আয়না আনাচে একটা গল্প লেখা আছে। তোমার সাথেই পরিচয় বেশকিছুদিন,কথা হবে না। গুরুত্ব কমেছে বেড়েছে দূরত্ব বেড়েছে।
তোমার মনে হয় একবার ও আমাদের কথা হয়না। মুখোশের আড়ালে দেখি চোখের ঘোলাটা অন্ধকারে গেস্টাপো আলোয় হারিয়ে যাওয়া ভালো।
ভালো থেকো তুমি
-
আমি লেখার চেষ্টা করি আর... read more
বয়স বাড়বে,
সময় কমবে চামড়া খসখসে হয়ে আসবে।
মেকি মেকাপ মুখোশ,আয়না আনাচে কানাচে
নিজেই নিজেকে পুরোনো ছবি মাঝেই বন্দি....
কতো মুখোশ মুখোমুখি হতে আজ ক্লান্ত
হঠাৎ করেই নিজেকে গুছিয়ে ভালোবাসতে ইচ্ছে হলো......
চিৎকার করে বলা হয়নি তো......!
ভালোবাসি আমার আমাকে......-
অভিমানী কার্নিশের গাঁয়ে লেখা থাকে না বলা প্রেম ইতি কথা.....
হল্কা ঠান্ডা বাতাসে মনমাতানো গলে জল হাওয়া
ভালোবাসা তো সেটাই অভিযোগ নয়,
অভিমান রাগের পিছনেই লুকিয়ে থাকা প্রেম কে খোঁজ করা।-
স্বপ্নের মাঝেই বিস্তারিত তথ্য তোকে নিয়ে রচিত হয়।
চাঁদ জ্যোৎস্নার প্রান্তরে মাঝেই তোকেই চাইলাম ওই জানলা পাশে.....
তখন তুমি ঘুমে আচ্ছন্ন,
-
খুব ভালো হতো,
স্বপ্ন দেখতাম, তোমাকে নিয়ে
কিন্তু তোমার চারপাশে ছড়িয়ে আছে...
অন্ধকার যেখানে আজও ভাবে _ভুল
তাই চলে গেলাম.....
-
চোখ বন্ধ করেই বলে দেওয়া যায়, মানুষ টা ভালো নেই।
চোখ খোলা রেখে গুছিয়ে সন্দেহ বানে নিক্ষেপ করা।
বিশ্বাস গুছিয়ে রাখা গোলাপের পাপড়ির মতোন,
কেউ খুব যত্ন করে মাথা রাখে,কেউ চরনে দলিত।
বিশ্বাস জীবনের খুব গুরুত্বপূর্ণ, জীবনের ভালোবাসা বাঁচতে শেখায়।
-
অনুভূতি গুলো গুপ্তচর লুকানো ফন্দি মতোন
প্রতিনিয়ত নতুন রূপে ধরা দেয়,
ভালোবাসা পারদ চূড়ার মতোন
ভালোবাসি বড্ড অসুস্থ।
-
তোমার অন্ধকার অ'তীতের স্বর্গে ভয়ে আগলে ধরেছো নিজেকে গুটিয়ে,
ভালোবাসা বিপক্ষে করেছো মনের ঘরে ।
-
কথা দেওয়া, হাতে হাত রাখা, শারীরিক -মানষিক সম্পর্ক
সব কিছু মিলিয়ে গড়ে তোলা বিশ্বাস।
কথা বলা বন্ধ, চুপচাপ অভিযোগ পাহাড় মিথ্যা মমলা যদি বলি অভিমান।
একরাশ এলোমেলো বাগান বিলাসী , অদেখা তবুও দেখা পারদ চূড়া জ্বর।
ওষুধ আছে জেনেও না জানা এলোমেলো খামখেয়ালী একটা মানুষ
যে জানে না তাঁকে গোপনে ভালোবাসি না বলেও শক্ত করে জড়িয়ে ধরে,
হাতে হাত রেখে গুছিয়ে নেয় নিজেকে রোজ.......
বলবে না কিছুই তোমার সাথেই রোজ কথা ভীড় ঠেলে বলে ভালোবাসা আছে কিনবে....
হাতে হাত রাখা সহজ, কিন্তু শহরেই বুকে শক্ত করে ধরে রাখে কয়জন!??.......
যদি হঠাৎ করে তোমায় ছুঁয়ে দেখার সুযোগ হয়
ছুঁয়ে দেখতে দেবে তো...........
-
সেই কবিতা পরম শান্তি,মমতা
স্নেহের পরশ বুলিয়ে যায়
কালীর দোয়াতে।
ভাবছো কোথা থেকে সৃষ্টি
এই কবিতা আদি রস।
কবিতা এতো কিছু ভাবে না,
কবিতা তো সৃষ্টি নিজের
হাতে নিজের মতোন
সুন্দর পরশ।-