ভোরের আলোয় চেয়ে দেখি পাতারকোণে কেবল জলবিন্দুই পড়ে আছে।
ভেবেছিলাম বসন্তের হাওয়া হয়ে ধরা দিবি আমায়,
আশার ঘোরে বুনেছি স্বপ্ন, সবতেই যে আমারই দায়।-
আজ বড়োই ক্লান্ত
বারংবার চেষ্টা করেও আজ হয়েছে পথভ্রান্ত।
মেলে ধরতে চেয়েছিলাম সকল অপূর্ণ বাসনাগুলোকে,
বাঁধেনি আর সুখের ঘর কালবৈশাখী ঝড়ের দমকে।
-
সে না হয় বাসেনি তোমায় ভালো, তুমি তো ভালোবাসতে
তবে ওর সুখটা দেখে তুমি কিভাবে পারলে অ্যাসিড ছুঁড়তে?
সমাজ বলে পোড়ামুখী চরিত্রহীন সে! আর তুমি মহান সাজো?
তবে যে বলেছিলে ওর কষ্ট নাকি তুমি সব বোঝো!
মূর্খ তুমি! মূর্খ তোমার অভিযোগ
পুরোটাই মিথ্যে ছিল তোমার করা সর্বস্ব আত্মনিয়োগ।
নিভেছে তো আগুন বিদ্বেষপূর্ণ জ্বলন্ত অঙ্গীকারের
থুরি! মিটেছে তো তেষ্টা লালসায় ভরা অপূর্ণ চাহিদাদের?
-
কেন ভালোবাসা থেকে দূরে সরে থাকি?
বেসেছিলাম তো ভালো নিজের থেকেও অনেক বেশি
বিনিময়ে পেয়েছি কেবল মিথ্যে প্রতিশ্রুতি।
অভিনয়টা তাই আজ ভালোই শিখেছি,
জমায়েত মুখের কোণে মিথ্যে হাসি।
জানিনা কেন আমার মনখারাপি সন্ধ্যেতে আজও সে অজান্তেই ফিরে আসে,
কেন সম্পর্কের বাঁধন খুলে ফেললেও হঠাৎ চোখ নোনাজলে ভাসে?
মনের খাঁজে ক্ষতরা দাগ কাটলেও আর আঘাত দিতে পারেনা
তাই শত চেষ্টার পরেও বিশ্বাসের ঘরও আর বাঁধে না।
শূন্যতাকে আঁকড়ে ধরেও এই ক্ষুদ্র মন ভালো থাকতে জানে
পাথর বুকে চেপে শিখে গেছে বুঝতে প্রকৃত বাস্তবতার মানে।।
-
তোমার সুরের বাঁধনে বেঁধেছে ভালোবাসার গান
তোমার তুলির স্পর্শে মনের ক্ষতরা হয়েছে ম্লান।
তোমার কবিতায় পেয়েছি খুঁজে বাংলা ভাষার মান
দেশমায়ের বুকে জ্বলবে আজীবন তোমার নামের মশাল,
কবিগুরু আজ তোমার জন্মদিনে, তোমাকে জানাই সহস্র প্রণাম।।
-
When relatives come
at my home
When relatives and
their children both
come at my home
-