পৃথিবী ধ্বংস হবে এমনটা ভাবলেই ভয়ের শিহরণ বয়ে যায়। আর ঐ ধ্বংসাত্মক পৃথিবীর ভয়াবহ অবস্থায় কোথাও কেউ নেই এমন ভয়ঙ্করতম পরিস্থিতিতে আমি একা ভাবলেই মনে হয় আমিও যেন সবকিছুর সঙ্গেই ধ্বংস হয়ে যাই।আর যাই হোক এমন ভয়ঙ্কর অবস্থার সম্মুখীন হতে আমি চাই না কখনোই।
তবে এমনটাও না যে একা বাঁচা আমার জন্য দুঃসাধ্য। আমি দিব্যি একা একা বেঁচে থাকতে পারবো, সেভাবে নিজেকে মানিয়ে নিতেও পারবো। তারপরও এমন পরিস্থিতি না আসুক। ছবি আঁকা বা নানান ধরনের জিনিসপত্র তৈরি করে সময় কাটিয়ে দিতে পারি খুব সহজেই। তেমনি আমি যদি একা ধ্বংস হয়ে যাওয়া পৃথিবীতে পরে থাকি, পৃথিবীর বক্ষ জুড়ে আঁচড় কেটে কেটে ছবি ফুটিয়ে তুলবো, শেষ নিঃশ্বাস অবধি।আর খুঁজবো যদি অন্ততঃ কোনো প্রাণী বা পাখি কে সঙ্গে পাই।
আবার চেষ্টা করবো পৃথিবীর যেখানে আমি আছি সেটুকু সাজিয়ে তোলার।আর আঁকিবুঁকি কেটে চলবো তার বুকে....-
আমার বাড়ি মানে আমার প্রোফাইলে এসেছেন ঘুরতে তবে একটু সাবধান ৷ ছোট বেলায় মা বাবার থেকে... read more
পৃথিবী ধ্বংস হবে এমনটা ভাবলেই ভয়ের শিহরণ বয়ে যায়। আর ঐ ধ্বংসাত্মক পৃথিবীর ভয়াবহ অবস্থায় কোথাও কেউ নেই এমন ভয়ঙ্করতম পরিস্থিতিতে আমি একা ভাবলেই মনে হয় আমিও যেন সবকিছুর সঙ্গেই ধ্বংস হয়ে যাই।আর যাই হোক এমন ভয়ঙ্কর অবস্থার সম্মুখীন হতে আমি চাই না কখনোই।
তবে এমনটাও না যে একা বাঁচা আমার জন্য দুঃসাধ্য। আমি দিব্যি একা একা বেঁচে থাকতে পারবো, সেভাবে নিজেকে মানিয়ে নিতেও পারবো। তারপরও এমন পরিস্থিতি না আসুক। ছবি আঁকা বা নানান ধরনের জিনিসপত্র তৈরি করে সময় কাটিয়ে দিতে পারি খুব সহজেই। তেমনি আমি যদি একা ধ্বংস হয়ে যাওয়া পৃথিবীতে পরে থাকি, পৃথিবীর বক্ষ জুড়ে আঁচড় কেটে কেটে ছবি ফুটিয়ে তুলবো, শেষ নিঃশ্বাস অবধি।আর খুঁজবো যদি অন্ততঃ কোনো প্রাণী বা পাখি কে সঙ্গে পাই।
আবার চেষ্টা করবো পৃথিবীর যেখানে আমি আছি সেটুকু সাজিয়ে তোলার।আর আঁকিবুঁকি কেটে চলবো তার বুকে....-
পৃথিবী ধ্বংস হবে এমনটা ভাবলেই ভয়ের শিহরণ বয়ে যায়। আর ঐ ধ্বংসাত্মক পৃথিবীর ভয়াবহ অবস্থায় কোথাও কেউ নেই এমন ভয়ঙ্করতম পরিস্থিতিতে আমি একা ভাবলেই মনে হয় আমিও যেন সবকিছুর সঙ্গেই ধ্বংস হয়ে যাই।আর যাই হোক এমন ভয়ঙ্কর অবস্থার সম্মুখীন হতে আমি চাই না কখনোই।
তবে এমনটাও না যে একা বাঁচা আমার জন্য দুঃসাধ্য। আমি দিব্যি একা একা বেঁচে থাকতে পারবো, সেভাবে নিজেকে মানিয়ে নিতেও পারবো। তারপরও এমন পরিস্থিতি না আসুক। ছবি আঁকা বা নানান ধরনের জিনিসপত্র তৈরি করে সময় কাটিয়ে দিতে পারি খুব সহজেই। তেমনি আমি যদি একা ধ্বংস হয়ে যাওয়া পৃথিবীতে পরে থাকি, পৃথিবীর বক্ষ জুড়ে আঁচড় কেটে কেটে ছবি ফুটিয়ে তুলবো, শেষ নিঃশ্বাস অবধি।আর খুঁজবো যদি অন্ততঃ কোনো প্রাণী বা পাখি কে সঙ্গে পাই।
আবার চেষ্টা করবো পৃথিবীর যেখানে আমি আছি সেটুকু সাজিয়ে তোলার।আর আঁকিবুঁকি কেটে চলবো তার বুকে....-
-জানো, আমার প্রথম প্রেম সম্পর্কে?
-না বললে কি করে জানবো?
-তোমার কি মনে হয়?
-নিশ্চয় তোর ক্লাসের কেউ হবে।
-হিহিহি.... তুমি একেবারে ভুল বলেছো।
-তবে আত্মীয় কেউ?
-না না, মানুষ কেউ না ....
-তবে এলিয়েন কেউ?
-ধুর, আগে আমার কথাটা তো শোনো। তারপর কথা বলবে। প্রেম বললেই কি সেখানে মানুষ থাকতেই হবে? তা নয় বুঝেছো?
-তবে?
-আমার প্রথম প্রেম হয়েছিল ফুলগাছের সঙ্গে। তখন আমি ছোট ছিলাম। তারপরও আমি চারাগাছ বুনে যত্ন করতাম,জল সার দিতাম, ঘিরে রাখতাম, আগাছা পরিষ্কার করে দিতাম, খুব যত্ন করতাম, শুধু প্রেম না ভালোবাসতাম ভীষণ। তারপর যখন তারা বড়ো হয়ে ফুলে ফুলে ভরে উঠতো কি ভীষণ খুশি হতাম তা বলবার নয়।
-বুঝলাম।
-জানো তো, পাড়ার সবাই আসতো পূজোর ফুল নিতে, ভীষণ কষ্ট হতো, তারপরও দিতাম। তবুও ওনার চুরি করে নিয়ে যেতেন।বড্ড কষ্ট হতো, মনে হতো যেনো আমার দেহ থেকে ফুল তুলে নিয়ে গেছে এমন যন্ত্রণা হতো। তারপর থেকে আর ফুল গাছ বুনি না।
-আমারও খারাপ লাগছে। তুই মনখারাপ করিস না,চল তোকে কিছু চারাগাছ কিনে দিই, আবার তাদের প্রেমে পরিস, ভালোবাসিস....
-সত্যিই দেবে?কি খুশি হচ্ছে, বাড়িতে থাকলে খুশিতে নাচতে শুরু করে দিতাম .......-
শুভ জম্মদিন 'ইউরকোট'
জম্মদিনের অনেকটা শুভেচ্ছা....
আরও আরও এগিয়ে চলো,
সঙ্গে নিয়ে সমস্ত বন্ধুদের..….-
মনখারাপে, একপশলা কেঁদে নিই,তারপর
অসুস্থতার সঙ্গে ঘর করি একবেলা।
কিংবা কখনো ছুটে চলি এলোমেলো পায়ে
সবুজ ঘাসেদের মারিয়ে, ছোট্ট ফুলেদের ছুঁয়ে দিই।
মনখারাপে, কখনো পোষ্যদের ছুঁয়ে দেখি
তারা বোঝে ভালোবাসি,কোল ঘেঁষে আসে।
ফুল,পাতা, প্রকৃতি জানালা দিয়ে একদৃষ্টে চেয়ে
হঠাৎ দেখি ছোট্ট চারাগাছটার ছায়ায় পাখি বসে
আরও দুটি চারাগাছ বুনে দিই।
কখনো বা নিখুঁত থেকে নিখুঁততর কাজে বিলিয়ে দিই
যেখানে এতটুকু ভুল করা চলে না।
দিন শেষে চোখের জল মুছেছি কিনা তার হিসেব মেলাই
ঘুম থেকে উঠে বাসি বিছানায় ......-
প্রিয় সৃষ্টিকর্তা,
আজকাল ভালো নেই জানো। চারপাশে এতো কষ্ট, এতো হাহাকার যন্ত্রণা দেয় ভীষণ। তুমি বুঝি ভালো আছো?
এই যে এতো দুঃখের মাঝেও তোমায় মনে করে প্রশান্তি আসে মনে।চলার পথে যেন তুমি পাশে থাকো, হয়তো এটা আমার পাগলামী, তবে তা-ই। তোমায় বড্ড ভালোবাসি জানো।তবে রাগটাও খুব হয় তোমার ওপর।যখন দেখি তুমি পশুপাখিদের কপালেও দুর্দশা লিখে রেখেছো, বড্ড রাগ হয় খারাপ লাগে, কান্না আসে। তোমার বোঝা উচিৎ ওরা কষ্টটা বলতে পারে না, বিমর্ষ মুখে চেয়ে থাকে, অশ্রু ঝরে, তারপরও তুমি বোঝোনা।
শেষে এটুকুই বলার পশুপাখিদের একটুও দুঃখ দুর্দশা দিও না,আর সমস্ত লাঞ্ছিত বঞ্চিত মানুষদের ভালো রেখো।আর নিজেও ভালো থেকো খুব বেশি।
ইতি,
এক তুচ্ছ নশ্বর মনুষ্য।-
- এই দেখো;দেখো ওদিকটায়.....
- কি দেখতে বলছিস? কোন্ দিকে?
- আরে ওই যে,দেখো না...
ওই যে ও পাশটায় বসে আছে,দেখেছো?
- ওহ্ হ্যাঁ,দেখেছি এবার...
- এই তুমি সবসময় ফোনে কি এতো দেখো বলো তো? ফোন ছেড়ে চারপাশে একটু নজর দাও দেখো কি সুন্দর চারপাশটা।
- ঘাট হয়েছে,ফোন পকেটে রাখছি। হঠাৎ মনের কি হলো?
ওহ বুঝেছি।চল,পছন্দ মতো জামাকাপড় আর খাবার কিনে দিচ্ছি, একটু দেরি হলে কিছু হবে না, আমি তো আছি...
- বড্ড খুশি হয়ে উমা তার বরের সাথে গিয়ে যা ইচ্ছে হলো কিনে এনে ছোট্ট ভাইবোন দুটিকে দেয়, তারপর স্নেহ আদর দিয়ে নিজের পেটে হাত বুলিয়ে ছোট্ট প্রাণের অস্তিত্ব অনুভব করতে করতে চলতে থাকলো বাড়ির পথে ......-
সবদিক বিচার করলে বোঝা যায় বৃষ্টি আশীর্বাদ,
তবে মাত্রাতিরিক্ত যা কিছু তা-ই অভিশাপ।-